কুলাউড়ায় বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এসএসসি’তে সেরা

কুলাউড়ায় বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এসএসসি’তে সেরা
কুলাউড়ায় বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এসএসসি’তে সেরা
এম শাহবান রশীদ চৌধুরী : কুলাউড়ায় এসএসসিতে ২৫৪৭জন শিক্ষার্থী পাশ করেছে। উপজেলায় পাশের হার ৮৩.৪২। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬৬ জন। উপজেলায় মধ্যে ২২টি জিপিএ-৫ অর্জন সহ ভালো ফলাফল অর্জন করে শ্রেষ্ঠ হয়েছে কুলাউড়া বালিকা উ”চ বিদ্যালয়। এ বছর ১৫৬জন পরিক্ষার্থীর মধ্যে ১৩৭ জন পাশ করে। বিদ্যালয়টির পাশের হার ৮৭.৮২। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৯টি গোল্ডেন জিপিএ-৫ সহ ২০ জন ও ব্যবসায় শিক্ষা থেকে ২জন মিলিয়ে জিপিএ-৫ লাভ করে ২২জন। ৩১ মে রোববার দুপুরে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে উৎফুল্ল শিক্ষার্থী, ম্যানেজিং কমিটির সদস্য/সদস্যা, অভিভাবক ও শিক্ষক-শিক্ষিকাবৃন্দ মিলিত হয়ে মিষ্টি বিতরণ করেন। জিপিএ-৫ প্রাপ্তরা হলো ঃ নিশাত সালসাবিল রব, কান্তা দে তিথি, সাদিয়া সালসাবিল, হাফসা রহমান, কৃষ্টি চক্রবর্তী, শ্রাবনী ধর, সংঘ মিত্রা ভট্টাচার্য্য, মনিষা দেব, মুমতাহিনা রহমান তুলি, ফজলে ফাবিহা খানম, খন্দকার নূরজাহান, খোন্দকার সানজিদা জান্নাত, সাদিকা জান্নাত রিচি, নাজিয়া সিদ্দিকা ফারজানা, সুমাইয়া ইসলাম মীম, আরিফা জান্নাত লিজা, তাসনিমা খালিক নীলা, সানজিদা আক্তার, দেবলীনা মল্লিক, পূরবী দাশ, ফারিহা হোসেন চৌধুরী ও নাজিফা ইসলাম। উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক, কাদিপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি একেএম সফি আহমদ সলমান বলেন, দেশের বিরোধী রাজনীতির প্রতিবন্ধকতা ও অস্থিতিশীল অবস্থার মধ্যে ঘন ঘন পরীক্ষার তারিখ পিছানোর পরও আমরা যে ফলাফল অর্জন করেছি এতে আমরা আনন্দিত। কঠোর পরিশ্রমের ফসল এ ফলাফল। শিক্ষক-শিক্ষিকাবৃন্দরা শ্রম দেওয়ায় ফলে এরকম ফলাফল অর্জিত হয়েছে। আগামী দিনে এর ধারাবাহিকতা রাখতে আমাদের প্রয়াস অব্যাহত থাকবে। প্রধান শিক্ষক গৌরা ঘোষ বলেন, আমারা এ ফলাফলের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে চাই। গত বছর এ বিদ্যালয় থেকে ১৯জন জিপিএ-৫ পেয়েছিলো। মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, কুলাউড়া উপজেলায় ৩টি কেন্দ্রের অধীনে ৩৩ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ৩০৫৩ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করে ২৫৪৭ জন। পাশের হার ৮৩.৪২। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬৬ জন। উপজেলা সেরা হয়েছে কুলাউড়া বালিকা উ”চ বিদ্যালয়।

Post a Comment

Previous Post Next Post