বিশেষ প্রতিনিধিঃ শ্রীমঙ্গলে আবারও ৯ বছরের এক শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে। ৩০ এপ্রিল মঙ্গলবার বেলা ২টায় এ ঘটনাটি ঘটে উপজেলার সাঁতগাও ইউনিয়নের লছনা চা বাগান এলাকায়। এ ঘটনায় সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে বিকেলে সাড়ে ৪টায় ভুনবীর ইউনিয়নের আঐ গ্রাম থেকে জামাল মিয়া (২৪) নামের এক যুবককে আটক করা হয়েছে।
শ্রীমঙ্গল থানার ওসি কে এম নজরুল ইসলাম বলেন, ঘটনার খবর পেয়ে তারা দ্রুত শিশুটিকে শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে এসে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা হাসপাতালে মেডিক্যাল পরীক্ষা করোনো জন্য প্রেরণ করেছেন। একই সাথে ধর্ষনের দায়ে অভিযুক্ত শ্রীমঙ্গল ভুনবীর ইউনিয়নের পশ্চিম লৈয়ারকুল গ্রামের সিরাজ মিয়ার ছেলে জামাল মিয়া (২৪) কে আটক করতে অভিযান শুরু করেন। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে জামাল পাশবর্তী আঐ গ্রামে তার বোনের বাড়িতে পালিয়ে যায়। পুলিশ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে অভিযান পরিচালনা করে তাকে আটক করে। ধর্ষনের শিকার শিশুটি চতুর্থ শ্রেণীতে পড়ে তার বাবা একজন সিএনজি অটো চালক।
শিশুটির মা জানান, মঙ্গলবার বেলা আড়াইটার দিকে বাড়ির পাশে শিশুটি খেলছিলো। এ সময় অন্য মেয়েদের সাথে পাশে চা বাগানে চা পাতার কুঁড়ি আনতে যায়। সেখানে জামাল কাছি দিয়ে ঘাস কাটছিলো। শিশুটিকে দেখে জামাল কাছি দিয়ে ভয় দেখিয়ে তার মুখ চেপে ধরে চা গাছের নিচে নিয়ে শাররীক নির্যাতন করে।
কিছুক্ষন পর মেয়েকে বাড়ির পাশে না দেখে খোঁজতে তিনি বের হন। এ সময় তিনি দেখতে পান চা বাগানের পাশ থেকে মেয়েটি আস্তে আস্তে হেঁটে আসছে। কাছে গিয়ে কি হয়েছে জানতে চাইলে শিশুটি জানায় পাশের বাড়ির সিরাজ মিয়ার ছেলে জামাল মিয়া তাকে নিকটস্থ চা বাগানে নিয়ে গিয়ে খারাপ কাজ করে।
শ্রীমঙ্গল-কমলগঞ্জ সার্কেলের সিনিয়র এ এস পি আশরাফুজ্জামান জানান, খবার পাওয়ার সাথে সাথে শ্রীমঙ্গল থানা পুলিশের কয়েকটি টিম অভিযানে নামে এবং দুই ঘন্টার মধ্যেই ভিকটিমের ভাষ্যমতে অভিযুক্ত জামালকে তারা আটক করেন। এ ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন তারা।
শ্রীমঙ্গল থানার ওসি কে এম নজরুল ইসলাম বলেন, ঘটনার খবর পেয়ে তারা দ্রুত শিশুটিকে শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে এসে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা হাসপাতালে মেডিক্যাল পরীক্ষা করোনো জন্য প্রেরণ করেছেন। একই সাথে ধর্ষনের দায়ে অভিযুক্ত শ্রীমঙ্গল ভুনবীর ইউনিয়নের পশ্চিম লৈয়ারকুল গ্রামের সিরাজ মিয়ার ছেলে জামাল মিয়া (২৪) কে আটক করতে অভিযান শুরু করেন। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে জামাল পাশবর্তী আঐ গ্রামে তার বোনের বাড়িতে পালিয়ে যায়। পুলিশ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে অভিযান পরিচালনা করে তাকে আটক করে। ধর্ষনের শিকার শিশুটি চতুর্থ শ্রেণীতে পড়ে তার বাবা একজন সিএনজি অটো চালক।
শিশুটির মা জানান, মঙ্গলবার বেলা আড়াইটার দিকে বাড়ির পাশে শিশুটি খেলছিলো। এ সময় অন্য মেয়েদের সাথে পাশে চা বাগানে চা পাতার কুঁড়ি আনতে যায়। সেখানে জামাল কাছি দিয়ে ঘাস কাটছিলো। শিশুটিকে দেখে জামাল কাছি দিয়ে ভয় দেখিয়ে তার মুখ চেপে ধরে চা গাছের নিচে নিয়ে শাররীক নির্যাতন করে।
কিছুক্ষন পর মেয়েকে বাড়ির পাশে না দেখে খোঁজতে তিনি বের হন। এ সময় তিনি দেখতে পান চা বাগানের পাশ থেকে মেয়েটি আস্তে আস্তে হেঁটে আসছে। কাছে গিয়ে কি হয়েছে জানতে চাইলে শিশুটি জানায় পাশের বাড়ির সিরাজ মিয়ার ছেলে জামাল মিয়া তাকে নিকটস্থ চা বাগানে নিয়ে গিয়ে খারাপ কাজ করে।
শ্রীমঙ্গল-কমলগঞ্জ সার্কেলের সিনিয়র এ এস পি আশরাফুজ্জামান জানান, খবার পাওয়ার সাথে সাথে শ্রীমঙ্গল থানা পুলিশের কয়েকটি টিম অভিযানে নামে এবং দুই ঘন্টার মধ্যেই ভিকটিমের ভাষ্যমতে অভিযুক্ত জামালকে তারা আটক করেন। এ ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন তারা।