অনলাইন ডেস্কঃ বিজ্ঞান সচেতন সবারই ব্ল্যাক হোল বা কৃষ্ণহ্বরের প্রতি আগ্রহের কমতি নেই। আর তাদের আগ্রহকে বাস্তব রূপ দিতে আট মহাদেশে বসানো হয় টেলিস্কোপ। আর সেই সব টেলিস্কোপে ধরা দিয়েছে মহাকাশে নক্ষত্রদের গিলে খাওয়া ব্ল্যাক হোল। দীর্ঘ দুবছর ধরে এসব ছবি তোলা হয়েছে। এই এপ্রিলেই তা প্রকাশ করা হবে।
ব্ল্যাক হোলের অবস্থান মিল্কি ওয়ে গ্যালাক্সির ঠিক মাঝখানে। পৃথিবী থেকে ২৬ হাজার আলোকবর্ষ দূরে। এই ব্ল্যাক হোলের নাম ‘স্যাজিটেরিয়াস এ’।
ব্ল্যাক হোল বা কৃষ্ণগহ্বরের ওজন সূর্যের ভর যতটা তার ৪০ লাখ গুণ! বৃত্তাকার দানবের শুধু ব্যাসার্ধটা ১ কোটি ২০ লাখ কিলোমিটার লম্বা!
কৃষ্ণগহ্বরের ছবি তোলার এই অসাধ্য কাজটি সাধন করেছে ইভেন্ট হরাইজ্ন টেলিস্কোপ (ইএইচটি)। যা বানানো হয় পৃথিবীর ৮টি মহাদেশে বসানো অত্যন্ত শক্তিশালী ৮টি রেডিও টেলিস্কোপের নেটওয়ার্ক দিয়ে। কাজ শুরু করেছিল ২০১৭ সালে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আরিজোনা বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়েছে, মহাকাশের গ্যালাক্সির ঠিক মাঝখানে থাকা ব্ল্যাক হোলটির ছবি তুলেছ ইএইচটি। এছাড়া একটি বিশাল গ্যালাক্সির ঠিক মাঝখানে থাকা আরো ভয়ঙ্কর বড় চেহারার একটি রাক্ষসেরও ছবি তোলা হয়েছে।
জানা যায়, ওই গ্যালাক্সির নাম- ‘এম-৮৭’। যা পৃথিবীর চেয়ে রয়েছে ৫ কোটি ৩৫ লাখ আলোকবর্ষ দূরে। এপ্রিলেই এসব ছবি অনলাইনে প্রকাশ করা হবে।
ব্ল্যাক হোলের অবস্থান মিল্কি ওয়ে গ্যালাক্সির ঠিক মাঝখানে। পৃথিবী থেকে ২৬ হাজার আলোকবর্ষ দূরে। এই ব্ল্যাক হোলের নাম ‘স্যাজিটেরিয়াস এ’।
ব্ল্যাক হোল বা কৃষ্ণগহ্বরের ওজন সূর্যের ভর যতটা তার ৪০ লাখ গুণ! বৃত্তাকার দানবের শুধু ব্যাসার্ধটা ১ কোটি ২০ লাখ কিলোমিটার লম্বা!
কৃষ্ণগহ্বরের ছবি তোলার এই অসাধ্য কাজটি সাধন করেছে ইভেন্ট হরাইজ্ন টেলিস্কোপ (ইএইচটি)। যা বানানো হয় পৃথিবীর ৮টি মহাদেশে বসানো অত্যন্ত শক্তিশালী ৮টি রেডিও টেলিস্কোপের নেটওয়ার্ক দিয়ে। কাজ শুরু করেছিল ২০১৭ সালে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আরিজোনা বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়েছে, মহাকাশের গ্যালাক্সির ঠিক মাঝখানে থাকা ব্ল্যাক হোলটির ছবি তুলেছ ইএইচটি। এছাড়া একটি বিশাল গ্যালাক্সির ঠিক মাঝখানে থাকা আরো ভয়ঙ্কর বড় চেহারার একটি রাক্ষসেরও ছবি তোলা হয়েছে।
জানা যায়, ওই গ্যালাক্সির নাম- ‘এম-৮৭’। যা পৃথিবীর চেয়ে রয়েছে ৫ কোটি ৩৫ লাখ আলোকবর্ষ দূরে। এপ্রিলেই এসব ছবি অনলাইনে প্রকাশ করা হবে।