অনলাইন ডেস্কঃ অপরিচিত মোবাইল নাম্বার থেকে আসা ফোন রিসিভ করে পরিচয়। এরই সূত্র ধরে আলাপ। সেই আলাপ থেকে গভীর প্রেম। এভাবেই নারী পাচারকারী চক্রের সদস্য মিজানুর রহমান ওরফে জিয়ারুল ইসলামের ভয়ঙ্কর প্রেমের ফাঁদে পা দেন উঠতি এক কিশোরী। যার শেষ পরিণতি গড়িয়েছে যৌনপল্লী পর্যন্ত।
বুধবার দিবাগত রাতে রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার যৌনপল্লীতে ওই কিশোর প্রেমিকাকে বেচতে এসে পুলিশের কাছে হাতেনাতে ধরা পড়েছেন সেই ভয়ঙ্কর প্রেমিক জিয়ারুল। আটক জিয়ারুল রাজশাহী জেলার বাঘা উপজেলার লক্ষীনগর গ্রামের তফিল উদ্দিন গারোয়ানের ছেলে।
উদ্ধার কিশোরী জানান, সে হবিগঞ্জ জেলা সদরের সুলতানশি গ্রামের দরিদ্র পরিবারের মেয়ে। মাস খানেক আগে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে জিয়ারুলের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। এরই সূত্র ধরে জিয়ারুল তার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে। এক পর্যায়ে গত বুধবার তাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে সাক্ষাৎ করে। জিয়ারুলের প্রতি আস্থা রেখে সে ওইদিনই তার হাত ধরে ঘর ছাড়ে। কিন্তু জিয়ারুল তাকে বিয়ে করার পরিবর্তে সরাসরি দৌলতদিয়া যৌন পল্লীতে বিক্রির জন্য নিয়ে আসে।
কিশোরী আরো জানান, জিয়ারুল আমার সঙ্গে প্রেমের নামে প্রতারণা করেছে। সময় মতো পুলিশ আমাকে উদ্ধার না করলে আমার জীবনটা নষ্ট হয়ে যেত।
গোয়ালন্দ ঘাট থানার ওসি মো. এজাজ শফী জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে যৌনপল্লীতে বিক্রির সময় ওই কিশোরীকে উদ্ধার করা হয়েছে। এ সময় মিজানুর রহমানকে হাতেনাতে আটক করা হয়। তার বিরুদ্ধে মানবপাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনে মামলা করে বৃহস্পতিবার রাজবাড়ী আদালতে পাঠানে হয়েছে।
বুধবার দিবাগত রাতে রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার যৌনপল্লীতে ওই কিশোর প্রেমিকাকে বেচতে এসে পুলিশের কাছে হাতেনাতে ধরা পড়েছেন সেই ভয়ঙ্কর প্রেমিক জিয়ারুল। আটক জিয়ারুল রাজশাহী জেলার বাঘা উপজেলার লক্ষীনগর গ্রামের তফিল উদ্দিন গারোয়ানের ছেলে।
উদ্ধার কিশোরী জানান, সে হবিগঞ্জ জেলা সদরের সুলতানশি গ্রামের দরিদ্র পরিবারের মেয়ে। মাস খানেক আগে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে জিয়ারুলের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। এরই সূত্র ধরে জিয়ারুল তার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে। এক পর্যায়ে গত বুধবার তাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে সাক্ষাৎ করে। জিয়ারুলের প্রতি আস্থা রেখে সে ওইদিনই তার হাত ধরে ঘর ছাড়ে। কিন্তু জিয়ারুল তাকে বিয়ে করার পরিবর্তে সরাসরি দৌলতদিয়া যৌন পল্লীতে বিক্রির জন্য নিয়ে আসে।
কিশোরী আরো জানান, জিয়ারুল আমার সঙ্গে প্রেমের নামে প্রতারণা করেছে। সময় মতো পুলিশ আমাকে উদ্ধার না করলে আমার জীবনটা নষ্ট হয়ে যেত।
গোয়ালন্দ ঘাট থানার ওসি মো. এজাজ শফী জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে যৌনপল্লীতে বিক্রির সময় ওই কিশোরীকে উদ্ধার করা হয়েছে। এ সময় মিজানুর রহমানকে হাতেনাতে আটক করা হয়। তার বিরুদ্ধে মানবপাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনে মামলা করে বৃহস্পতিবার রাজবাড়ী আদালতে পাঠানে হয়েছে।