![]() |
| আগামী কাল মাঠে নামছে বাংলাদেশ |
চৌধুরী রুম্মানঃ অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডে শুরু হওয়া এবারের বিশ্বকাপ ক্রিকেটে নিজেদের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে আগামীকাল বৃহস্পতিবার স্কটল্যান্ডের বিরুদ্ধে অমাঠে নামছে বাংলাদেশ। অবশ্য বিশ্বকাপ ও স্কটল্যান্ড শব্দ দুটো পাশাপাশি উচ্চারিত হলেই স্মৃতিকাতর হয়ে পড়ার কথা বাংলাদেশি ক্রিকেট সমর্থকদের। এ স্কটল্যান্ডের বিপক্ষেই ১৯৯৯ সালে নিজেদের বিশ্বকাপ ইতিহাসের ১ম জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ। সে সুখস্মৃতি ফিরিয়ে আনতে আগামীকাল বাংলাদেশ সময় ভোর ৪টা থেকে শুরু হওয়া ম্যাচে চলতি বিশ্বকাপে মাশরাফি বিন মুর্তজার দল মুখোমুখি হবে স্কটল্যান্ডের। নিউজিল্যান্ডের নেলসন শহরে স্যাক্সটন ওভাল মাঠে অনুষ্ঠিত হবে এই ম্যাচ।
এদিকে খেলাটা কাগজে কলমে আগামীকাল বৃহস্পতিবার হলেও বুধবার থেকেই আসলে মানসিক প্রস্তুতি শুরু হয়ে যাওয়ার কথা বাংলাদেশের; কারণ রাত পোহানোর আগেই যে একটা ইনিংস প্রায় শেষ হতে বসবে! দু’দলে ক্রিকেটীয় মানের বিচারে বাংলাদেশ পরিষ্কার এগিয়েই আছে। বাংলাদেশ টেস্ট খেলুড়ে দেশ; আর স্কটল্যান্ড এখনও টেস্ট খেলুড়ে দেশের বিপক্ষে কখনো জিততেই পারেনি। দু’দলের এর আগে ওয়ানডে ক্রিকেটে চার বার দেখা হয়েছে। এর মধ্যে একটি ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়েছে এবং বাকি ৩টিই বাংলাদেশ জিতেছে। অবশ্য দলটি বাংলাদেশকে দু দলের একমাত্র টি-টোয়েন্টি লড়াইয়ে হারানোর গৌরব করতে পারে।
বাংলাদেশের জন্য এ ম্যাচটা বিশেষ তাত্পর্যপূর্ণ এ কারণে যে, কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠার আরেকটি ধাপ হয়ে উঠতে পারে এ ম্যাচের জয়টি। যদিও হিসাব বলছে, এ ম্যাচে হারলেও বাংলাদেশের খুব ক্ষতি-বৃদ্ধি হবে না। কারণ বাংলাদেশকে কোয়ার্টার ফাইনালে যেতে হলে হয় ইংল্যান্ডকে হারাতে হবে, নতুবা স্কটল্যান্ড-নিউজিল্যান্ড দু’দলকেই হারাতে হবে। ফলে এখানে পরাজয় এলেও সুযোগ থেকে যাবে বাংলাদেশের। কিন্তু দলের সহঅধিনায়ক ও সেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান পরিষ্কার বললেন, তারা এসব সমীকরণ নিয়ে ভাবছেন না। তারা পরিষ্কার ম্যাচ জয় চান। বাকি ৩টি ম্যাচের সম্ভব হলে সব ম্যাচ জিতেই কোয়ার্টার ফাইনালে যেতে চায় বাংলাদেশ।
স্কটল্যান্ডের সামনে এমন কোয়ার্টার ফাইনালের হাতছানি না থাকলেও দলটির অধিনায়ক প্রিস্টন মোমসেন বলছেন, তারাও একটা জয়ের স্বপ্ন দেখছেন। নেলসনের স্যাক্সটন ওভাল নিয়ে যে খবরা খবর জানা যাচ্ছে, তাতে এখানে স্কটল্যান্ডের স্বপ্ন দেখা একটু কঠিন হবে। কারণ বিশ্বকাপের সবচেয়ে ছোট এ ভেন্যুটি তুলনামূলক স্পিন সহায়ক বলে পরিচিত। তবে সমস্যা হলো- এখানে সকালের দিকে বেশ লম্বা সময় পর্যন্ত শিশির থাকে। ফলে আগে ফিল্ডিং করতে হলে বাংলাদেশের স্পিনারদের বল গ্রিপ করতে সমস্যা হওয়ার কথা।
পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে স্পিন সহায়ক উইকেট অনুমান করে দলে একটি পরিবর্তন আসবে বলেই মনে করা হচ্ছে। তাই বাঁহাতি স্পিনার তাইজুল ইসলামের বিশ্বকাপ শুরু হয়ে যেতে পারে আগামীকাল; বাদ পড়তে পারেন রুবেল বা তাসকিন। আরেকটি জোর গুঞ্জন আছে যে, বাদ পড়তে পারেন তামিম ইকবাল বা এনামুল হক বিজয়ের যে কোন একজন। সে ক্ষেত্রে সৌম্য সরকারকে ওপেনিংয়ে পাঠিয়ে নাসির হোসেনকে দলে ঢোকানোর বিষয়ে চিন্তা-ভাবনারও আভাস পাওয়া গেছে।
এদিকে খেলাটা কাগজে কলমে আগামীকাল বৃহস্পতিবার হলেও বুধবার থেকেই আসলে মানসিক প্রস্তুতি শুরু হয়ে যাওয়ার কথা বাংলাদেশের; কারণ রাত পোহানোর আগেই যে একটা ইনিংস প্রায় শেষ হতে বসবে! দু’দলে ক্রিকেটীয় মানের বিচারে বাংলাদেশ পরিষ্কার এগিয়েই আছে। বাংলাদেশ টেস্ট খেলুড়ে দেশ; আর স্কটল্যান্ড এখনও টেস্ট খেলুড়ে দেশের বিপক্ষে কখনো জিততেই পারেনি। দু’দলের এর আগে ওয়ানডে ক্রিকেটে চার বার দেখা হয়েছে। এর মধ্যে একটি ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়েছে এবং বাকি ৩টিই বাংলাদেশ জিতেছে। অবশ্য দলটি বাংলাদেশকে দু দলের একমাত্র টি-টোয়েন্টি লড়াইয়ে হারানোর গৌরব করতে পারে।
বাংলাদেশের জন্য এ ম্যাচটা বিশেষ তাত্পর্যপূর্ণ এ কারণে যে, কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠার আরেকটি ধাপ হয়ে উঠতে পারে এ ম্যাচের জয়টি। যদিও হিসাব বলছে, এ ম্যাচে হারলেও বাংলাদেশের খুব ক্ষতি-বৃদ্ধি হবে না। কারণ বাংলাদেশকে কোয়ার্টার ফাইনালে যেতে হলে হয় ইংল্যান্ডকে হারাতে হবে, নতুবা স্কটল্যান্ড-নিউজিল্যান্ড দু’দলকেই হারাতে হবে। ফলে এখানে পরাজয় এলেও সুযোগ থেকে যাবে বাংলাদেশের। কিন্তু দলের সহঅধিনায়ক ও সেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান পরিষ্কার বললেন, তারা এসব সমীকরণ নিয়ে ভাবছেন না। তারা পরিষ্কার ম্যাচ জয় চান। বাকি ৩টি ম্যাচের সম্ভব হলে সব ম্যাচ জিতেই কোয়ার্টার ফাইনালে যেতে চায় বাংলাদেশ।
স্কটল্যান্ডের সামনে এমন কোয়ার্টার ফাইনালের হাতছানি না থাকলেও দলটির অধিনায়ক প্রিস্টন মোমসেন বলছেন, তারাও একটা জয়ের স্বপ্ন দেখছেন। নেলসনের স্যাক্সটন ওভাল নিয়ে যে খবরা খবর জানা যাচ্ছে, তাতে এখানে স্কটল্যান্ডের স্বপ্ন দেখা একটু কঠিন হবে। কারণ বিশ্বকাপের সবচেয়ে ছোট এ ভেন্যুটি তুলনামূলক স্পিন সহায়ক বলে পরিচিত। তবে সমস্যা হলো- এখানে সকালের দিকে বেশ লম্বা সময় পর্যন্ত শিশির থাকে। ফলে আগে ফিল্ডিং করতে হলে বাংলাদেশের স্পিনারদের বল গ্রিপ করতে সমস্যা হওয়ার কথা।
পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে স্পিন সহায়ক উইকেট অনুমান করে দলে একটি পরিবর্তন আসবে বলেই মনে করা হচ্ছে। তাই বাঁহাতি স্পিনার তাইজুল ইসলামের বিশ্বকাপ শুরু হয়ে যেতে পারে আগামীকাল; বাদ পড়তে পারেন রুবেল বা তাসকিন। আরেকটি জোর গুঞ্জন আছে যে, বাদ পড়তে পারেন তামিম ইকবাল বা এনামুল হক বিজয়ের যে কোন একজন। সে ক্ষেত্রে সৌম্য সরকারকে ওপেনিংয়ে পাঠিয়ে নাসির হোসেনকে দলে ঢোকানোর বিষয়ে চিন্তা-ভাবনারও আভাস পাওয়া গেছে।
ট্যাগ »
খেলা
