নাজমুল ইসলামঃ টার্গেট কিলিং,সন্ত্রাস ও জঙ্গি হামলা রুখতে মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার পৌর শহর,ইউনিয়ন ও বিভিন্ন বস্তি এলাকার সব বাড়ির মালিক ও ভাড়াটিয়াদের তথ্য সংগ্রহে সরব হচ্ছে কুলাউড়া থানা পুলিশ।
কুলাউড়া থানা পুলিশ জানায়,০২ আগষ্ট সোমবার থেকে ভাড়াটিয়াদের তথ্য সংগ্রহে পুরোদমে মাঠে নামবে পুলিশ সদস্যরা।পুলিশের সুত্র মতে,কুলাউড়ার শহর ও শহরতলিতে যারা ভাড়া থাকেন,তাদের তথ্য সংগ্রহ করে নজরদারি করা হবে। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ রুখতে এ কৌশল গ্রহণ করছে পুলিশ।বিশেষ করে যারা ব্যাচেলর ও বিভিন্ন মেসে থাকেন তাদের তথ্য জানা দরকার বলেও মনে করছে পুলিশ।এ সপ্তাহের মধ্যে বাড়ির মালিকদের থানায় নির্দিষ্ট ফরমে এ তথ্য দেয়ার জন্য বলা হয়েছে। তবে পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে যে সব মালিকরা ভাড়াটিয়াদের তথ্য না দিলেও আইনসৃঙ্খলার স্বার্থে ভাড়াটিয়াদের তথ্য গ্রহণ করবে পুলিশ। এরপর যে বাড়িওয়ালা তথ্য দেবে না তার বাড়িতে সন্ত্রাসী থাকলে বা কেউ অপরাধ করলে তাকে ধরে আনা হবে।পুলিশের পাশাপাশি স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সকল শ্রেণীপেশার নের্তৃবৃন্দের সহযোগিতা চেয়েছেন কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ শামসুদ্দোহা (পিপিএম)।এছাড়াও প্রতিটি পাড়া মহল্লায় মাইকিং করা হবে বলে জানা গেছে। এব্যাপারে কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ শামসুদ্দোহা পিপিএম বলেন, প্রতিটি পাড়া মহল্লায় মাইকিং করানোর সিদ্বান্ত নেয়া হয়েছে। সবার সহযোগিতা পেলে কয়েক দিনের মধ্যে কুলাউড়ার সকল ভাড়াটিয়াদের তালিকা সংগ্রহ করা যাবে। তিনি আরও বলেন, শুধু অপরাধ নিয়ন্ত্রণের স্বার্থেই বাসিন্দাদের তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে।এ তথ্য কোনোভাবেই অপব্যবহার হবে না।
উল্লেখ্য,ঢাকায় গুলশান হামলার পর জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাস দমনের জন্য ইতোপূর্বে কুলাউড়ার প্রতিটি এলাকায় মতবিনমিয় সভা করে জানিয়ে দেয়া হয়েছে বাড়ির মালিক ও ভাড়াটিয়াদের তথ্য থানায় জমা দিতে এরপরও তথ্য না দেয়ায় কুলাউড়া থানা পুলিশ প্রশাসন এ সিদ্বান্ত নিয়েছে।
কুলাউড়া থানা পুলিশ জানায়,০২ আগষ্ট সোমবার থেকে ভাড়াটিয়াদের তথ্য সংগ্রহে পুরোদমে মাঠে নামবে পুলিশ সদস্যরা।পুলিশের সুত্র মতে,কুলাউড়ার শহর ও শহরতলিতে যারা ভাড়া থাকেন,তাদের তথ্য সংগ্রহ করে নজরদারি করা হবে। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ রুখতে এ কৌশল গ্রহণ করছে পুলিশ।বিশেষ করে যারা ব্যাচেলর ও বিভিন্ন মেসে থাকেন তাদের তথ্য জানা দরকার বলেও মনে করছে পুলিশ।এ সপ্তাহের মধ্যে বাড়ির মালিকদের থানায় নির্দিষ্ট ফরমে এ তথ্য দেয়ার জন্য বলা হয়েছে। তবে পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে যে সব মালিকরা ভাড়াটিয়াদের তথ্য না দিলেও আইনসৃঙ্খলার স্বার্থে ভাড়াটিয়াদের তথ্য গ্রহণ করবে পুলিশ। এরপর যে বাড়িওয়ালা তথ্য দেবে না তার বাড়িতে সন্ত্রাসী থাকলে বা কেউ অপরাধ করলে তাকে ধরে আনা হবে।পুলিশের পাশাপাশি স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সকল শ্রেণীপেশার নের্তৃবৃন্দের সহযোগিতা চেয়েছেন কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ শামসুদ্দোহা (পিপিএম)।এছাড়াও প্রতিটি পাড়া মহল্লায় মাইকিং করা হবে বলে জানা গেছে। এব্যাপারে কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ শামসুদ্দোহা পিপিএম বলেন, প্রতিটি পাড়া মহল্লায় মাইকিং করানোর সিদ্বান্ত নেয়া হয়েছে। সবার সহযোগিতা পেলে কয়েক দিনের মধ্যে কুলাউড়ার সকল ভাড়াটিয়াদের তালিকা সংগ্রহ করা যাবে। তিনি আরও বলেন, শুধু অপরাধ নিয়ন্ত্রণের স্বার্থেই বাসিন্দাদের তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে।এ তথ্য কোনোভাবেই অপব্যবহার হবে না।
উল্লেখ্য,ঢাকায় গুলশান হামলার পর জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাস দমনের জন্য ইতোপূর্বে কুলাউড়ার প্রতিটি এলাকায় মতবিনমিয় সভা করে জানিয়ে দেয়া হয়েছে বাড়ির মালিক ও ভাড়াটিয়াদের তথ্য থানায় জমা দিতে এরপরও তথ্য না দেয়ায় কুলাউড়া থানা পুলিশ প্রশাসন এ সিদ্বান্ত নিয়েছে।