অনলাইন ডেস্কঃ ভারতের অয্যোধ্যায় বহুল আলোচিত বারবি মসজিদ মামলার রায়ের বিরুদ্ধে যখন আপিলের ঘোষণা দিয়েছে দেশটির সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড তখন সম্পূর্ণ বিপরীত মত দিলেন দিল্লির শাহী ইমাম সৈয়দ আহমেদ বুখারি।
বির্তকিত স্থানে মন্দির নির্মাণ ও মসজিদের জন্য ৫ একর জমি দানের রায়কে স্বাগত জানিয়েছেন তিনি।
এ রায়কে মেনে নিয়েছেন বলে জানান সৈয়দ আহমেদ বুখারি।
রায়ের এক প্রতিক্রিয়ায় দিল্লি জামা মসজিদের এই ইমাম বলেছেন, ভারতের মুসলমানরা শান্তি চায়। তাই আমরা রায় মেনে নিয়েছি। বিষয়টি নিয়ে হিন্দু-মুসলিম বিরোধ দীর্ঘদিনের, এর অবসান হওয়া উচিত।
শনিবার রায় ঘোষণার কয়েক ঘণ্টা পর ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়াকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।
রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ পিটিশনের কোনো সম্ভাবনা আছে কিনা সে বিষয়ে সৈয়দ আহমেদ বুখারি বলেন, বিষয়টি আর দীর্ঘায়িত করা উচিত না। আমি ভারতের সব মুসলমানদের সর্বোচ্চ আদালতের এ রায় মেনে নেয়ার আহ্বান জানাই।
এদিকে বাবরি মসজিদ মামলার ‘বিতর্কিত’ রায়ে অসন্তুষ্টির কথা জানিয়ে এটিকে ন্যায়বিচারের পরিবর্তে অন্যায় হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন ভারতীয় মুসলমানদের সর্ববৃহৎ সামাজিক সংগঠন জমিয়তে উলামা হিন্দের সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা সাইয়্যিদ মাহমুদ মাদানী।
রোববার ভারতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, সুপ্রিমকোর্টের এই রায়ের ভিত্তি বেইনসাফির ওপর, বাবরি মসজিদ বিষয়ে সত্য ও বাস্তবতা উপেক্ষা করে ভারতের সর্বোচ্চ আদালত বৈষম্যমূলক রায় দিয়েছে।
প্রসঙ্গত কয়েক দশকের আইনি লড়াইয়ের পর শনিবার উত্তর প্রদেশের অযোধ্যায় বাবরি মসজিদ মামলার রায় দিয়েছে ভারতের সুপ্রিমকোর্ট।
এতে প্রায় পাঁচশ বছর আগে নির্মিত মসজিদটির জমি মন্দির নির্মাণে হিন্দুদের দিতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর মসজিদটি ভেঙে মাটিতে মিশিয়ে দেয় দেশটির হিন্দুত্ববাদীরা।
আর মসজিদ নির্মাণে মুসলমানদের শহরের অন্যত্র পাঁচ একরের একখণ্ড জমি দিতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে ভারত সরকারকে।
ভারতের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈর নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চ এ রায় দিয়েছে।
বির্তকিত স্থানে মন্দির নির্মাণ ও মসজিদের জন্য ৫ একর জমি দানের রায়কে স্বাগত জানিয়েছেন তিনি।
এ রায়কে মেনে নিয়েছেন বলে জানান সৈয়দ আহমেদ বুখারি।
রায়ের এক প্রতিক্রিয়ায় দিল্লি জামা মসজিদের এই ইমাম বলেছেন, ভারতের মুসলমানরা শান্তি চায়। তাই আমরা রায় মেনে নিয়েছি। বিষয়টি নিয়ে হিন্দু-মুসলিম বিরোধ দীর্ঘদিনের, এর অবসান হওয়া উচিত।
শনিবার রায় ঘোষণার কয়েক ঘণ্টা পর ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়াকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।
রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ পিটিশনের কোনো সম্ভাবনা আছে কিনা সে বিষয়ে সৈয়দ আহমেদ বুখারি বলেন, বিষয়টি আর দীর্ঘায়িত করা উচিত না। আমি ভারতের সব মুসলমানদের সর্বোচ্চ আদালতের এ রায় মেনে নেয়ার আহ্বান জানাই।
এদিকে বাবরি মসজিদ মামলার ‘বিতর্কিত’ রায়ে অসন্তুষ্টির কথা জানিয়ে এটিকে ন্যায়বিচারের পরিবর্তে অন্যায় হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন ভারতীয় মুসলমানদের সর্ববৃহৎ সামাজিক সংগঠন জমিয়তে উলামা হিন্দের সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা সাইয়্যিদ মাহমুদ মাদানী।
রোববার ভারতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, সুপ্রিমকোর্টের এই রায়ের ভিত্তি বেইনসাফির ওপর, বাবরি মসজিদ বিষয়ে সত্য ও বাস্তবতা উপেক্ষা করে ভারতের সর্বোচ্চ আদালত বৈষম্যমূলক রায় দিয়েছে।
প্রসঙ্গত কয়েক দশকের আইনি লড়াইয়ের পর শনিবার উত্তর প্রদেশের অযোধ্যায় বাবরি মসজিদ মামলার রায় দিয়েছে ভারতের সুপ্রিমকোর্ট।
এতে প্রায় পাঁচশ বছর আগে নির্মিত মসজিদটির জমি মন্দির নির্মাণে হিন্দুদের দিতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর মসজিদটি ভেঙে মাটিতে মিশিয়ে দেয় দেশটির হিন্দুত্ববাদীরা।
আর মসজিদ নির্মাণে মুসলমানদের শহরের অন্যত্র পাঁচ একরের একখণ্ড জমি দিতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে ভারত সরকারকে।
ভারতের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈর নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চ এ রায় দিয়েছে।