বিশেষ প্রতিনিধিঃ মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার রাউৎগাঁও ইউনিয়নের আমতলা বাজার থেকে সংযুক্ত নর্তন-ভবানীপুর রাস্তা প্রায় অর্ধফুট ধূলোবালীর কারনে যানবাহন চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। প্রতিদিন এই দুই এলাকার প্রায় দেড় সহ¯্রাধীক জনসাধারণসহ স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরা নাকে-মুখে হাত দিয়ে পাশ্ববর্তী ক্ষেতের জমির উপর দিয়ে যাতায়াত করছে। এতে চরম দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে এখানকার স্থানীয়দের। এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করতেন কুলাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মরহুম এ্যাড. সৈয়দ কামাল উদ্দিন আহমদ।
যিনি মানুষের কল্যানে মৃত্যুর আগের দিন পর্যন্ত নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছিলেন, নীতি আর আদর্শেকে যিনি মূল্যায়ন করে রাজনীতি করতেন কুলাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি, মৌলভীবাজার বার এসোসিয়েশনের সাবেক সহ-সভাপতি মরহুম এ্যাড. সৈয়দ কামাল উদ্দিন আহমদ। নিজের দল ক্ষমতায় থাকা অবস্থায়ও কখনো চাননি নিজের বাড়ির রাস্তাটি পাকা হোক। চেয়েছেন উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে সমান ভাবে কাজ হোক। ইচ্ছা করলেই সকলের প্রিয় এ্যাড. সৈয়দ কামাল উদ্দিন আহমদ নিজের বাড়ির রাস্তাটি পাকা করতে পারতেন। আমতলা বাজার থেকে সংযুক্ত নর্তন ভবানীপুরের বেহাল এই রাস্তা দিয়ে যেতে হয় কুলাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতির বাড়িতে। দুর থেকে দেখলে মনে হয় চাষিরা চাষ করার জন্য তৈরি করে রেখেছে ক্ষেতের জমি। নর্তন ভবানীপুর এলাকার সুশিল সমাজের দাবি আওয়ামী লীগ সরকারের নিবেদিত প্রান মরহুম এ্যাড. সৈয়দ কামাল উদ্দিন আহমদের স্মৃতি রক্ষার্থে শীঘ্রই জাতীয় সংসদ সদস্যের মাধ্যমে সরেজমিন তদন্ত সাপেক্ষে রাস্তাটি পাকা করনের ব্যবস্থা করে দেবেন।
এ ব্যাপারে নর্তন এলাকার বাসীন্দা সৈয়দ আক্তার উদ্দিন আহমদ ও ভবানীপুর এলাকার বাসীন্দা রুমেল মিয়া বলেন, একটি জন-গুরুত্বপূর্ণ সড়ক হচ্ছে এটি। একজন মুমূর্ষু রোগী নিয়ে হাসপাতালে যেতে হলেও চরম বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। বৃষ্টির দিন এই রাস্তা দিয়ে কোন গাড়ি আসতে চায় না। আর শুকনো মৌসুমে এই রাস্তায় এতো বালু হয় যে রাস্তাদিয়ে হাটা সম্ভব হয় না। হাটতে হয় পাশ্বের ক্ষেতের জমি দিয়ে।
রাউৎগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল জলিল জামাল বলেন, এই গুরত্বপূর্ণ রাস্তাটি পাকা হওয়ার খুবই প্রয়োজন। আমি এম.পি’র সাথেও কথা বলেছি রাস্তাটি পাকাকরণ করে দেওয়ার জন্য। তিনি আমাকে আশ্বাস দিয়ে বলেছিলেন, এ্যাড. সৈয়দ কামাল উদ্দিনের সম্মান রক্ষার্থে তিনি শীঘ্রই রাস্তাটি পাকা করে দিবেন। কিন্তু তিনি একথা বলার পরও এখনো কোন ফল পাওয়া যায় নি। আমি চাই এম.পি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রাস্তাটির দিকে নজর দেবেন।
কুলাউড়া-কমলগঞ্জ (আংশিক) আসনের সংসদ সদস্য মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মতিনের সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেন নি।
যিনি মানুষের কল্যানে মৃত্যুর আগের দিন পর্যন্ত নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছিলেন, নীতি আর আদর্শেকে যিনি মূল্যায়ন করে রাজনীতি করতেন কুলাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি, মৌলভীবাজার বার এসোসিয়েশনের সাবেক সহ-সভাপতি মরহুম এ্যাড. সৈয়দ কামাল উদ্দিন আহমদ। নিজের দল ক্ষমতায় থাকা অবস্থায়ও কখনো চাননি নিজের বাড়ির রাস্তাটি পাকা হোক। চেয়েছেন উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে সমান ভাবে কাজ হোক। ইচ্ছা করলেই সকলের প্রিয় এ্যাড. সৈয়দ কামাল উদ্দিন আহমদ নিজের বাড়ির রাস্তাটি পাকা করতে পারতেন। আমতলা বাজার থেকে সংযুক্ত নর্তন ভবানীপুরের বেহাল এই রাস্তা দিয়ে যেতে হয় কুলাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতির বাড়িতে। দুর থেকে দেখলে মনে হয় চাষিরা চাষ করার জন্য তৈরি করে রেখেছে ক্ষেতের জমি। নর্তন ভবানীপুর এলাকার সুশিল সমাজের দাবি আওয়ামী লীগ সরকারের নিবেদিত প্রান মরহুম এ্যাড. সৈয়দ কামাল উদ্দিন আহমদের স্মৃতি রক্ষার্থে শীঘ্রই জাতীয় সংসদ সদস্যের মাধ্যমে সরেজমিন তদন্ত সাপেক্ষে রাস্তাটি পাকা করনের ব্যবস্থা করে দেবেন।
এ ব্যাপারে নর্তন এলাকার বাসীন্দা সৈয়দ আক্তার উদ্দিন আহমদ ও ভবানীপুর এলাকার বাসীন্দা রুমেল মিয়া বলেন, একটি জন-গুরুত্বপূর্ণ সড়ক হচ্ছে এটি। একজন মুমূর্ষু রোগী নিয়ে হাসপাতালে যেতে হলেও চরম বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। বৃষ্টির দিন এই রাস্তা দিয়ে কোন গাড়ি আসতে চায় না। আর শুকনো মৌসুমে এই রাস্তায় এতো বালু হয় যে রাস্তাদিয়ে হাটা সম্ভব হয় না। হাটতে হয় পাশ্বের ক্ষেতের জমি দিয়ে।
রাউৎগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল জলিল জামাল বলেন, এই গুরত্বপূর্ণ রাস্তাটি পাকা হওয়ার খুবই প্রয়োজন। আমি এম.পি’র সাথেও কথা বলেছি রাস্তাটি পাকাকরণ করে দেওয়ার জন্য। তিনি আমাকে আশ্বাস দিয়ে বলেছিলেন, এ্যাড. সৈয়দ কামাল উদ্দিনের সম্মান রক্ষার্থে তিনি শীঘ্রই রাস্তাটি পাকা করে দিবেন। কিন্তু তিনি একথা বলার পরও এখনো কোন ফল পাওয়া যায় নি। আমি চাই এম.পি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রাস্তাটির দিকে নজর দেবেন।
কুলাউড়া-কমলগঞ্জ (আংশিক) আসনের সংসদ সদস্য মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মতিনের সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেন নি।