অনলাইন ডেস্কঃ সিলেটের উন্নয়নে নতুন অধ্যায় যোগ করতে যাচ্ছে এর প্রথম স্থলবন্দর। দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে আজ শুক্রবার আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করতে যাচ্ছে তামাবিল স্থলবন্দরটি।
আজ অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত আনুষ্ঠানিকভাবে স্থলবন্দরের উদ্বোধন করবেন। অর্থমন্ত্রী ছাড়াও উদ্বোধক হিসেবে থাকবেন নৌ পরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান এমপি।
স্থানীয় সংসদ ইমরান আহমদ, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমান, নৌ পরিবহণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আব্দুস সামাদ বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। এই স্থলবন্দরটি হওয়ায় দুদেশের বাণিজ্য আরো সম্প্রসারিত হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। একই সঙ্গে সরকারের রাজস্ব আয় আগের চেয়ে বাড়বে বলেও মনে করছেন তারা। ২০১৫ সালের ৮ মে তামাবিল স্থলবন্দরের নির্মাণকাজ শুরু হয়। চলিত বছরের আগস্টে উদ্বোধন হওয়ার কথা থাকলেও বিভিন্ন কারণে পিছিয়ে যায় এর উদ্বোধন।
বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত সচিব) তপন কুমার চক্রবর্তী বলেন, তামাবিল স্থলবন্দর উদ্বোধন হলে ভারতের মেঘালয়সহ ত্রিপুরা, নাগাল্যান্ড, আসাম ও ভূটানের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারিত হবে। এ ব্যাপারে স্থানীয় সংসদ সদস্য ইমরান আহমদ বলেন, সরকারের আন্তরিক চেষ্টায় তামাবিলকে একটি আধুনিক স্থলবন্দর হিসাবে গড়ে তোলা হয়েছে।
শুধু তামাবিল স্থলবন্দরই নয়, তামাবিলের পাশে একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তুলতে মহাপরিকল্পনাও এগিয়ে চলছে।
আজ অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত আনুষ্ঠানিকভাবে স্থলবন্দরের উদ্বোধন করবেন। অর্থমন্ত্রী ছাড়াও উদ্বোধক হিসেবে থাকবেন নৌ পরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান এমপি।
স্থানীয় সংসদ ইমরান আহমদ, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমান, নৌ পরিবহণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আব্দুস সামাদ বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। এই স্থলবন্দরটি হওয়ায় দুদেশের বাণিজ্য আরো সম্প্রসারিত হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। একই সঙ্গে সরকারের রাজস্ব আয় আগের চেয়ে বাড়বে বলেও মনে করছেন তারা। ২০১৫ সালের ৮ মে তামাবিল স্থলবন্দরের নির্মাণকাজ শুরু হয়। চলিত বছরের আগস্টে উদ্বোধন হওয়ার কথা থাকলেও বিভিন্ন কারণে পিছিয়ে যায় এর উদ্বোধন।
বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত সচিব) তপন কুমার চক্রবর্তী বলেন, তামাবিল স্থলবন্দর উদ্বোধন হলে ভারতের মেঘালয়সহ ত্রিপুরা, নাগাল্যান্ড, আসাম ও ভূটানের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারিত হবে। এ ব্যাপারে স্থানীয় সংসদ সদস্য ইমরান আহমদ বলেন, সরকারের আন্তরিক চেষ্টায় তামাবিলকে একটি আধুনিক স্থলবন্দর হিসাবে গড়ে তোলা হয়েছে।
শুধু তামাবিল স্থলবন্দরই নয়, তামাবিলের পাশে একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তুলতে মহাপরিকল্পনাও এগিয়ে চলছে।