নিউজ ডেস্কঃ কুলাউড়া উপজেলায় চলতি বছরে অনুষ্ঠিত এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে সর্বোচ্চ জিপিএ-৫ অর্জন করেছে কুলাউড়া নবীন চন্দ্র সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়। এ স্কুলের ৪৯ জন পরীক্ষার্থী জিপিএ-৫ অর্জন করে উপজেলার মধ্যে ১ম হয়েছে। এ ছাড়া কুলাউড়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৩৮ জন পরীক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছে।
এবারের পরীক্ষায় উপজেলার ৩৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মোট ৪৫৩৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩৬৩১ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। এরমধ্যে ৩১টি স্কুলের ৩০০ জন পরীক্ষার্থী ‘জিপিএ-৫’ পেয়ে এবং উপজেলার মধ্যে একমাত্র লংলা চা-বাগানের ক্যামেলিয়া ডানকান ফাউন্ডেশন স্কুলের ১৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৫ জন জিপিএ-৫ সহ উত্তীর্ণ হয়ে শতভাগ ফলাফল করে কৃতিত্ব অর্জন করেছে। এ বছর উপজেলায় এসএসসি পরীক্ষায় মোট পাশের হার ৮০.০১ শতাংশ।
স্কুলওয়ারী ফলাফলে- কুলাউড়া নবীন চন্দ্র সরকারি মডেল উচ্চবিদ্যালয় থেকে ২২৮ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৪৯টি জিপিএ-৫ সহ ২১৬ জন, কুলাউড়া বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে ১৯৭ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৩৮টি জিপিএ-৫ সহ ১৮৭ জন, কর্মধা উচ্চবিদ্যালয় থেকে ১৬৮ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ২০টি জিপিএ-৫ সহ ১৪৬ জন, ক্যামেলিয়া ডানকান ফাউন্ডেশ স্কুল থেকে ১৫ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ১৫টি জিপিএ-৫ সহ ১৫ জন, জালালাবাদ উচ্চবিদ্যালয় থেকে ২২৩ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ১৪টি জিপিএ-৫ সহ ১৭৫ জন।
মহতোছিন আলী উচ্চবিদ্যালয় থেকে ১৪৪ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ১৩টি জিপিএ-৫ সহ ১৩১ জন, রাউৎগাঁও উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজ থেকে ১৩০ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ১১টি জিপিএ-৫ সহ ১২২ জন, হিংগাজিয়া উচ্চবিদ্যালয় থেকে ১৭৭ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ১১টি জিপিএ-৫ সহ ১৩৭ জন, ইউসুফ তৈয়বুন বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে ৬৪ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ১১টি জিপিএ-৫ সহ ৬৩ জন, ভূকশিমইল মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে ১৪১ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ১০টি জিপিএ-৫ সহ ১১৮ জন।
নয়াবাজার কে.সি উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজ থেকে ১৫২ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৯টি জিপিএ-৫ সহ ১২৮ জন, শ্রীপুর উচ্চবিদ্যালয় থেকে ৭৬ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৯টি জিপিএ-৫ সহ ৬৪ জন, উত্তর কুলাউড়া উচ্চবিদ্যালয় থেকে ১২৬ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৮টি জিপিএ-৫ সহ ১০৯ জন, লংলা মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৮১ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৮টি জিপিএ-৫ সহ ৫৮ জন, ছকাপন উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজ থেকে ১২১ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৭টি জিপিএ-৫ সহ ১০২ জন, শাহ সুন্দর উচ্চবিদ্যালয় থেকে ১৩২ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৭টি জিপিএ-৫ সহ ৯৭ জন।
ভাটেরা স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ২৭২ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৭টি জিপিএ-৫ সহ ১২৫ জন, সিঙ্গুর উচ্চবিদ্যালয় থেকে ৯২ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৭টি জিপিএ-৫ সহ ৬৩ জন, টিলাগাঁও এ.এন উচ্চবিদ্যালয় থেকে ১৪৯ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৬টি জিপিএ-৫ সহ ১১৬ জন, বঙ্গবন্ধু আদর্শ উচ্চবিদ্যালয় থেকে ৮৫ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৬টি জিপিএ-৫ সহ ৭৫ জন, আলী আমজদ উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজ থেকে ২৫৩ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৫টি জিপিএ-৫ সহ ২১৩ জন, কানিহাটি উচ্চবিদ্যালয় থেকে ২১৩ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৫টি জিপিএ-৫ সহ ১৫৭ জন।
হাজীপুর বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে ৩৭ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৫টি জিপিএ-৫ সহ ৩৫ জন, লক্ষ্মীপুর মিশন উচ্চবিদ্যালয় থেকে ৭৫ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৪টি জিপিএ-৫ সহ ৭০ জন, দিলদারপুর উচ্চবিদ্যালয় থেকে ১৬৪ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৩টি জিপিএ-৫ সহ ১৩১ জন, রাজনগর উচ্চবিদ্যালয় থেকে ৮৪ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৩টি জিপিএ-৫ সহ ৬৪ জন, বরমচাল উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজ থেকে ২৪৩ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ২টি জিপিএ-৫ সহ ১৫৫ জন, অগ্রণী উচ্চবিদ্যালয় থেকে ১৪২ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ২টি জিপিএ-৫ সহ ১০৩ জন, সপ্তগ্রাম উচ্চবিদ্যালয় থেকে ৭০ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ২টি জিপিএ-৫ সহ ৬২ জন, হায়দরগঞ্জ উচ্চবিদ্যালয় থেকে ১০৪ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ২টি জিপিএ-৫ সহ ৯৫ জন।
গজভাগ আহমদ আলী উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজ থেকে ৪৭ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ১টি জিপিএ-৫ সহ ৪২ জন, মাস্টার শরাফত আলী উচ্চবিদ্যালয় থেকে ৫৫ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৪৫ জন, শাহজালাল উচ্চবিদ্যালয় থেকে ৪২ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৩৫ জন, নবীগঞ্জ আদর্শ উচ্চবিদ্যালয় থেকে ৫০ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৩০ জন, পৌর বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে ৩০ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ২৯ জন, সুলতানপুর বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে ১১৯ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৯১ জন, মনোহরপুর উচ্চবিদ্যালয় থেকে ২১ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ১৫ জন ও সাধনপুর উচ্চবিদ্যালয় থেকে ১৬ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ১২ জন উত্তীর্ণ হয়েছে।