অনলাইন ডেস্কঃ পারিবারিক সহিংসতা রোধে কঠোর পদক্ষেপ নেয়ার দাবিতে লাখ লাখ বিক্ষোভকারী ফ্রান্সজুড়ে প্রতিবাদে অংশ নিয়েছেন।
শনিবার রাজধানী প্যারিসসহ দেশের বহু শহরে বিক্ষোভ দেখান তারা। রাজপথে নারীদের উপস্থিতি ছিল সবচেয়ে বেশি। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁ এর প্রতি একাত্মতা ঘোষণা করেছেন।
পারিবারিক সহিংসতাকে ‘ফ্রান্সের লজ্জা’ হিসেবে অ্যাখ্যা দিয়েছেন তিনি।
আলজাজিরা বলছে, পারিবারিক সহিংসতা বন্ধে এ বিক্ষোভের সময় সবার হাতে বেগুনি ও সাদা রঙের ব্যানার-প্লাকার্ড ছিল। এতে ‘আমরা আর একটিও হত্যা চাই না’-এর মতো বিভিন্ন স্লোগান লেখা ছিল। ওই রং দুটো তারা নারীদের অধিকার আন্দোলনের প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করে।
প্যারিস পদযাত্রায় সারা ফ্রান্সের ৭০টিরও বেশি সংস্থা অংশগ্রহণ করেছে, যাদের অধিকাংশই ছিল নারী সদস্য। নারীবাদী সংস্থা ‘অল অব আস’র দাবি, শুধু প্যারিসের বিক্ষোভ র্যালিতে ১ লাখ এবং সারা দেশে দেড় লাখ মানুষ যোগ দিয়েছেন। একে ফ্রান্সের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় লিঙ্গবৈষম্যবিরোধী র্যালি বলেও দাবি তাদের।
বিক্ষোভ শেষে প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন। তিনি টুইটারে এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমি লিঙ্গবৈষম্য এবং যৌন হয়রানির শিকার প্রতিটি নারীকে সমর্থন করি।
এ বিষয়ে সরকার এবং গোটা জাতির একসঙ্গে কাজ করার প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখার বিষয়টিকে শ্রদ্ধা জানাই।’
পুলিশ জানায়, প্রতিবছর ফ্রান্সে ১৩০ জন নারী বর্তমান বা সাবেক সঙ্গীর হাতে নিহত হন।
এএফপি বলছে, ফ্রান্সে প্রতি তিন দিনে একজন করে নারী হত্যার শিকার হন। ২০১৪ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়নের এ সমীক্ষায় দেখা গেছে, ফ্রান্সের ২৬ শতাংশ নারী তাদের ১৫ বছর বয়সের মধ্যেই কোনো না কোনো পুরুষ সঙ্গী দ্বারা শারীরিক অথবা যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছিল। ফ্রান্সের নারীরা প্রতিবছর ২ লাখ ২০ হাজার পারিবারিক সহিংসতার শিকার হয়।
শনিবার রাজধানী প্যারিসসহ দেশের বহু শহরে বিক্ষোভ দেখান তারা। রাজপথে নারীদের উপস্থিতি ছিল সবচেয়ে বেশি। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁ এর প্রতি একাত্মতা ঘোষণা করেছেন।
পারিবারিক সহিংসতাকে ‘ফ্রান্সের লজ্জা’ হিসেবে অ্যাখ্যা দিয়েছেন তিনি।
আলজাজিরা বলছে, পারিবারিক সহিংসতা বন্ধে এ বিক্ষোভের সময় সবার হাতে বেগুনি ও সাদা রঙের ব্যানার-প্লাকার্ড ছিল। এতে ‘আমরা আর একটিও হত্যা চাই না’-এর মতো বিভিন্ন স্লোগান লেখা ছিল। ওই রং দুটো তারা নারীদের অধিকার আন্দোলনের প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করে।
প্যারিস পদযাত্রায় সারা ফ্রান্সের ৭০টিরও বেশি সংস্থা অংশগ্রহণ করেছে, যাদের অধিকাংশই ছিল নারী সদস্য। নারীবাদী সংস্থা ‘অল অব আস’র দাবি, শুধু প্যারিসের বিক্ষোভ র্যালিতে ১ লাখ এবং সারা দেশে দেড় লাখ মানুষ যোগ দিয়েছেন। একে ফ্রান্সের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় লিঙ্গবৈষম্যবিরোধী র্যালি বলেও দাবি তাদের।
বিক্ষোভ শেষে প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন। তিনি টুইটারে এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমি লিঙ্গবৈষম্য এবং যৌন হয়রানির শিকার প্রতিটি নারীকে সমর্থন করি।
এ বিষয়ে সরকার এবং গোটা জাতির একসঙ্গে কাজ করার প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখার বিষয়টিকে শ্রদ্ধা জানাই।’
পুলিশ জানায়, প্রতিবছর ফ্রান্সে ১৩০ জন নারী বর্তমান বা সাবেক সঙ্গীর হাতে নিহত হন।
এএফপি বলছে, ফ্রান্সে প্রতি তিন দিনে একজন করে নারী হত্যার শিকার হন। ২০১৪ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়নের এ সমীক্ষায় দেখা গেছে, ফ্রান্সের ২৬ শতাংশ নারী তাদের ১৫ বছর বয়সের মধ্যেই কোনো না কোনো পুরুষ সঙ্গী দ্বারা শারীরিক অথবা যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছিল। ফ্রান্সের নারীরা প্রতিবছর ২ লাখ ২০ হাজার পারিবারিক সহিংসতার শিকার হয়।