আন্দোলনে সিএইচসিপিরা; প্রথম ধাপে মাসিক রিপোর্ট প্রদান বন্ধ

নিউজ ডেস্কঃ কমিউনিটি ক্লিনিকের কর্মরত সিএইচসিপিরা তাদের চাকুরী জাতীয়করনের জন্য বর্তমানে আন্দোলনে নেমেছে। আন্দোলনের প্রাথমিক স্বরুপ হিসেবে দেশের ১৩৮৬১টি কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে জানুয়ারী/১৬ মাসের কোন রিপোর্ট করেনি সিএইচসিপিরা। সামনে আরো কঠোর কর্মসূচী দিবেন বলে জানান আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যরা। বাংলাদশে স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু স্বপ্ন দেখেছিলেন প্রান্তিক জনগোষ্ঠির দোরগোড়ায় স্বাস্থ্য সেবা পৌছে দিতে। কিন্তু তা বঙ্গবন্ধু করে যতেে পারনেনি । তারই যোগ্য উত্তরসুরী র্বতমান বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রথম ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে বঙ্গবন্ধুর সেই স্বপ্ন পুরণে এগিয়ে আসেন এই বাংলার আপামর জনগণকে ভালবেসে তাদরে স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করার জন্য সৃষ্টি করনে কমিউনিটি ক্লিনিক । 
২০০৯ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুনরায় ক্ষমতা গ্রহণ করলে এবং র্সবপ্রথম বঙ্গবন্ধুর  স্বপ্ন কমিউনিটি ক্লিনিক পুনরুজীবিত করেন, এবং এই বাংলার একঝাঁক বেকার তরুণ তরুণীর র্কমসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করনে । সেই সাথে প্রশিক্ষনের মাধ্যমে তাদেরকে একজন আইটি এক্সর্পাট, চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মী হিসেবে গড়ে তোলেন।

এই তরুণ মেধাবী প্রশিক্ষিত কর্মী বাহিনী তাদের পরিশ্রমের মাধ্যমে দেশের মাতৃমৃত্যু ও শিশু মৃত্যুর হার কমে দিয়েছে। সেই সাথে সাধারণ জনগণকে সংক্রমক অসংক্রমক রোগ সর্ম্পকে সচতেন ও কিশোর-কিশোরীদের, বয়স্ক সকল শ্রেণীর মানুষের স্বাস্থ্য শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করে দেশ ও আন্তর্জাতিক মহলে সুনাম অর্জন করেছে এবং সারা বিশ্বে প্রাথমকি স্বাস্থ্য সেবায় বাংলাদশেকে করছেে রোল মডলে এই কমিউনিটি ক্লিনিক। স্বাস্থ্য সেবায় এই সফলতার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পেয়েছেনে আর্ন্তজাতিক বিভিন্ন সম্মানজনক পুরষ্কার।
এই সাফল্যময় কমিউনিটি ক্লিনিকের কর্মরত কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি)রা আজ আন্দোলনে মাঠে নেমেছে তাদের চাকুরী জাতীয় জাতীয়করনের দাবী নিয়ে। এটা তাদের জন্য একটি সম্পূর্ণ যৌক্তিক একটি দাবী দেশের জনগণের স্বাস্থ্য সেবার এই ধারাবাহিকতা টিকিয়ে রাখা জন্য এই আন্দোলনের আরো গুরুত্বপূর্ণ। ইতমিধ্যে মধ্যে জানা গেছে, এই সাফল্যময় প্রতিষ্ঠান একটি ট্রাষ্টের আওতায় পরিচালনা ব্যবস্থা করছে সরকার।

কমিউনিটি ক্লিনিকের দাবী আদায় বাস্তবাস্তন কমিটির সদস্যরা জানান, যতদিন পর্যন্ত আমাদের চাকুরী জাতীয়করণ না হবে ততদিন বন্ধ পর্যন্ত আমাদের অনলাইন রিপোর্ট বন্ধ থাকবে। তারা আরো জানান, সরকার যদি আগামী ১০ ফেব্রুয়ারী মধ্যে আমাদের চাকুরী জাতীয়করনের ঘোষণা না দেয়, তবে ফেব্রুয়ারী মাসেই আমরা আরো কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবো।
CHCP - BANGLADESH

Post a Comment

Previous Post Next Post