স্টাফ রিপোর্টারঃ কুলাউড়ার ব্রাহ্মণবাজার ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের একই স্থানে দু’গ্রুপের ডাকা পাল্টা পাল্টি প্রতিবাদ সমাবেশ পন্ড করে দিয়েছে পুলিশ। ২০ ফেব্রুয়ারী শনিবার কুলাউড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদকের উপর হামলার প্রতিবাদে ও যুগ্ম সম্পাদকের উপর মামলার প্রতিবাদে সমাবেশের ডাক দেয় দুটি গ্রুপ। রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশঙ্কায় এনিয়ে দিনভর স্থানীয় ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষ ছিলেন আতংকিত। ব্রাহ্মণবাজার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ মমদুদ হোসেন জানান, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সিদ্ধান্ত মোতাবেক এই প্রতিবাদ সমাবেশের আহ্বান করা হয়। কিন্তু একই সময়ে একই স্থানে অন্যরা পাল্টা সমাবেশের ডাক দেয়। এবিষয়ে ব্রাহ্মণবাজার ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মিনহাজ উদ্দিন আহমদ কমরু জানান, দলের সকল নেতাকর্মীর সাথে যোগাযোগ না করে কতিপয় নেতা হটাৎ করে এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিলে দলের বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা পাল্টা প্রতিবাদ সমাবেশের ডাক দেয়। পরে পুলিশ শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে উভয় গ্রুপের সমাবেশ বন্ধ করে দেয়।
উল্লেখ্য, গেল পৌর নির্বাচনে দলের মনোনীত নৌকা প্রতীকের মেয়র প্রার্থী কুলাউড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক একে এম সফি আহমদ সলমানকে সহযোগীতা না করে দলের বহিষ্কৃত স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থীর পক্ষালম্বন করায় কুলাউড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রেনু উপর ক্ষুব্দ ছিলেন দলের নেতাকর্মীরা। সম্প্রতি কাদিপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সম্মেলনে এর বহিঃপ্রকাশ ঘটে। বিক্ষোব্দ নেতাকর্মীর হাতে লাঞ্চিত হন রফিকুল ইসলাম রেনু। আর ঘটনার জের ধরে সফি আহমদ সলমানসহ দলের নেতাকর্মীদের উপর মামলা করেন রেনু। সামাবেশ বন্ধ করে দেওয়ার বিষয়ে কুলাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ শামসুদ্দোহা পিপিএম জানান, একই দলের দু’গ্রুপ একই স্থানে সভা আহ্বান করায় পুলিশ শান্তি শৃঙ্খলার স্বার্থে কাউকে সভা করতে দেয়নি।
উল্লেখ্য, গেল পৌর নির্বাচনে দলের মনোনীত নৌকা প্রতীকের মেয়র প্রার্থী কুলাউড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক একে এম সফি আহমদ সলমানকে সহযোগীতা না করে দলের বহিষ্কৃত স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থীর পক্ষালম্বন করায় কুলাউড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রেনু উপর ক্ষুব্দ ছিলেন দলের নেতাকর্মীরা। সম্প্রতি কাদিপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সম্মেলনে এর বহিঃপ্রকাশ ঘটে। বিক্ষোব্দ নেতাকর্মীর হাতে লাঞ্চিত হন রফিকুল ইসলাম রেনু। আর ঘটনার জের ধরে সফি আহমদ সলমানসহ দলের নেতাকর্মীদের উপর মামলা করেন রেনু। সামাবেশ বন্ধ করে দেওয়ার বিষয়ে কুলাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ শামসুদ্দোহা পিপিএম জানান, একই দলের দু’গ্রুপ একই স্থানে সভা আহ্বান করায় পুলিশ শান্তি শৃঙ্খলার স্বার্থে কাউকে সভা করতে দেয়নি।
