নিউজ ডেস্কঃ এক খণ্ড কুলাউড়া জেগে উঠেছিল নিউজার্সির প্যারামাসের ভ্যানসান কাউন্টি পার্কের সবুজ চত্বরে। উৎসবমুখর পরিবেশে দিনটি কাটিয়েছেন কুলাউড়ার শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে সবাই। ৯ আগস্ট আয়োজিত বনভোজন ও মিলনমেলায় খেলাধুলা, জম্পেশ আড্ডা, হই-হুল্লোড়ে সরব ছিল পরিবেশ। সকালে একযোগে এস্টোরিয়া, ওজন পার্ক, জ্যামাইকা, ব্রঙ্কস, নিউজার্সি থেকে হাফডজন বাস কুলাউড়া প্রবাসীদের নিয়ে যাত্রা শুরু করে পার্কের উদ্দেশে। পাশাপাশি ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়েও উপস্থিত হন অসংখ্য কুলাউড়া প্রবাসী। নাশতা পরিবেশনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় বনভোজনের প্রথম ধাপ। এরপর খেলাপ্রিয়রা ছোটেন মাঠের উদ্দেশে। ছোট থেকে বড় সবাই লিপ্ত ছিলেন নানা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়। আর আড্ডাপ্রিয়রা বসে গেছেন টেবিলে। অব্যাহত ছিল লাঞ্চ পর্যন্ত। উল্লেখযোগ্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাবেক সংসদ সদস্য ও ঠিকানা গ্রুপের চেয়ারম্যান এম এম শাহীন, বাংলাদেশ সোসাইটির সভাপতি আজমল হোসেন কুনু, জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি বদরুল হোসেন খান, কুলাউড়া অ্যাসোসিয়েশনের উপদেষ্টা আবুল কালাম, উপদেষ্টা মঈন চৌধুরী, কুলাউড়া অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি মোসাহেদ জে রাশেদ, সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য মাওলানা সাইফুল আলম সিদ্দিকী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সিরাজ উদ্দিন আহমদ সোহাগ, সাবেক সভাপতি সাহেদ দেলোয়ার চৌধুরী, মৌলভীবাজার ডিস্ট্রিক্ট অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট সৈয়দ জুবায়ের আলী, কুলাউড়া অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক উপদেষ্টা আছাব আলী, জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সহসভাপতি আনোয়ারুল হক চৌধুরী পারেক, নাহিদুর রব সাজু, অধ্যাপক গোলাম মোস্তফা চৌধুরী নিপ্পন, কুলাউড়া অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সহসভাপতি আবদুল মুকিত চৌধুরী, সাবেক সহ-সাধারণ সম্পাদক নূরুল আম্বিয়া, প্রবীণ শিক্ষক নুরুল ইসলাম, আমিনুর রহমান মজুমদার মন্টু, তজম্মল আলী, মাহবুব খান, আতাউর রহমান আতা, সৈয়দ ইলিয়াস খসরু, এনায়েত হোসেন জালাল, জামাল উদ্দিন লিটন, এ এন হক বকুল প্রমুখ।
