ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা
বিশেষ প্রতিনিধিঃ কুলাউড়া উপজেলার ব্রাহ্মণবাজার-ভাটেরা সড়কের মির্জাপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ও জালালাবাদ উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে দ্বি-ভাগে বিভক্ত ঝুঁকিপূর্ণ একটি বৈদ্যুতিক খুঁটি দিয়ে বিদ্যুৎ সঞ্চালন হচ্ছে। এতে মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে সড়কে যাতায়াত করছেন শিক্ষার্থী, পথচারী ও বিভিন্ন যানবাহন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত ১৫ এপ্রিল বৈশাখী ঝড়ে লণ্ডভণ্ড হয়ে যায় উপজেলার ব্রাহ্মণবাজার ইউনিয়নের বিদ্যুৎ ব্যবস্থা। প্রায় তিনদিন বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় রাত কাটিয়েছেন এখানকার মানুষ। অল্প ঝড় তুফান দিলেই এখানকার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ। কিন্তু এব্যাপারে কুলাউড়া বিদ্যুৎ বিতরণ ও বিক্রয় কেন্দ্রের কর্মকর্তাদের কোন ভ্রুক্ষেপ নেই।
এব্যাপারে স্থানীয় সাংসদ সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদ ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান একেএম সফি আহমদ সলমানের কাছে প্রতিকার চেয়ে মৌখিক আবেদন করেছেন স্থানীয় চেয়ারম্যান মো. মমদুদ হোসেন।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, এই সড়কের উপর দিয়ে বয়ে চলা বিদ্যুৎ তারগুলো ঝরাজীর্ণ খুঁটি, ভাঙ্গা খুঁটি, গাছ, বাঁশ এর খুঁটি দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। গাছে-বাঁশে একাকার বিদ্যুৎ তারগুলো। যে কোন সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। সড়কে পারাপারের সময় পথচারীরা থাকেন আতঙ্কে। যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে অধিক সর্তকতা অবলম্বন করে চলতে হচ্ছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রতি বছর বিদ্যুৎ বিভাগের গাফিলতি ও উদাসীনতার কারনে এই সড়কে ছোট-বড় দুর্ঘটনা ঘটেই চলছে। কিন্তু এসবের কোন পাত্তাই দেন না বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তারা। উনারা বিভিন্ন ব্যস্ততা দেখিয়ে অথবা ‘কাজ হবে’ ধরনের দায়সারা বক্তব্য দিয়ে মাসের পর মাস পার করছেন।
স্থানীয়রা বলেন, বিদ্যুৎ বিভাগে সারাদেশে সরকারের যে উন্নয়ন আমরা পত্র-পত্রিকায়, মিডিয়ার মাধ্যমে জানতে পারছি, এর রেষ ব্রাহ্মণবাজারের মানুষ দেখতে পাচ্ছেনা। বাঁশ, গাছ, পুরনো খুঁটি দিয়ে চলছে বিদ্যুৎ প্রবাহ। ঝড়-তুফানে ব্যাঘাত ঘটলে জোড়া-তালি দিয়ে সংস্কার করা হচ্ছে। সংশ্লিষ্ঠ কর্তৃপক্ষের কাছে আমরা এর স্থায়ী সমাধান চাই।
এব্যাপারে কুলাউড়া বিদ্যুৎ বিতরণ ও বিক্রয় কেন্দ্রের উপ-প্রকৌশলী আল আমিন বলেন, ওই খুঁটিটি আমি নিজে দেখে এসেছি। খুঁটিটি বেধে রাখা হয়েছে তাই আপাতত রিস্ক নেই। তবে ওই এলাকায় সিলেট উন্নয়ন প্রকল্পের অধিনে নতুন বিদ্যুৎ সংযোগের কাজ চলছে। প্রকল্পের কাজ অনেক ধীরগতিতে চলছে। আমরা অনেকবার উনাদের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করলেও খুব একটা সাড়া পাচ্ছি না। আমরা আবারও উনাদেরকে বিষয়টি অবগত করে দ্রত পদক্ষেপ নেয়ার জন্য বলবো।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত ১৫ এপ্রিল বৈশাখী ঝড়ে লণ্ডভণ্ড হয়ে যায় উপজেলার ব্রাহ্মণবাজার ইউনিয়নের বিদ্যুৎ ব্যবস্থা। প্রায় তিনদিন বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় রাত কাটিয়েছেন এখানকার মানুষ। অল্প ঝড় তুফান দিলেই এখানকার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ। কিন্তু এব্যাপারে কুলাউড়া বিদ্যুৎ বিতরণ ও বিক্রয় কেন্দ্রের কর্মকর্তাদের কোন ভ্রুক্ষেপ নেই।
এব্যাপারে স্থানীয় সাংসদ সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদ ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান একেএম সফি আহমদ সলমানের কাছে প্রতিকার চেয়ে মৌখিক আবেদন করেছেন স্থানীয় চেয়ারম্যান মো. মমদুদ হোসেন।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, এই সড়কের উপর দিয়ে বয়ে চলা বিদ্যুৎ তারগুলো ঝরাজীর্ণ খুঁটি, ভাঙ্গা খুঁটি, গাছ, বাঁশ এর খুঁটি দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। গাছে-বাঁশে একাকার বিদ্যুৎ তারগুলো। যে কোন সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। সড়কে পারাপারের সময় পথচারীরা থাকেন আতঙ্কে। যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে অধিক সর্তকতা অবলম্বন করে চলতে হচ্ছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রতি বছর বিদ্যুৎ বিভাগের গাফিলতি ও উদাসীনতার কারনে এই সড়কে ছোট-বড় দুর্ঘটনা ঘটেই চলছে। কিন্তু এসবের কোন পাত্তাই দেন না বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তারা। উনারা বিভিন্ন ব্যস্ততা দেখিয়ে অথবা ‘কাজ হবে’ ধরনের দায়সারা বক্তব্য দিয়ে মাসের পর মাস পার করছেন।
স্থানীয়রা বলেন, বিদ্যুৎ বিভাগে সারাদেশে সরকারের যে উন্নয়ন আমরা পত্র-পত্রিকায়, মিডিয়ার মাধ্যমে জানতে পারছি, এর রেষ ব্রাহ্মণবাজারের মানুষ দেখতে পাচ্ছেনা। বাঁশ, গাছ, পুরনো খুঁটি দিয়ে চলছে বিদ্যুৎ প্রবাহ। ঝড়-তুফানে ব্যাঘাত ঘটলে জোড়া-তালি দিয়ে সংস্কার করা হচ্ছে। সংশ্লিষ্ঠ কর্তৃপক্ষের কাছে আমরা এর স্থায়ী সমাধান চাই।
এব্যাপারে কুলাউড়া বিদ্যুৎ বিতরণ ও বিক্রয় কেন্দ্রের উপ-প্রকৌশলী আল আমিন বলেন, ওই খুঁটিটি আমি নিজে দেখে এসেছি। খুঁটিটি বেধে রাখা হয়েছে তাই আপাতত রিস্ক নেই। তবে ওই এলাকায় সিলেট উন্নয়ন প্রকল্পের অধিনে নতুন বিদ্যুৎ সংযোগের কাজ চলছে। প্রকল্পের কাজ অনেক ধীরগতিতে চলছে। আমরা অনেকবার উনাদের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করলেও খুব একটা সাড়া পাচ্ছি না। আমরা আবারও উনাদেরকে বিষয়টি অবগত করে দ্রত পদক্ষেপ নেয়ার জন্য বলবো।