অনলাইন ডেস্কঃ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে যাত্রী নিয়ে সিলেট এমএজি ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উদ্দেশ্যে উড্ডয়ন করে ইউএস বাংলা ও নভোএয়ারের দুটি উড়োজাহাজ। সিলেটের কাছাকাছি আসার পরই ঝড়ের কবলে পড়ে উড়োজাহাজ দুটি।
এসময় দুটি উড়োজাহাজই অস্বাভাবিক ঝাঁকুনি দিতে শুরু করে। এতে যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দেয়। অনেকে কান্না শুরু করে দেন।
তবে নির্ধারিত সময়ের কিছুক্ষণ পর নিরাপদেই অবতরণ করে উড়োজাহাজ দুটি। সামান্য ঝড়েই উড়োজাহাজের এমন অবস্থায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন যাত্রীদের অনেকেই। দুই উড়োজাহাজেই ৬৮ জন করে যাত্রী ছিলেন বলে জানা গেছে।
নভোএয়ারের ওই ফ্লাইটে করে সিলেট আসেন রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদ সিলেট জেলা শাখার সভাপতি ডা. রকিবুল হাসান জুয়েল। ঘটনার বর্ণনা দিয়ে তিনি বলেন, সিলেটের কাছাকাছি আসার পরই পাইলট জানান বিমান ঝড়ের কবলে পড়েছে। এসময় রাডারের সিগন্যাল পাচ্ছেন না বলেও জানান পাইলট। উড়োজাহাজটিও অস্বাভাবিক আচরণ শুরু করে। এতে যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দেয়। অনেকে কান্না শুরু করে দেন।
ঝড়ের কবলে পড়া ইউএস বাংলা'র ওই ফ্লাইটে ঢাকা থেকে সিলেট আসেন নাট্যকর্মী অরুপ রায়। অবতরণের পর তিনি ফেসবুকে লিখেন- আজ দ্বিতীয় জীবন ফিরে পেলাম। ঢাকা থেকে আজ সন্ধ্যায় সিলেট ফিরছিলাম। ইউএস বাংলা প্লেনটি সবাইকে সিলেট সীমানা ঢোকার তিন চার মিনিট আগেই আকাশেই শেষ করে দিত। অল্পের জন্য পরমকরুনাময়ের কৃপায় সবাই আজ জীবিত। আসলে লিখে বুঝানো যাবে না সেই মুহূর্ত।
ঘটনার বর্ণনা দিয়ে অরুপ রায় বলেন, সিলেটে অবতরণে কিছুক্ষণ আগেই ঝড়ের কবলে পড়ে উড়োজাহাজটি। এসময় উড়োজাহাজ জুড়ে ঝুাকুনি দিতে শুরু করে। ঝাকুনিতে অনেক যাত্রীর জিনিসপত্র ছিটকে যায়। সবার মধ্যেই আতঙ্ক দেখা দেয়। প্রায় ১০ মিনিট আকাশে এমন আচরণ করে উড়োজাহাজ।
তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, মুড়িরটিন মার্কা এমন উড়োজাহাজ যাত্রী বহন করে কেনো, সামান্য ঝড়েই যা উলোট-পাল্ট খেতে থাকে?
এ ব্যাপারে ইউএস বাংলা ও নভোয়ার কর্তৃপক্ষের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এসময় দুটি উড়োজাহাজই অস্বাভাবিক ঝাঁকুনি দিতে শুরু করে। এতে যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দেয়। অনেকে কান্না শুরু করে দেন।
তবে নির্ধারিত সময়ের কিছুক্ষণ পর নিরাপদেই অবতরণ করে উড়োজাহাজ দুটি। সামান্য ঝড়েই উড়োজাহাজের এমন অবস্থায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন যাত্রীদের অনেকেই। দুই উড়োজাহাজেই ৬৮ জন করে যাত্রী ছিলেন বলে জানা গেছে।
নভোএয়ারের ওই ফ্লাইটে করে সিলেট আসেন রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদ সিলেট জেলা শাখার সভাপতি ডা. রকিবুল হাসান জুয়েল। ঘটনার বর্ণনা দিয়ে তিনি বলেন, সিলেটের কাছাকাছি আসার পরই পাইলট জানান বিমান ঝড়ের কবলে পড়েছে। এসময় রাডারের সিগন্যাল পাচ্ছেন না বলেও জানান পাইলট। উড়োজাহাজটিও অস্বাভাবিক আচরণ শুরু করে। এতে যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দেয়। অনেকে কান্না শুরু করে দেন।
ঝড়ের কবলে পড়া ইউএস বাংলা'র ওই ফ্লাইটে ঢাকা থেকে সিলেট আসেন নাট্যকর্মী অরুপ রায়। অবতরণের পর তিনি ফেসবুকে লিখেন- আজ দ্বিতীয় জীবন ফিরে পেলাম। ঢাকা থেকে আজ সন্ধ্যায় সিলেট ফিরছিলাম। ইউএস বাংলা প্লেনটি সবাইকে সিলেট সীমানা ঢোকার তিন চার মিনিট আগেই আকাশেই শেষ করে দিত। অল্পের জন্য পরমকরুনাময়ের কৃপায় সবাই আজ জীবিত। আসলে লিখে বুঝানো যাবে না সেই মুহূর্ত।
ঘটনার বর্ণনা দিয়ে অরুপ রায় বলেন, সিলেটে অবতরণে কিছুক্ষণ আগেই ঝড়ের কবলে পড়ে উড়োজাহাজটি। এসময় উড়োজাহাজ জুড়ে ঝুাকুনি দিতে শুরু করে। ঝাকুনিতে অনেক যাত্রীর জিনিসপত্র ছিটকে যায়। সবার মধ্যেই আতঙ্ক দেখা দেয়। প্রায় ১০ মিনিট আকাশে এমন আচরণ করে উড়োজাহাজ।
তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, মুড়িরটিন মার্কা এমন উড়োজাহাজ যাত্রী বহন করে কেনো, সামান্য ঝড়েই যা উলোট-পাল্ট খেতে থাকে?
এ ব্যাপারে ইউএস বাংলা ও নভোয়ার কর্তৃপক্ষের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।