অনলাইন ডেস্কঃ ঈদুল
ফিতরের আগে সরকারি কর্মজীবীদের শেষ কর্মদিবস আজ বৃহস্পতিবার। তাই
চাকরিজীবীদের একটি বড় অংশ আজ ঘরে ফিরতে শুরু করেছে। সকাল থেকে এই যাত্রা
শুরু হলেও পরিবহন-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, সন্ধ্যার পর থেকে শুরু হয়ে
গভীর রাত পর্যন্ত এই চাপ থাকবে সবচেয়ে বেশি।
সকাল
থেকে রাজধানীর গাবতলী, কল্যাণপুর বাস টার্মিনাল, কমলাপুর রেলস্টেশন,
সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালসহ অন্যান্য বাসস্ট্যান্ড ঘুরে দেখা গেছে, ঘরে ফেরা
মানুষের চাপ বাড়ছে। অনেকে পরিবার নিয়ে গ্রামের বাড়ি ফেরার জন্য বাস
টার্মিনালে ভিড় করছেন।
জানতে
চাইলে দেশর অন্যতম বড় বাস সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান হানিফ পরিবহনের জ্যেষ্ঠ
মহাব্যবস্থাপক আবদুস সামাদ মণ্ডল বলেন, আজ সকাল থেকেই চাপ আছে। তবে বিকেল
থেকে রাত পর্যন্ত মানুষের প্রচণ্ড চাপ রয়েছে। মূলত আজকেই সবচেয়ে বেশি মানুষ
ঢাকা ছেড়ে যাচ্ছেন। মহাসড়কেও তাই এই দিন চাপ বেশি থাকছে।
সরকারি
চাকরিজীবী আবদুল মান্নানের সঙ্গে আজ দুপুরে কথা হয় গাবতলী বাস টার্মিনালে।
পরিবার সদস্যদের আগেই গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জে পাঠিয়ে দিয়েছেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘বেশ লম্বা একটা ছুটি পেয়েছি। নয় দিনের এই ছুটিতে এবার
আত্মীয়স্বজনদের বাড়িতে বেড়াতে পারব। তাই এবারে বাড়ি ফেরার আনন্দ অন্য রকম।’
আজকের পর আগামীকালও সারা দিন যাত্রীদের চাপ আছে বাস-ট্রেন-লঞ্চে। পরিবহন কর্তৃপক্ষের কর্মীরা জানান, যাঁরা আজকের টিকিট পাচ্ছেন না, তাঁরা আগামীকাল শুক্রবার সকাল থেকে যাওয়ার টিকিট সংগ্রহ করেছেন। তবে আগামী ২ ও ৩ জুলাই যাত্রীদের চাপ কিছুটা কম হলেও ৪ জুলাই এই চাপ অনেক বেশি বলে জানালেন পরিবহন-সংশ্লিষ্টরা। এই দিন বেসরকারি চাকরিজীবীদের ঈদের আগে শেষ কর্মদিবস। তবে ৫ জুলাই, অর্থাৎ ঈদের আগের দিনের টিকিট ফাঁকা আছে বলে জানালেন তাঁরা।
আজকের পর আগামীকালও সারা দিন যাত্রীদের চাপ আছে বাস-ট্রেন-লঞ্চে। পরিবহন কর্তৃপক্ষের কর্মীরা জানান, যাঁরা আজকের টিকিট পাচ্ছেন না, তাঁরা আগামীকাল শুক্রবার সকাল থেকে যাওয়ার টিকিট সংগ্রহ করেছেন। তবে আগামী ২ ও ৩ জুলাই যাত্রীদের চাপ কিছুটা কম হলেও ৪ জুলাই এই চাপ অনেক বেশি বলে জানালেন পরিবহন-সংশ্লিষ্টরা। এই দিন বেসরকারি চাকরিজীবীদের ঈদের আগে শেষ কর্মদিবস। তবে ৫ জুলাই, অর্থাৎ ঈদের আগের দিনের টিকিট ফাঁকা আছে বলে জানালেন তাঁরা।