নিউজ ডেস্কঃ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, সঠিক তথ্যই পারে বিভ্রান্তি দূর করতে। মানুষ সরকারি কাজ সম্পর্কে অবগত থাকলে স্বচ্ছতা নিশ্চিত হয়। তিনি বলেন, সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে তথ্য অধিকার আইন করা হয়েছে। এ আইন অনুযায়ী সরকারি কর্মকর্তাদের কোন কিছু গোপন করার সুযোগ থাকে না। সঠিক তথ্য পেলে মানুষ তখল কাল্পনিক কোন অভিযোগ তুলবে না।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সিলেটে ‘তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ ও আরটিআই অনলাইন ট্র্যাকিং সিস্টেম অবহিতকরণ কর্মশালা’ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ সব কথা বলেন। প্রধান তথ্য কমিশনার মরতুজা আহমদ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন। মোমেন বলেন, গণমাধ্যম হচ্ছে একটি দেশের চতুর্থ স্তম্ভ। এই স্তম্ভকে শক্তিশালী করতে তথ্য অধিকার আইন করা হয়েছে। সাংবাদিকরা তথ্য অধিকার আইনের প্রয়োগের মাধ্যমে সঠিক তথ্য জনগণকে জানাতে পারেন।
বাংলাদেশে অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও প্রবৃদ্ধি দিনদিন বাড়ছে উল্লেখ করে পররাষ্টমন্ত্রী বলেন, এর মাধ্যমে প্রমাণ হয় দেশে সুশাসন রয়েছে। তিনি বলেন, আমাদের দেশের বড়-বড় মানুষেরা মাঝে মধ্যে বিচারবর্হিভূত হত্যাকান্ড নিয়ে হুলস্থুল করেন। কিন্তু বিশ্বে সভ্য দেশ হিসেবে দাবিদার যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিবছর এক হাজারের বেশি মানুষ বিচারবর্হিভূত হত্যাকান্ডের শিকার হন। মন্ত্রী বলেন, দেশে সুশাসন থাকায় সারাবছরে হাতেগোনা কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে। অথচ বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ঢালাওভাবে অভিযোগ করা হয় এবং এগুলো ফলাও করে প্রচারও হয়। বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডের মতো ঘটনা সরকার একটিও চায় না।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সিলেটে ‘তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ ও আরটিআই অনলাইন ট্র্যাকিং সিস্টেম অবহিতকরণ কর্মশালা’ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ সব কথা বলেন। প্রধান তথ্য কমিশনার মরতুজা আহমদ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন। মোমেন বলেন, গণমাধ্যম হচ্ছে একটি দেশের চতুর্থ স্তম্ভ। এই স্তম্ভকে শক্তিশালী করতে তথ্য অধিকার আইন করা হয়েছে। সাংবাদিকরা তথ্য অধিকার আইনের প্রয়োগের মাধ্যমে সঠিক তথ্য জনগণকে জানাতে পারেন।
বাংলাদেশে অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও প্রবৃদ্ধি দিনদিন বাড়ছে উল্লেখ করে পররাষ্টমন্ত্রী বলেন, এর মাধ্যমে প্রমাণ হয় দেশে সুশাসন রয়েছে। তিনি বলেন, আমাদের দেশের বড়-বড় মানুষেরা মাঝে মধ্যে বিচারবর্হিভূত হত্যাকান্ড নিয়ে হুলস্থুল করেন। কিন্তু বিশ্বে সভ্য দেশ হিসেবে দাবিদার যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিবছর এক হাজারের বেশি মানুষ বিচারবর্হিভূত হত্যাকান্ডের শিকার হন। মন্ত্রী বলেন, দেশে সুশাসন থাকায় সারাবছরে হাতেগোনা কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে। অথচ বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ঢালাওভাবে অভিযোগ করা হয় এবং এগুলো ফলাও করে প্রচারও হয়। বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডের মতো ঘটনা সরকার একটিও চায় না।