আন্তর্জাতিক ডেস্ক: যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ হাউস অব কমনসের স্পিকার জন বার্কো পদত্যাগ করছেন। আগাম নির্বাচন (যদি হয়) কিংবা ব্রেক্সিট কার্যকর হওয়ার দিন (৩১ অক্টোবর) তিনি স্পিকারের পদ ছাড়বেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়েছে।
সোমবার পার্লামেন্টের অধিবেশন চলাকালে স্পিকার জন বার্কো বলেন, তার দশ বছরের মেয়াদ শেষ হতে যাচ্ছে। এসময় তিনি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের স্পিকার হিসেবে দায়িত্ব পালনের মতো কাজকে ‘বিরাট সম্মানের এবং বিশেষ সুবিধা’ বলে অভিহিত করেন।
যদি আগাম নির্বাচন না হয় তাহলে তিনি আগামী ৩১ অক্টোবর যুক্তরাজ্যের স্পিকারের মতো সম্মানের দায়িত্ব শেষ করতে যাচ্ছেন। ক্ষমতাসীন দল কনজারভেটিভ পার্টির সাবেক এই আইনপ্রণেতা ২০০৯ সালে মাইকেল মার্টিনের স্থলে স্পিকার হিসেবে কমনসের দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
তিনি কট্টর ব্রেক্সিটপন্থী আইনপ্রণেতাদের দ্বারা সমালোচিত হয়েছেন। সেসব আইনপ্রণেতা স্পিকার জন বার্কোর নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে নানান সময় তার সমালোচনা করে আসছিলেন। অবশেষে ব্রেক্সিট সঙ্কটের অন্তিম মহূর্তে তিনি পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন।
সাধারণ রীতি উপেক্ষা করে বাকিংহাম আসন থেকে নির্বাচিত বার্কোকে আগাম নির্বাচনে চ্যালেঞ্জ জানাতে যাচ্ছে কনজারভেটিভ দল। অবশ্য যদি সে আগাম নির্বাচন হয়। যখন স্পিকার পদত্যাগের ঘোষণা দিচ্ছিলেন তখন তার স্ত্রী শ্যালি পার্লামেন্টের পাবলিক গ্যালারিতে বসে ছিলেন।
সোমবার পার্লামেন্টের অধিবেশন চলাকালে স্পিকার জন বার্কো বলেন, তার দশ বছরের মেয়াদ শেষ হতে যাচ্ছে। এসময় তিনি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের স্পিকার হিসেবে দায়িত্ব পালনের মতো কাজকে ‘বিরাট সম্মানের এবং বিশেষ সুবিধা’ বলে অভিহিত করেন।
যদি আগাম নির্বাচন না হয় তাহলে তিনি আগামী ৩১ অক্টোবর যুক্তরাজ্যের স্পিকারের মতো সম্মানের দায়িত্ব শেষ করতে যাচ্ছেন। ক্ষমতাসীন দল কনজারভেটিভ পার্টির সাবেক এই আইনপ্রণেতা ২০০৯ সালে মাইকেল মার্টিনের স্থলে স্পিকার হিসেবে কমনসের দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
তিনি কট্টর ব্রেক্সিটপন্থী আইনপ্রণেতাদের দ্বারা সমালোচিত হয়েছেন। সেসব আইনপ্রণেতা স্পিকার জন বার্কোর নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে নানান সময় তার সমালোচনা করে আসছিলেন। অবশেষে ব্রেক্সিট সঙ্কটের অন্তিম মহূর্তে তিনি পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন।
সাধারণ রীতি উপেক্ষা করে বাকিংহাম আসন থেকে নির্বাচিত বার্কোকে আগাম নির্বাচনে চ্যালেঞ্জ জানাতে যাচ্ছে কনজারভেটিভ দল। অবশ্য যদি সে আগাম নির্বাচন হয়। যখন স্পিকার পদত্যাগের ঘোষণা দিচ্ছিলেন তখন তার স্ত্রী শ্যালি পার্লামেন্টের পাবলিক গ্যালারিতে বসে ছিলেন।