অনলাইন ডেস্কঃ নতুন বছর এমনকি নতুন দশকের প্রথম চন্দ্রগ্রহণ দেখা যাবে আজ শুক্রবার (১০ জানুয়ারি)। বাংলাদেশ সময় রাত ১১টা ৭ মিনিট ৪৫ সেকেন্ডে গ্রহণ শুরু হবে। শনিবার (১১ জানুয়ারি) ভোর ৩টা ১২ মিনিট ২৪ সেকেন্ডে সেটি শেষ হবে। মহাকাশ গবেষণা সাময়িকী আর্থস্কাই জানিয়েছে, চন্দ্রগ্রহণের কেন্দ্রীয় গতিপথ চীনের ইউনানের দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে। সর্বোচ্চ গ্রহণ হবে ভারতের দাহোর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে। আর সৌদি আরবের আলহাফিয়ার উত্তর-পূর্ব দিকে সেটি শেষ হবে। ভারতসহ গোটা এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ ও অস্ট্রেলিয়ার বেশিরভাগ অংশ থেকে এই চন্দ্রগ্রহণ দেখা যাবে।
বাংলাদেশের আকাশ পরিষ্কার থাকা সাপেক্ষে বাংলাদেশ থেকেও এই চন্দ্রগ্রহণ দেখা যাবে বলে আবহাওয়া অধিদপ্তরের উদ্ধৃতি দিয়ে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে আইএসপিআর। চন্দ্রগ্রহণের সময় পৃথিবী সূর্য ও চাঁদের মাঝখানে একই সরলরেখায় অবস্থান নেয়। তখন চাঁদের ওপর পৃথিবীর ছায়া পড়ে। ফলে পৃথিবী থেকে মনে হয় চাঁদ ধীরে ধীরে ঢেকে যাচ্ছে। এসময় সূর্যের কিছু আলো পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের মধ্য দিয়ে বিকিরিত হয়ে চাঁদের ওপর পড়ে। এতে অন্যান্য রং বিচ্ছুরিত হলেও লাল রঙের তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বেশি হওয়ায় পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল দিয়ে প্রতিসরিত হয়ে চাঁদের ওপর পড়ে। আর এ কারণেই গ্রহণ চলাকালীন চাঁদকে অনেকটা তামাটে বা লালচে চাকতির মতো মনে হয়।
বাংলাদেশের আকাশ পরিষ্কার থাকা সাপেক্ষে বাংলাদেশ থেকেও এই চন্দ্রগ্রহণ দেখা যাবে বলে আবহাওয়া অধিদপ্তরের উদ্ধৃতি দিয়ে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে আইএসপিআর। চন্দ্রগ্রহণের সময় পৃথিবী সূর্য ও চাঁদের মাঝখানে একই সরলরেখায় অবস্থান নেয়। তখন চাঁদের ওপর পৃথিবীর ছায়া পড়ে। ফলে পৃথিবী থেকে মনে হয় চাঁদ ধীরে ধীরে ঢেকে যাচ্ছে। এসময় সূর্যের কিছু আলো পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের মধ্য দিয়ে বিকিরিত হয়ে চাঁদের ওপর পড়ে। এতে অন্যান্য রং বিচ্ছুরিত হলেও লাল রঙের তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বেশি হওয়ায় পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল দিয়ে প্রতিসরিত হয়ে চাঁদের ওপর পড়ে। আর এ কারণেই গ্রহণ চলাকালীন চাঁদকে অনেকটা তামাটে বা লালচে চাকতির মতো মনে হয়।