কুলাউড়া প্রতিনিধি:
কুলাউড়ায় ডিগ্রি কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্রীকে মারধরের ঘটনায় নারী
নির্যাতন আইনে নির্যাতনকারী মিজানুর রহমান নাঈম ওরফে নাঈম মিয়াকে একমাত্র
আসামী করে মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার রাতে মারধরের শিকার কলেজ
ছাত্রী নিজে বাদী হয়ে এই মামলা করেন। এদিকে অভিযুক্ত নাঈম ঘটনার পর থেকে
পলাতক রয়েছে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, মারধরের শিকার কলেজের একাদশ শ্রেণির মানবিক শাখার ছাত্রীকে (১৮) প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে আসছিলো একই কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র ও পৌর শহরের চাতলগাঁও এলাকার আব্দুল হান্নানের পুত্র মিজানুর রহমান নাঈম ওরফে নাঈম মিয়া। কিন্তু ওই ছাত্রী নাঈমের প্রেমের প্রস্তাব প্রত্যাখান করে। ঘটনার দিন মঙ্গলবার দুপুরের দিকে কালেজের ছাত্রী মিলনায়তন থেকে সহপাঠিদের সাথে ক্লাসে যাচ্ছিল ওই ছাত্রী। এ সময় নাঈম জোর পূর্বক তাকে (ছাত্রী) কলেজের ছাদে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু ছাত্রী না যাওয়ায় নাঈম ক্ষিপ্ত হয়ে প্রকাশ্যে কলেজ ক্যাম্পাসে তাকে চড় মারতে থাকে। তাঁর চিৎকার শুনে কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা এগিয়ে আসলে নাঈম সেখান থেকে পালিয়ে যায়। কলেজ কর্তৃপক্ষ পুলিশকে খবর দিলে কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. শামসুদ্দোহা সেখানে গিয়ে ছাত্রী উদ্ধার করে নিয়ে আসেন।
এদিকে নাঈমকে না পেয়ে তাঁর পিতা আব্দুল হান্নানকে জিজ্ঞাসাবদের জন্য আটক করে পুলিশ। পরে মঙ্গলবার রাতে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
এব্যাপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও কুলাউড়া থানার এস আই সাব্বির আহসান জানান, নাঈম এর বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০১০ এর ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। আসামীকে ধরতে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, মারধরের শিকার কলেজের একাদশ শ্রেণির মানবিক শাখার ছাত্রীকে (১৮) প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে আসছিলো একই কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র ও পৌর শহরের চাতলগাঁও এলাকার আব্দুল হান্নানের পুত্র মিজানুর রহমান নাঈম ওরফে নাঈম মিয়া। কিন্তু ওই ছাত্রী নাঈমের প্রেমের প্রস্তাব প্রত্যাখান করে। ঘটনার দিন মঙ্গলবার দুপুরের দিকে কালেজের ছাত্রী মিলনায়তন থেকে সহপাঠিদের সাথে ক্লাসে যাচ্ছিল ওই ছাত্রী। এ সময় নাঈম জোর পূর্বক তাকে (ছাত্রী) কলেজের ছাদে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু ছাত্রী না যাওয়ায় নাঈম ক্ষিপ্ত হয়ে প্রকাশ্যে কলেজ ক্যাম্পাসে তাকে চড় মারতে থাকে। তাঁর চিৎকার শুনে কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা এগিয়ে আসলে নাঈম সেখান থেকে পালিয়ে যায়। কলেজ কর্তৃপক্ষ পুলিশকে খবর দিলে কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. শামসুদ্দোহা সেখানে গিয়ে ছাত্রী উদ্ধার করে নিয়ে আসেন।
এদিকে নাঈমকে না পেয়ে তাঁর পিতা আব্দুল হান্নানকে জিজ্ঞাসাবদের জন্য আটক করে পুলিশ। পরে মঙ্গলবার রাতে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
এব্যাপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও কুলাউড়া থানার এস আই সাব্বির আহসান জানান, নাঈম এর বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০১০ এর ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। আসামীকে ধরতে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।