অনলাইন
ডেস্কঃ সোনার কৈ মাছ। তাও আবার পুকুরে। এমন সংবাদে সিলেটের বিশ্বনাথে
সাধারণ মানুষের মনে সৃষ্টি করে নানা রকমে প্রশ্নের। এক পর্যায়ে সংবাদটি আসে
উপজেলায় কর্মরত গণমাধ্যমকর্মীদের কাছেও।
উপজেলার
রামপাশা রোডস্থ ‘রুস্তুম আলী ভিলাতে’ গেলে সেখানে দেখা যায় সোনার কৈ মাছটি
দেখার জন্য উৎসুক জনতার ভিড়। সংবাদটি শুনে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হওয়া স্থানীয়
সাংবাদিকদের সামনে একটি পাত্রে আনা হয় সোনালী রঙের সেই তরতাজা কৈ মাছটি।
জানা
যায়, প্রায় ১০ বছর ধরে নেত্রকোনার বারহাট্টা থানার আমগুয়াইন গ্রামের এখলাছ
মিয়া স্বপরিবারে বিশ্বনাথের ‘রুস্তুম আলী ভিলাতে’ বসবাস করে আসছেন। এখলাছ
মিয়ার স্ত্রী মাজেদা বেগম সম্প্রতি এক রাতে স্বপ্নে দেখেছেন তাদের কলোনীর
পুুকুরে সোনার কৈ-মাগুর আছে। তিনি স্বপ্নে দেখার বিষয়টি কলোনীর
সত্ত্বাধিকারী ছুরাব আলীকেও অবহিত করেন। শুক্রবার দুপুরে পুকুরে গোসল করার
সময় মাজেদার পুত্র সুমন আহমদ (১২)’র কাছে ধরা পরে সোনালী রঙের কৈ মাছটি।
আশপাশ এলাকায় খবরটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। সোনার কৈ মাছটি দেখার জন্য দলবেঁধে আসা সাধারণ মানুষের মতো কলোনীর সত্ত্বাধিকার ছুরাব আলীও আসেন। স্থানীয় সাংবাদিকদের কাছে স্বপ্নে দেখার বিষয়টি এড়িয়ে যান মাজেদা। তবে এর সত্যতা স্বীকার করেন ছুরাব আলী।
আশপাশ এলাকায় খবরটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। সোনার কৈ মাছটি দেখার জন্য দলবেঁধে আসা সাধারণ মানুষের মতো কলোনীর সত্ত্বাধিকার ছুরাব আলীও আসেন। স্থানীয় সাংবাদিকদের কাছে স্বপ্নে দেখার বিষয়টি এড়িয়ে যান মাজেদা। তবে এর সত্যতা স্বীকার করেন ছুরাব আলী।
সাংবাদিকদের
প্রতিনিধি দল সরেজমিনে পুকুর পরিদর্শনে গেলে কলোনীর বাসিন্দারা জানান,
পুকুরে সোনার একটি মাগুড় মাছও আছে। যা কলোনীর বাসিন্দাদের অনেকেই দেখেছেন
বলেও জানান।
কলোনীর সত্ত্বাধিকারী ছুরাব আলী জানান, পুকুরে পাওয়া মাছটি হযরত শাহজালাল রহমাতুল্লাহি আলাইহি এর মাজারে প্রেরণ করা হবে।
কলোনীর সত্ত্বাধিকারী ছুরাব আলী জানান, পুকুরে পাওয়া মাছটি হযরত শাহজালাল রহমাতুল্লাহি আলাইহি এর মাজারে প্রেরণ করা হবে।
ভারপ্রাপ্ত
সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা নির্মল চন্দ্র বণিক বলেন, একটি স্থানে
দীর্ঘদিন ধরে বসবাসকারী কিংবা আলো কম পাওয়ার কারণে মাছের কালার পরিবর্তন
হতে পারে।