অনলাইন ডেস্কঃ ইউরোপে শীতকালীন বরফ ঝড়ে একাংশ অচল হয়ে পড়েছে। বরফ জমায় অন্তত চারটি দেশের বিভিন্ন এলাকার রাস্তাঘাট বন্ধ হয়ে গেছে। স্কুল-কলেজসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিয়েছে সরকার। বরফ জমে বন্ধ হয়ে গেছে ট্রেন লাইনও। জার্মানিতে এক বালকের মৃত্যু হয়েছে। এর আগে বিগত সপ্তাহে অস্ট্রিয়ায় সাতজনের মৃত্যু হয়। খবর বিবিসির
আন্তর্জাতিক রেডক্রস জানিয়েছে, শুক্রবার জার্মানির দক্ষিণাঞ্চলীয় বেভারিয়া শহরে বরফ ঝড়ে রাস্তা-ঘাট বন্ধ হয়ে যাওয়ায় মানুষ বাড়ির বাইরে বের হতে পারছে না। অনেক গাড়ি রাস্তায় আটকে গেছে। গাছ পড়ে ৯ বছরের এক বালকের মৃত্যু হয়েছে। ট্রেন লাইন অচল হয়ে গেছে। সুইডেনের উত্তরাংশে প্রতি সেকেন্ডে ৪৯ দশমিক ৭ মিটার বেগে ঝড় বয়ে যাচ্ছে। নরওয়ের পার্বত্য অঞ্চলের রাস্তা বরফে ঢেকে গেছে। সেখানকার পরিস্থিতি ভয়াবহ বলে স্থানীয় এক লরি চালক জানিয়েছেন। গাড়ি চলাচল না করতে পারায় অনেককেই গাড়ির ভেতর রাতযাপন করতে হয়েছে।
সুইডেন, নরওয়ে ও অস্ট্রিয়ায়ও একইভাবে বরফ ঝড় আঘাত হেনেছে। সুইডেনের সুইস হোটেলের সামনের রাস্তা বরফে ঢেকে গেছে। গাড়ি চলাচলও বন্ধ হয়ে গেছে। অস্ট্রিয়ায় বরফ সরাতে রাস্তায় কাজ করছেন উদ্ধারকর্মীরা। গতকালও দেশটির বিভিন্ন স্থানে বরফ পড়ে। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে দেশটিতে তিন মিটারের বেশি বরফ পড়ে। সাতজনের মৃত্যু হয়। গত শনিবার থেকে দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিখোঁজ রয়েছেন। অস্ট্রিয়ার আবহাওয়াবিদ আলেক্সান্ডার র্যাডেলহার জানান, প্রতি ৩০ বছর থেকে ১০০ বছরে এত পরিমাণ বরফ পড়ার ঘটনা ঘটে। দেশটির অনেক স্থানে বরফ সরাতে সামরিক হেলিকপ্টারের সহায়তা নেওয়া হচ্ছে।
আন্তর্জাতিক রেডক্রস জানিয়েছে, শুক্রবার জার্মানির দক্ষিণাঞ্চলীয় বেভারিয়া শহরে বরফ ঝড়ে রাস্তা-ঘাট বন্ধ হয়ে যাওয়ায় মানুষ বাড়ির বাইরে বের হতে পারছে না। অনেক গাড়ি রাস্তায় আটকে গেছে। গাছ পড়ে ৯ বছরের এক বালকের মৃত্যু হয়েছে। ট্রেন লাইন অচল হয়ে গেছে। সুইডেনের উত্তরাংশে প্রতি সেকেন্ডে ৪৯ দশমিক ৭ মিটার বেগে ঝড় বয়ে যাচ্ছে। নরওয়ের পার্বত্য অঞ্চলের রাস্তা বরফে ঢেকে গেছে। সেখানকার পরিস্থিতি ভয়াবহ বলে স্থানীয় এক লরি চালক জানিয়েছেন। গাড়ি চলাচল না করতে পারায় অনেককেই গাড়ির ভেতর রাতযাপন করতে হয়েছে।
সুইডেন, নরওয়ে ও অস্ট্রিয়ায়ও একইভাবে বরফ ঝড় আঘাত হেনেছে। সুইডেনের সুইস হোটেলের সামনের রাস্তা বরফে ঢেকে গেছে। গাড়ি চলাচলও বন্ধ হয়ে গেছে। অস্ট্রিয়ায় বরফ সরাতে রাস্তায় কাজ করছেন উদ্ধারকর্মীরা। গতকালও দেশটির বিভিন্ন স্থানে বরফ পড়ে। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে দেশটিতে তিন মিটারের বেশি বরফ পড়ে। সাতজনের মৃত্যু হয়। গত শনিবার থেকে দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিখোঁজ রয়েছেন। অস্ট্রিয়ার আবহাওয়াবিদ আলেক্সান্ডার র্যাডেলহার জানান, প্রতি ৩০ বছর থেকে ১০০ বছরে এত পরিমাণ বরফ পড়ার ঘটনা ঘটে। দেশটির অনেক স্থানে বরফ সরাতে সামরিক হেলিকপ্টারের সহায়তা নেওয়া হচ্ছে।