অনলাইন ডেস্কঃ বাংলাদেশে নব নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত আর্ল রবার্ট মিলার বলেছেন, রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফিরে যাওয়ার জন্য নিরাপদ পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে এবং তাদের অধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে। প্রত্যাবাসন হতে হবে অবশ্যই স্বেচ্ছামূলক। নিরাপদ এবং স্বেচ্ছায় প্রত্যাবাসনের পরিবেশ সৃষ্টির জন্য যুক্তরাষ্ট্র সরকার আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে নিয়ে কাজ অব্যাহত রেখেছে।
তিনি আরো বলেন, বিপুল পরিমান রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে গিয়ে কক্সবাজারের পরিবেশের যে ক্ষতি হয়েছে তা অপূরণীয়। কিভাবে এ ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়া যায় এবং পরিবেশ ফিরিয়ে আনা যায় এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র সরকার সহায়তা করবে। কেবলমাত্র রোহিঙ্গাদের জন্য নয়, কক্সবাজারের জনগণের জন্যও যুক্তরাষ্ট্র সরকার সহায়তা অব্যাহত রাখবে।
তিনি মঙ্গলবার (৪ ডিসেম্বর) বিকালে কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালীর নতুন স্থাপিত রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
এর আগে মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯ টায় বিমানযোগে তিনদিনের সফরে তিনি কক্সবাজার পৌঁছান। কক্সবাজার পৌঁছে মার্কিন রাষ্ট্রদূত দুপুর ১২টার দিকে বান্দরবানের নাইক্ষংছড়ির ঘুনধুম তুমব্রু সীমান্তের কোনার পাড়ার শূণ্য রেখায় অবস্থানরত রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেন এবং সেখানে রোহিঙ্গা নেতাদের সাথে কথা বলেন।
এরপরে তিনি দুপুর দেড়টায় বালুখালী ট্রানজিট ক্যাম্প, আড়াইটায় কুতুপালং ও বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পরিচালিত যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক বিভিন্ন দাতা সংস্থার কর্মকান্ড পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি নির্যাতিত রোহিঙ্গা, ক্যাম্পে দ্বায়িত্বরত সরকারী ও আন্তর্জাতিক সংস্থার কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, বিপুল পরিমান রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে গিয়ে কক্সবাজারের পরিবেশের যে ক্ষতি হয়েছে তা অপূরণীয়। কিভাবে এ ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়া যায় এবং পরিবেশ ফিরিয়ে আনা যায় এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র সরকার সহায়তা করবে। কেবলমাত্র রোহিঙ্গাদের জন্য নয়, কক্সবাজারের জনগণের জন্যও যুক্তরাষ্ট্র সরকার সহায়তা অব্যাহত রাখবে।
তিনি মঙ্গলবার (৪ ডিসেম্বর) বিকালে কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালীর নতুন স্থাপিত রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
এর আগে মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯ টায় বিমানযোগে তিনদিনের সফরে তিনি কক্সবাজার পৌঁছান। কক্সবাজার পৌঁছে মার্কিন রাষ্ট্রদূত দুপুর ১২টার দিকে বান্দরবানের নাইক্ষংছড়ির ঘুনধুম তুমব্রু সীমান্তের কোনার পাড়ার শূণ্য রেখায় অবস্থানরত রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেন এবং সেখানে রোহিঙ্গা নেতাদের সাথে কথা বলেন।
এরপরে তিনি দুপুর দেড়টায় বালুখালী ট্রানজিট ক্যাম্প, আড়াইটায় কুতুপালং ও বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পরিচালিত যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক বিভিন্ন দাতা সংস্থার কর্মকান্ড পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি নির্যাতিত রোহিঙ্গা, ক্যাম্পে দ্বায়িত্বরত সরকারী ও আন্তর্জাতিক সংস্থার কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলেন।