মোহাইমিনুল ইসলাম মাহিনঃ আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় থাকলেই কমিউনিটি ক্লিনিকের কার্যক্রম স্বচ্ছল থাকে ও সিএইচসিপিদের মূল্যায়ন বাড়ে। দেশে কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে ৩০ মিনিটের মধ্যে ৮০ ভাগ লোক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করতে পারে।
আওয়ামীলীগ সরকার কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে তৃণমূল পর্যায়ে চিকিৎসা সেবা পৌছে দিলেও বিএনপি সরকার আসলেই তা মুখ তুবড়ে পড়ে থাকে। এখন থেকে আমাদেরকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে আগামীদিনে আমরা যদি আওয়ামীলীগ সরকার কে ক্ষমতায় রাখতে পারি তাহলে রেজিষ্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর মত কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত সিএইচসিপিদের সরকারি করণ করা হবে বলে আমরা আশা করি।
৪ নভেম্বর, শনিবার দুপুরে কুলাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে স্বেচ্ছায় অবসরে যাওয়া ৪ সিএইচসিপিদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দরা।
প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন মৌলভীবাজার সিভিল সার্জন ডাঃ সত্যকাম চক্রবর্ত্তী। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশন মৌলভীবাজারের সভাপতি ডাঃ সাব্বির হোসেন খান, সাধারণ সম্পাদক ডাঃ শাহজাহান কবীর চোধুরী, কুলাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ নুরুল হক।
বাংলাদেশ সিএইচসিপি এসোসিয়েশন কুলাউড়া উপজেলার সভাপতি শেখ মোহাম্মদ ইব্রাহীম আলীর সভাপতিত্বে ও কেন্দ্রীয় কমিটির প্রতিষ্ঠাতা সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আবুল কাশেম উসমানীর পরিচালনায় আরো বক্তব্য রাখেন মেডিকেল অফিসার আবু বকর রাসু, সাংবাদিকদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন দৈনিক দিনকাল প্রতিনিধি মোক্তাদির হোসেন, কুলাউড়া সহঃ স্বাস্থ্য পরিদর্শক আব্দুল আহাদ চৌধুরী, বাংলাদেশ সিএইচসিপি এসোসিয়েশন সিলেট বিভাগীয় প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক একেএম জাবের, মৌলভীবাজার জেলা সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মুহিত, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম সুমন, সিএইচসিপি রাজীব কৈরি প্রমুখ।
উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য পরিদর্শক নজরুল ইসলাম, সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক আবুল হোসেন খাঁন, আব্দুল মজিদ, দক্ষিনা রঞ্জন দে, সেলিম আহমদ চৌধুরী, মমতাজ বেগম। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন কুলাউড়া উপজেলায় কর্মরত সকল সিএইচসিপিবৃন্দ।
উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য পরিদর্শক নজরুল ইসলাম, সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক আবুল হোসেন খাঁন, আব্দুল মজিদ, দক্ষিনা রঞ্জন দে, সেলিম আহমদ চৌধুরী, মমতাজ বেগম। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন কুলাউড়া উপজেলায় কর্মরত সকল সিএইচসিপিবৃন্দ।
বক্তব্য শেষে আমন্ত্রিত অতিথি ও স্বেচ্ছায় অবসরে যাওয়া মোঃ কামরুল হাসান, জহুরা বেগম, অনন্ত দেব ও সাজিয়া পারভীন কে সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়।


