অনলাইন ডেস্কঃ প্রাথমিক ও ইবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী এবং জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হবে আগামী ৩১ ডিসেম্বর (মঙ্গলবার)। মঙ্গলবার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা গেছে, ওই দিন সকালে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে পঞ্চম শ্রেণি এবং অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সমাপনী পরীক্ষার ফল হস্তান্তর করা হবে। প্রধানমন্ত্রী ওইদিন বই উৎসবেরও উদ্বোধন করবেন।
চলতি বছরের জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষা শুরু হয় ২ নভেম্বর। বিদেশের ৯টিসহ দেশের ২ হাজার ৯০৩টি কেন্দ্রে একযোগে এ পরীক্ষা শুরু হয়। জেএসসিতে ৭টি বিষয়ে ৬৫০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয় শিক্ষার্থীদের, আর জেডিসিতে হয় ১০ বিষয়ে পরীক্ষা।
জিএসসি ও জেডিসি পরীক্ষায় ২৬ লাখ ৬১ হাজার ৬৮২ জন শিক্ষার্থী অংশ নেয়। সূচি অনুযায়ী, ২ থেকে ১১ নভেম্বর পরীক্ষা হওয়ার কথা থাকলেও ঘূর্ণিঝড়ের কারণে তিনদিনের পরীক্ষা পিছিয়ে ১২ নভেম্বর নেয়া হয়।
অন্যদিকে, প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী (পিইসি) ও ইবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা ১৭ নভেম্বর শুরু হয়ে ২৪ নভেম্বর শেষ হয়। এতে সারাদেশের ২৯ লাখ তিন হাজার ৬৩৮ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণের জন্য নিবন্ধিত হয়েছিল।
সারাদেশের সাত হাজার ৪৫৮টি কেন্দ্রের মাধ্যমে এই পরীক্ষা নেয়া হয়। তবে বহিষ্কৃত প্রায় দুই শতাধিক শিক্ষার্থীর পরীক্ষা গ্রহণ করে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ফল প্রকাশের নির্দেশনা দিয়েছে উচ্চ আদালত।
জানা গেছে, ওই দিন সকালে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে পঞ্চম শ্রেণি এবং অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সমাপনী পরীক্ষার ফল হস্তান্তর করা হবে। প্রধানমন্ত্রী ওইদিন বই উৎসবেরও উদ্বোধন করবেন।
চলতি বছরের জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষা শুরু হয় ২ নভেম্বর। বিদেশের ৯টিসহ দেশের ২ হাজার ৯০৩টি কেন্দ্রে একযোগে এ পরীক্ষা শুরু হয়। জেএসসিতে ৭টি বিষয়ে ৬৫০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয় শিক্ষার্থীদের, আর জেডিসিতে হয় ১০ বিষয়ে পরীক্ষা।
জিএসসি ও জেডিসি পরীক্ষায় ২৬ লাখ ৬১ হাজার ৬৮২ জন শিক্ষার্থী অংশ নেয়। সূচি অনুযায়ী, ২ থেকে ১১ নভেম্বর পরীক্ষা হওয়ার কথা থাকলেও ঘূর্ণিঝড়ের কারণে তিনদিনের পরীক্ষা পিছিয়ে ১২ নভেম্বর নেয়া হয়।
অন্যদিকে, প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী (পিইসি) ও ইবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা ১৭ নভেম্বর শুরু হয়ে ২৪ নভেম্বর শেষ হয়। এতে সারাদেশের ২৯ লাখ তিন হাজার ৬৩৮ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণের জন্য নিবন্ধিত হয়েছিল।
সারাদেশের সাত হাজার ৪৫৮টি কেন্দ্রের মাধ্যমে এই পরীক্ষা নেয়া হয়। তবে বহিষ্কৃত প্রায় দুই শতাধিক শিক্ষার্থীর পরীক্ষা গ্রহণ করে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ফল প্রকাশের নির্দেশনা দিয়েছে উচ্চ আদালত।