বিশেষ প্রতিনিধিঃ “জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি” এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে জাতীয় বিজ্ঞান সপ্তাহ উপলক্ষে মৌলভীবাজার সদর উপজেলায় অনুষ্টিত হয়েছে তিনদিনব্যাপী বিজ্ঞান মেলা-২০১৯।
শনিবার সকাল ১১টায় জাতয়ি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যাদুঘরের তত্ত্বাবধায়নে সদর উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে বিজ্ঞান মেলার উদ্বোধন করেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম।
২৩ ডিসেম্ভর সোমবার সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শরিফুল ইসলামের সভাপতিত্বে সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার ও সনদ বিতরন করেন জেলা প্রশাসক নাজিয়া শিরিন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন সহকারি কমিশনার (ভুমি) সুনজিত কুমার চন্দ,সদর মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আব্দুস সামাদ মিয়া, একাটুনা ইউপি চেয়ারম্যান আবু ছুপিয়ান।
সমাপনী দিনে প্রধান অতিথিসহ অতিথিবৃন্দ প্রতিটি স্টল ঘুরে দেখে ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবন সম্পর্কে তথ্য জেনে নেন। মেলায় সিনিয়র গ্রুপে ৩টি কলেজ ও জুনিয়র গ্রুপে একটি মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে মোট ২৫টি স্টল অংশ গ্রহন করে। স্কুল পর্যায়ে শিক্ষার্থীরা রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়ার একটি প্রকল্প অতিথি ও দর্শকদের কাছে উপস্থাপন করেন হাইড্রোলিক রোবট ও আবদ্ধ পরিবেশ থেকে দূষিত বায়ু (ধোয়া) নিষ্কাশন প্রকল্প। স্কুলের শিক্ষার্থীরা তাদের প্রকল্পে ভূমি কম্পের পূর্বাবাস,ক্রেন, ওয়াটার পাম্প ও স্যাটেলাইট উপস্থাপন করে, প্রডিউস ইলেক্ট্রিসিটি ফ্রম থান্ডার বল্ট প্রকল্প উপস্থাপন করে। কলেজ শাখার শিক্ষার্থীরা তাদের প্রকল্পে প্রডাক্টিভিটি সিকিউরিটি সিসটেম এন্ড হাই ফাই উপস্থান করে,স্টলে ছিল নিরাপদ রেল ক্রসিং, বন্যা সতর্কীকরণ ও কৃষকের স্মার্ট ক্যাপ ও হাইড্রোলিক চাপের কারিকুরি ও এলপিজি গ্যাস তৈরী। মেলার স্টলগুলে প্রধান অতিথির পরিদর্শণকালে নিজ নিজ প্রকল্প দর্শকদের সামনে তুলে ধরতে পেরে শিক্ষার্থীরা খুবই আনন্দ প্রকাশ করতে দেখা গেছে। মেলায় সদর উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে আগত শিক্ষার্থী ও নানা পেশার দর্শকদের উপস্থিতিতে মুখরিত ছিল বিজ্ঞান মেলা প্রাঙ্গণ।
শনিবার সকাল ১১টায় জাতয়ি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যাদুঘরের তত্ত্বাবধায়নে সদর উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে বিজ্ঞান মেলার উদ্বোধন করেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম।
২৩ ডিসেম্ভর সোমবার সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শরিফুল ইসলামের সভাপতিত্বে সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার ও সনদ বিতরন করেন জেলা প্রশাসক নাজিয়া শিরিন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন সহকারি কমিশনার (ভুমি) সুনজিত কুমার চন্দ,সদর মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আব্দুস সামাদ মিয়া, একাটুনা ইউপি চেয়ারম্যান আবু ছুপিয়ান।
সমাপনী দিনে প্রধান অতিথিসহ অতিথিবৃন্দ প্রতিটি স্টল ঘুরে দেখে ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবন সম্পর্কে তথ্য জেনে নেন। মেলায় সিনিয়র গ্রুপে ৩টি কলেজ ও জুনিয়র গ্রুপে একটি মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে মোট ২৫টি স্টল অংশ গ্রহন করে। স্কুল পর্যায়ে শিক্ষার্থীরা রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়ার একটি প্রকল্প অতিথি ও দর্শকদের কাছে উপস্থাপন করেন হাইড্রোলিক রোবট ও আবদ্ধ পরিবেশ থেকে দূষিত বায়ু (ধোয়া) নিষ্কাশন প্রকল্প। স্কুলের শিক্ষার্থীরা তাদের প্রকল্পে ভূমি কম্পের পূর্বাবাস,ক্রেন, ওয়াটার পাম্প ও স্যাটেলাইট উপস্থাপন করে, প্রডিউস ইলেক্ট্রিসিটি ফ্রম থান্ডার বল্ট প্রকল্প উপস্থাপন করে। কলেজ শাখার শিক্ষার্থীরা তাদের প্রকল্পে প্রডাক্টিভিটি সিকিউরিটি সিসটেম এন্ড হাই ফাই উপস্থান করে,স্টলে ছিল নিরাপদ রেল ক্রসিং, বন্যা সতর্কীকরণ ও কৃষকের স্মার্ট ক্যাপ ও হাইড্রোলিক চাপের কারিকুরি ও এলপিজি গ্যাস তৈরী। মেলার স্টলগুলে প্রধান অতিথির পরিদর্শণকালে নিজ নিজ প্রকল্প দর্শকদের সামনে তুলে ধরতে পেরে শিক্ষার্থীরা খুবই আনন্দ প্রকাশ করতে দেখা গেছে। মেলায় সদর উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে আগত শিক্ষার্থী ও নানা পেশার দর্শকদের উপস্থিতিতে মুখরিত ছিল বিজ্ঞান মেলা প্রাঙ্গণ।