নিউজ ডেস্কঃ চাকুরি জাতীয় করনের ইস্যুতে এখন মুখোমুখি অবস্থানে কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রকল্পের কর্মী ও কতৃপক্ষ। চাকুরি জাতীয়করণ না হওয়ার জন্য কর্মীরা প্রকল্পের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দায়ী করলেও এজন্য পদ্ধতিগত জটিতলতাকে দায়ী করছেন প্রকল্প পরিচালক। এমন পরিস্থিতিতে সব ক্লিনিক বন্ধ রেখে চাকুরি জাতীয়করণের দাবিতে মহাখালির প্রধান কার্যালয়ের সামনে অবস্থান ধর্মঘট করছেন সাধারণ কর্মীরা।
১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পর তৎকালীন আওয়ামীলীগ সরকার স্বাস্থ্য সেবা সাধারণ মানুষের হাতের নাগালে নিতে প্রথম চালু করে কমিউনিটি ক্লিনিক। চারদলীয় জোট সরকারের আমলে বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর ২০০৯ সালে আবার পুনরুজ্জিবিত হয় এ প্রকল্প। দেশে বর্তমানে সচল সাড়ে বার হাজার এমন ক্লিনিক থেকে স্বাস্থ, পরিবার পরিকল্প ও পুষ্টি বিষয়ে পরামর্শের পাশাপাশি বিনামূল্যে দেয়া হয় ৩২ ধরণের ওষুধ। কিন্তু গেল ডিসেম্বরে এ প্রকল্পের মেয়া শেষ হওয়ার পর নিজেদের অনিশ্চিত ভবিষ্যত নিয়ে চিন্তিত কর্মীরা এখন রাজপথে। সরকারের সদিচ্ছা থাকলেও প্রকল্প সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের গাফিলতিতে আজ এই দুর্দশা বলে অভিযোগ আন্দোলনকারীদের। তবে প্রকল্প পরিচালক বলছেন, চাকুরি জাতীয়করণ সরকারের উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্তের ব্যপার। আন্দোলনের নামে সাধারণ মানুষকে স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত না করারও আহবান এই পরিচালকের।
১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পর তৎকালীন আওয়ামীলীগ সরকার স্বাস্থ্য সেবা সাধারণ মানুষের হাতের নাগালে নিতে প্রথম চালু করে কমিউনিটি ক্লিনিক। চারদলীয় জোট সরকারের আমলে বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর ২০০৯ সালে আবার পুনরুজ্জিবিত হয় এ প্রকল্প। দেশে বর্তমানে সচল সাড়ে বার হাজার এমন ক্লিনিক থেকে স্বাস্থ, পরিবার পরিকল্প ও পুষ্টি বিষয়ে পরামর্শের পাশাপাশি বিনামূল্যে দেয়া হয় ৩২ ধরণের ওষুধ। কিন্তু গেল ডিসেম্বরে এ প্রকল্পের মেয়া শেষ হওয়ার পর নিজেদের অনিশ্চিত ভবিষ্যত নিয়ে চিন্তিত কর্মীরা এখন রাজপথে। সরকারের সদিচ্ছা থাকলেও প্রকল্প সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের গাফিলতিতে আজ এই দুর্দশা বলে অভিযোগ আন্দোলনকারীদের। তবে প্রকল্প পরিচালক বলছেন, চাকুরি জাতীয়করণ সরকারের উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্তের ব্যপার। আন্দোলনের নামে সাধারণ মানুষকে স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত না করারও আহবান এই পরিচালকের।