বিশেষ প্রতিনিধিঃ
মৌলভীবাজারের বড়লেখায় খোলা লেট্রিনের ট্যাংকে বড় ভাইয়ের পড়ে যাওয়া মোবাইল
ফোন খুঁজতে গিয়ে ছোট ভাই বাদল মিয়া মারা যায়। তাকে উদ্ধার করতে লেট্রিনের
ট্যাংকে নামলে বড় ভাই নাবিল মিয়াও মারা যান। একসাথে আপন দুই ভাইকে উদ্ধার
করতে গিয়ে গুরুতর আহত হয়েছেন মামা মোস্তফা কামাল।
মর্মান্তিক এ ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৫টায় বড়লেখা উপজেলার দক্ষিণভাগ ইউনিয়নের কাশেমনগর গ্রামে। স্থানীয় দমকল বাহিনী প্রায় এক ঘন্টা চেষ্টা চালিয়ে নিহত ২ ভাই নাবিল মিয়া ও বাদল মিয়ার লাশ উদ্ধার করে। তাদের বাবার নাম বাচচু মিয়া। দুই ভাইয়ের একসাথে মর্মান্তিক মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
এলাকাবাসী জানান, বাবা-মায়ের চিৎকারে স্থানীয়রা চেষ্টা চালিয়ে তাদেরকে উদ্ধারে ব্যর্থ হলে ফায়ার সার্ভিসে খবর দেয়া হয়। ফায়ার সার্ভিসের বড়লেখা স্টেশন অফিসার মো. মুনিম সারোয়ার দমকল বাহিনী নিয়ে প্রায় ১ ঘন্টা চেষ্টা চালিয়ে লেট্রিনর ট্যাংক থেকে দুই ভাইয়ের মৃতদেহ উদ্ধার করেন। খবর পেয়ে ইউএনও মোহাম্মদ সোহেল মাহমুদ, থানার ওসি মোহাম্মদ সহিদুর রহমানসহ জনপ্রতিনিধিরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
বড়লেখা থানার ওসি (তদন্ত) দেবদুলাল ধর জানান, পুলিশ নিহতদের সুরত হাল রিপোর্ট তৈরী করেছে। নিহতদের বাবা-মা ময়না তদন্ত ছাড়া লাশ দাফনের জন্য জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বরাবরে আবেদন করেছেন। অনুমতি পাওয়া গেলে ময়না তদন্ত ছাড়াই নিহতদের লাশ তাদের স্বজনদের নিকট হস্তান্তর করা হবে।
মর্মান্তিক এ ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৫টায় বড়লেখা উপজেলার দক্ষিণভাগ ইউনিয়নের কাশেমনগর গ্রামে। স্থানীয় দমকল বাহিনী প্রায় এক ঘন্টা চেষ্টা চালিয়ে নিহত ২ ভাই নাবিল মিয়া ও বাদল মিয়ার লাশ উদ্ধার করে। তাদের বাবার নাম বাচচু মিয়া। দুই ভাইয়ের একসাথে মর্মান্তিক মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
এলাকাবাসী জানান, বাবা-মায়ের চিৎকারে স্থানীয়রা চেষ্টা চালিয়ে তাদেরকে উদ্ধারে ব্যর্থ হলে ফায়ার সার্ভিসে খবর দেয়া হয়। ফায়ার সার্ভিসের বড়লেখা স্টেশন অফিসার মো. মুনিম সারোয়ার দমকল বাহিনী নিয়ে প্রায় ১ ঘন্টা চেষ্টা চালিয়ে লেট্রিনর ট্যাংক থেকে দুই ভাইয়ের মৃতদেহ উদ্ধার করেন। খবর পেয়ে ইউএনও মোহাম্মদ সোহেল মাহমুদ, থানার ওসি মোহাম্মদ সহিদুর রহমানসহ জনপ্রতিনিধিরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
বড়লেখা থানার ওসি (তদন্ত) দেবদুলাল ধর জানান, পুলিশ নিহতদের সুরত হাল রিপোর্ট তৈরী করেছে। নিহতদের বাবা-মা ময়না তদন্ত ছাড়া লাশ দাফনের জন্য জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বরাবরে আবেদন করেছেন। অনুমতি পাওয়া গেলে ময়না তদন্ত ছাড়াই নিহতদের লাশ তাদের স্বজনদের নিকট হস্তান্তর করা হবে।