স্পোর্টস ডেস্ক: বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ ফুটবলে বাহরাইন অনূর্ধ্ব-২৩ দলকে ৩-০ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হল নেপাল। শুক্রবার (২২ জানুয়ারি) বঙ্গবন্ধু বিকেলে জাতীয় স্টেডিয়ামে এই শিরোপা নির্ধারণ ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়।
কিকঅফ বাঁশির পাঁচ মিনিটেই গোলের রাস্তা খুঁজে পায় হিমালয়ের দেশটি। ডান প্রান্ত থেকে অধিনায়ক বিরাজের ক্রসে অঞ্জন বিষ্টা হেড করলে ডান দিকে ঝাঁপিয়ে তা রক্ষা করেন বাহরাইন গোলরক্ষক মাহবুব। কিন্তু গোলমুখে ফিরতি বল থেকেই প্লেসিংয়ে বল জালে জড়ান নেপাল ফুটবলের পোস্টার বয় বিমল ঘাটরি মাগার। আন্তর্জাতিক ফুটবলে এটি বিমলের চতুর্থ ও বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপে দ্বিতীয় গোল। সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে গুছিয়ে ওঠে বাহরাইন। ২৬ মিনিটে সমতায় ফিরত তারা। সেটপিস থেকে একটি ফিরতি বলে মিডফিল্ডার আলনার গোলমুখে বল রাখলে ডিফেন্ডার আবদুল্লাহর হেড দুর্দান্ত সেভ করেন নেপাল গোলরক্ষক বিকেশ কুত্তু। আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণে খেলাটি ফাইনালের মতোই আলো ছড়াল। ৫৩ মিনিটে আগের ম্যাচে হ্যাটট্রিক করা নবযুগ গোলের সবচেয়ে সহজ সুযোগটি নষ্ট না করলে ৫৩ মিনিটেই গোল ব্যবধান বাড়াতে পারত নেপাল। ৫৬ মিনিটে পাল্টা আক্রমণ থেকে গোল এরিয়ার বাইরে থেকে নেওয়া আবদুল আজিজের দূরপাল্লার শুট বাঁ দিকে ঝাঁপিয়ে রক্ষা করেন বিকেশ। ৮২ মিনিটে নেপাল ও বাহরাইনের দুই বদলি মিডফিল্ডার সুমন লামা ও আহমেদ লাল কার্ড দেখেন। দুই ফুটবলার কমে যাওয়ায় মাঠে ফাঁকা জায়গা হলো প্রচুর। শেষ আট মিনিটে গোল হয় দুটি। ৮৭ মিনিটে ডানপ্রান্ত অঞ্জন বিষ্টা দুই বাহরাইন ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে গোলমুখে পাস করলে পা লাগিয়ে গোল করেন বিশাল রায়। আর খেলার শেষ বাঁশি বাজার আগে বিমলের ক্রসে হেডে গোল করে জয় একেবারেই হাতের মুঠোয় নিয়ে আসেন নবযুগ শ্রেষ্ঠা ।
কিকঅফ বাঁশির পাঁচ মিনিটেই গোলের রাস্তা খুঁজে পায় হিমালয়ের দেশটি। ডান প্রান্ত থেকে অধিনায়ক বিরাজের ক্রসে অঞ্জন বিষ্টা হেড করলে ডান দিকে ঝাঁপিয়ে তা রক্ষা করেন বাহরাইন গোলরক্ষক মাহবুব। কিন্তু গোলমুখে ফিরতি বল থেকেই প্লেসিংয়ে বল জালে জড়ান নেপাল ফুটবলের পোস্টার বয় বিমল ঘাটরি মাগার। আন্তর্জাতিক ফুটবলে এটি বিমলের চতুর্থ ও বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপে দ্বিতীয় গোল। সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে গুছিয়ে ওঠে বাহরাইন। ২৬ মিনিটে সমতায় ফিরত তারা। সেটপিস থেকে একটি ফিরতি বলে মিডফিল্ডার আলনার গোলমুখে বল রাখলে ডিফেন্ডার আবদুল্লাহর হেড দুর্দান্ত সেভ করেন নেপাল গোলরক্ষক বিকেশ কুত্তু। আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণে খেলাটি ফাইনালের মতোই আলো ছড়াল। ৫৩ মিনিটে আগের ম্যাচে হ্যাটট্রিক করা নবযুগ গোলের সবচেয়ে সহজ সুযোগটি নষ্ট না করলে ৫৩ মিনিটেই গোল ব্যবধান বাড়াতে পারত নেপাল। ৫৬ মিনিটে পাল্টা আক্রমণ থেকে গোল এরিয়ার বাইরে থেকে নেওয়া আবদুল আজিজের দূরপাল্লার শুট বাঁ দিকে ঝাঁপিয়ে রক্ষা করেন বিকেশ। ৮২ মিনিটে নেপাল ও বাহরাইনের দুই বদলি মিডফিল্ডার সুমন লামা ও আহমেদ লাল কার্ড দেখেন। দুই ফুটবলার কমে যাওয়ায় মাঠে ফাঁকা জায়গা হলো প্রচুর। শেষ আট মিনিটে গোল হয় দুটি। ৮৭ মিনিটে ডানপ্রান্ত অঞ্জন বিষ্টা দুই বাহরাইন ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে গোলমুখে পাস করলে পা লাগিয়ে গোল করেন বিশাল রায়। আর খেলার শেষ বাঁশি বাজার আগে বিমলের ক্রসে হেডে গোল করে জয় একেবারেই হাতের মুঠোয় নিয়ে আসেন নবযুগ শ্রেষ্ঠা ।