বিশেষ প্রতিনিধিঃ সাবেক ডাকসুর ভিপি, সাবেক সংসদ সদস্য ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতা সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদ বলেছেন, জয় বাংলা এমন একটি স্লোগান যা মুক্তিযুদ্ধের সময় জনগণকে তাদের মুক্তি সংগ্রামে প্রবলভাবে প্রেরণা যুগিয়েছে। এটি শুধু আওয়ামী লীগের স্লোগান নয়, এটি বাঙালি জাতির স্লোগান। ইতিহাসকে কখনও মুছে ফেলা যায় না।
রোববার (২ ডিসেম্বর) দুপুরে মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে মনোনয়ন বৈধতার পর তিনি সাংবাদিকদের এ কথাগুলো বলেন।
এ সময় তিনি বলেন, দেশে এখন গণতন্ত্র আইনের শাসন বাকস্বাধীনতা নেই বললেই চলে। দেশ থেকে নানাভাবে হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার হচ্ছে। অথচ মাত্র দুই কোটি টাকা কারণে খালেদা জিয়াকে চক্রান্ত করে কারাবন্দি করা হয়েছে। উন্নয়নের নানা উৎসগুলো ধ্বংস করা হয়েছে। প্রশাসনকে আয়ত্তে নিয়ে দেশে আইনের শাসনকে ভূলুণ্ঠিত করা হয়েছে। বর্তমানে আওয়ামী লীগ সরকার লীগে পরিণত হয়েছে।
সুলতান মনসুর আরও বলেন, আমি আপনাদের সন্তান। মৌলভীবাজার সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করেছি। দীর্ঘদিন ষড়যন্ত্র করে আমাকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখার অপচেষ্টা চালানো হয়েছে। কিন্তু আমি দমে যাইনি। ১২ বছর পরে হলেও আপনাদের কাছে এসেছি। আমি আপনাদের কল্যাণে দেশবাসীর সেবায় রাজনীতিতে বেঁচে আছি। শেষ জীবনেও আমার জন্মমাটি ও দেশবাসীর কল্যাণে কাজ করে যেতে চাই। এটা আমার রাজনৈতিক জীবনের দৃঢ় প্রত্যয়। সে জন্য আপনাদের মহামূল্যবান ভোটের মাধ্যমে আমাকে সুযোগ দিন।
রোববার (২ ডিসেম্বর) দুপুরে মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে মনোনয়ন বৈধতার পর তিনি সাংবাদিকদের এ কথাগুলো বলেন।
এ সময় তিনি বলেন, দেশে এখন গণতন্ত্র আইনের শাসন বাকস্বাধীনতা নেই বললেই চলে। দেশ থেকে নানাভাবে হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার হচ্ছে। অথচ মাত্র দুই কোটি টাকা কারণে খালেদা জিয়াকে চক্রান্ত করে কারাবন্দি করা হয়েছে। উন্নয়নের নানা উৎসগুলো ধ্বংস করা হয়েছে। প্রশাসনকে আয়ত্তে নিয়ে দেশে আইনের শাসনকে ভূলুণ্ঠিত করা হয়েছে। বর্তমানে আওয়ামী লীগ সরকার লীগে পরিণত হয়েছে।
সুলতান মনসুর আরও বলেন, আমি আপনাদের সন্তান। মৌলভীবাজার সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করেছি। দীর্ঘদিন ষড়যন্ত্র করে আমাকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখার অপচেষ্টা চালানো হয়েছে। কিন্তু আমি দমে যাইনি। ১২ বছর পরে হলেও আপনাদের কাছে এসেছি। আমি আপনাদের কল্যাণে দেশবাসীর সেবায় রাজনীতিতে বেঁচে আছি। শেষ জীবনেও আমার জন্মমাটি ও দেশবাসীর কল্যাণে কাজ করে যেতে চাই। এটা আমার রাজনৈতিক জীবনের দৃঢ় প্রত্যয়। সে জন্য আপনাদের মহামূল্যবান ভোটের মাধ্যমে আমাকে সুযোগ দিন।
