হিফজুর রহমান তুহিনঃ মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার কমলগঞ্জ সদর ইউনিয়নের একটি গ্রামে এক দিনের মাথায় ইউএনও'র হস্তক্ষেপে বাল্য বিবাহের হাত থেকে রক্ষা পেল শারমীন আক্তার (১২) নামের ৬ষ্ট শ্রেণীর আরেক কিশোরী ছাত্রী।
এ ঘটনায় কিশোরীর পিতা ও বর কে আটক করে পুলিশের হাতে সোপর্দ করা হয় ।
সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বেলা তিন টায় কমলগঞ্জ সদর ইউনিয়নের বাদে উবাহাটা গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে। কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, কমলগঞ্জ সদর ইউনিয়নের উত্তর বাদে উবাহাটা গ্রামের আব্দুল বাছিদের মেয়ে মাদ্রাসা ছাত্রী শারমীন আক্তার (১২) এর সাথে একই গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে জহুর আলী (২৮)-এর বিয়ে ঠিক হয়েছিল।
দুই পরিবারের সম্মতিক্রমেই সোমবার বিয়ের দিন ধার্য করে সকল প্রকার আনুষ্ঠানিকতার সম্পন্ন করা হয়। কনে স্থানীয় একটি মাদ্রাসার ৬ষ্ট শ্রেণীর কিশোরী ছাত্রী বলে চাতুরীপনা করেই ইউনিয়ন পরিষদ থেকে তার বয়স (০৯-০৫-১৯৯৮) ১৯ বছর উল্লেখ করে একটি ভূয়া জন্ম নিবন্ধন কার্ড তৈরী করা হয়।
এ ঘটনার খবর পেয়ে কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ মাহমুদুল হক পুলিশের একটি দল ও সাংবাদিকদের সাথে নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে বিয়ে আয়োজন বন্ধ করে তাঁর কার্যালয়ে নিয়ে আসেন। কার্যালয়ে এনে বর, কনে ও তাদের অভিভাবকদের জিজ্ঞাসাবাদ কালে বেরিয়ে আসে আসল তথ্য। পরে কিশোরীকে বরের পিতা বয়োবৃদ্ধ হওয়ায় তাদের দুজনকে বাদ দিয়ে কিশোরীর পিতা আব্দুল বাছিদ ও বর জহুর আলীকে গ্রেফতার করে কমলগঞ্জ থানা হাজতে প্রেরণ করেন।
এ ঘটনায় কিশোরীর পিতা ও বর কে আটক করে পুলিশের হাতে সোপর্দ করা হয় ।
সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বেলা তিন টায় কমলগঞ্জ সদর ইউনিয়নের বাদে উবাহাটা গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে। কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, কমলগঞ্জ সদর ইউনিয়নের উত্তর বাদে উবাহাটা গ্রামের আব্দুল বাছিদের মেয়ে মাদ্রাসা ছাত্রী শারমীন আক্তার (১২) এর সাথে একই গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে জহুর আলী (২৮)-এর বিয়ে ঠিক হয়েছিল।
দুই পরিবারের সম্মতিক্রমেই সোমবার বিয়ের দিন ধার্য করে সকল প্রকার আনুষ্ঠানিকতার সম্পন্ন করা হয়। কনে স্থানীয় একটি মাদ্রাসার ৬ষ্ট শ্রেণীর কিশোরী ছাত্রী বলে চাতুরীপনা করেই ইউনিয়ন পরিষদ থেকে তার বয়স (০৯-০৫-১৯৯৮) ১৯ বছর উল্লেখ করে একটি ভূয়া জন্ম নিবন্ধন কার্ড তৈরী করা হয়।
এ ঘটনার খবর পেয়ে কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ মাহমুদুল হক পুলিশের একটি দল ও সাংবাদিকদের সাথে নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে বিয়ে আয়োজন বন্ধ করে তাঁর কার্যালয়ে নিয়ে আসেন। কার্যালয়ে এনে বর, কনে ও তাদের অভিভাবকদের জিজ্ঞাসাবাদ কালে বেরিয়ে আসে আসল তথ্য। পরে কিশোরীকে বরের পিতা বয়োবৃদ্ধ হওয়ায় তাদের দুজনকে বাদ দিয়ে কিশোরীর পিতা আব্দুল বাছিদ ও বর জহুর আলীকে গ্রেফতার করে কমলগঞ্জ থানা হাজতে প্রেরণ করেন।
কমলগঞ্জ
সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হান্নান ইউএনও'র হস্তক্ষেপে বাল্য
বিবাহ বন্ধ হওয়ার ও দুজনকে আটকের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, কিভাবে বয়স
বাড়িয়ে জন্ম নিববন্ধন কার্য করা হলো তা তিনি বুঝতে পারছেন না, তবে বিষয়টি
খতিয়ে দেখছেন বলেও তিনি জানান।
এ ব্যপারে কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাহমুদুল হক বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ, ও এ ঘটনায় বরসহ দুজনকে আটকের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, চাতুরীপনা করে বয়স বাড়িয়ে জন্ম নিবন্ধন কার্ড তৈরীর বিষয়ে কমলগঞ্জ সদর ইউনিয়নের সচিবকে রাষ্ট্রীয় আইন অমান্য করে বয়স বৃদ্ধির ব্যাপারে ৭ কার্য দিবসের মধ্যে জবাব দেয়ার জন্য নোটিশ প্রেরণ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন।
উল্লেখ্যে যে গত শুক্রবার মাধবপুর ইউনিয়নে বাল্য বিয়ের অপরাধে বর ও বরের পিতাকে আটক করে কমলগঞ্জ থানায় সোপর্দ করা হয়েছিলো,পরে অবশ্য পিতা পুত্রের মুচলেকা নিয়ে ইউপি জনপ্রতিনিধি ও গ্রাম পঞ্চায়েতের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হয়।
এ ব্যপারে কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাহমুদুল হক বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ, ও এ ঘটনায় বরসহ দুজনকে আটকের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, চাতুরীপনা করে বয়স বাড়িয়ে জন্ম নিবন্ধন কার্ড তৈরীর বিষয়ে কমলগঞ্জ সদর ইউনিয়নের সচিবকে রাষ্ট্রীয় আইন অমান্য করে বয়স বৃদ্ধির ব্যাপারে ৭ কার্য দিবসের মধ্যে জবাব দেয়ার জন্য নোটিশ প্রেরণ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন।
উল্লেখ্যে যে গত শুক্রবার মাধবপুর ইউনিয়নে বাল্য বিয়ের অপরাধে বর ও বরের পিতাকে আটক করে কমলগঞ্জ থানায় সোপর্দ করা হয়েছিলো,পরে অবশ্য পিতা পুত্রের মুচলেকা নিয়ে ইউপি জনপ্রতিনিধি ও গ্রাম পঞ্চায়েতের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হয়।