অনলাইন ডেস্কঃ জাপানে আঘাত হেনেছে দানব ঝড়। ঝড়ের কারণে ৬ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। গতকাল মঙ্গলবার দেশটির পশ্চিমের উপকূলীয় এলাকায় ‘জেবি’ নামে পরিচিত টাইফুন ঝড়টি আঘাত হানে। এতে কিছু এলাকা লন্ডভন্ড হয়ে যায় এবং জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। তবে পূর্ব প্রস্তুতি থাকায় মৃতের সংখ্যা কম বলে জানা গেছে। খবর বিবিসি ও সিএনএনের
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ঝড়ের গতিবেগ ছিল ঘন্টায় ১৭২ কিলোমিটার। গত ২৫ বছরের মধ্যে এটাই গতিবেগের সর্বোচ্চ রেকর্ড। কিয়োটোতে রেলওয়ে স্টেশনের ছাদের কিছু অংশ ভেঙে পড়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল দুপুরে জেবি শিকোকু দ্বীপে আঘাত হানে। এরপর সেটা দেশটির বড় দ্বীপ হোনসুর দিকে যায়। রাতে ঝড়ের গতিবেগ বাড়ে। ঝড়টি পরে উত্তর দিকে যায়। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, উত্তর দিকে যাওয়ার সময় ঝড়টি কিছুটা দুর্বল হয়ে পড়ে। প্রাণহানি এড়াতে আগেই দশ লাখের বেশি নাগরিককে নিরাপদ স্থানে সরানো হয়। বাতিল করা হয় ৭শ’টিরও বেশি বিমানের ওঠানামা। জেবির আঘাতে ব্যাপক বৃষ্টিপাত হয়। ওসাকা এবং কানসাইয়ের মতো অতি গুরুত্বপূর্ণ বিমানবন্দর পানিতে নিমজ্জিত হয়। বৃষ্টির পাশাপাশি ঘটেছে বন্যা ও ভূমিধসের মতো ঘটনাও। ঝড়ের দাপটে শিকোকু শহরে ভূমিধসের জেরে যান চলাচল বিপর্যস্ত হয়ে যায়। টোকিও থেকে হিরোশিমার মধ্যে বুলেট ট্রেন পরিষেবাও বন্ধ রাখা হয়েছে। এর আগে ১৯৯৩ সালে প্রবল ঝড়ে ৪৮ জনের প্রাণহানি হয়েছিল।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ঝড়ের গতিবেগ ছিল ঘন্টায় ১৭২ কিলোমিটার। গত ২৫ বছরের মধ্যে এটাই গতিবেগের সর্বোচ্চ রেকর্ড। কিয়োটোতে রেলওয়ে স্টেশনের ছাদের কিছু অংশ ভেঙে পড়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল দুপুরে জেবি শিকোকু দ্বীপে আঘাত হানে। এরপর সেটা দেশটির বড় দ্বীপ হোনসুর দিকে যায়। রাতে ঝড়ের গতিবেগ বাড়ে। ঝড়টি পরে উত্তর দিকে যায়। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, উত্তর দিকে যাওয়ার সময় ঝড়টি কিছুটা দুর্বল হয়ে পড়ে। প্রাণহানি এড়াতে আগেই দশ লাখের বেশি নাগরিককে নিরাপদ স্থানে সরানো হয়। বাতিল করা হয় ৭শ’টিরও বেশি বিমানের ওঠানামা। জেবির আঘাতে ব্যাপক বৃষ্টিপাত হয়। ওসাকা এবং কানসাইয়ের মতো অতি গুরুত্বপূর্ণ বিমানবন্দর পানিতে নিমজ্জিত হয়। বৃষ্টির পাশাপাশি ঘটেছে বন্যা ও ভূমিধসের মতো ঘটনাও। ঝড়ের দাপটে শিকোকু শহরে ভূমিধসের জেরে যান চলাচল বিপর্যস্ত হয়ে যায়। টোকিও থেকে হিরোশিমার মধ্যে বুলেট ট্রেন পরিষেবাও বন্ধ রাখা হয়েছে। এর আগে ১৯৯৩ সালে প্রবল ঝড়ে ৪৮ জনের প্রাণহানি হয়েছিল।