বিশেষ প্রতিনিধিঃ মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলার (জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা পদক-২০১৯, উপজেলা পর্যায়) শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক নির্বাচিত হয়েছেন তাহমিনা আক্তার (তুহিন)।
২০ নভেম্বর বুধবার ধাপে ধাপে পরীক্ষার পর চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হয়। তিনি কুলাউড়া উপজেলার ভুকশিমইল ইউনিয়নের বাদে ভুকশিমইল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।
২০১০ সালে প্রধান শিক্ষক হিসেবে শিক্ষকতা পেশায় নিয়োজিত হন। শিক্ষকতা পেশায় যোগদানের পর থেকে বেশ সুনামের সাথে পেশাগত দায়িত্ব পালন করেন মেধাবী এই শিক্ষক।
ছাত্রজীবনেও বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে ইউনিয়ন, উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ হন। ছাত্রজীবনে তিনি ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী।
তিনি পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত কাদিপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, এসএসসি মহতোছিন আলী উচ্চ বিদ্যালয়, এইচএসসি রাজনগর ডিগ্রী কলেজ, অনার্স/মাস্টার্স এমসি কলেজ, সিলেট থেকে সাফল্যের সাথে উত্তীর্ণ হন।
তাহমিনা আক্তার একই উপজেলার কাদিপুর ইউনিয়নে জন্মগ্রহণ করেন।
তাঁর পিতা মরহুম আবু বক্কর সিদ্দিক বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের উপ সহকারী পরিচালক হিসেবে কর্মরত ছিলেন, মাতা রাহেলা সিদ্দিক গৃহিণী।
২০ নভেম্বর বুধবার ধাপে ধাপে পরীক্ষার পর চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হয়। তিনি কুলাউড়া উপজেলার ভুকশিমইল ইউনিয়নের বাদে ভুকশিমইল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।
২০১০ সালে প্রধান শিক্ষক হিসেবে শিক্ষকতা পেশায় নিয়োজিত হন। শিক্ষকতা পেশায় যোগদানের পর থেকে বেশ সুনামের সাথে পেশাগত দায়িত্ব পালন করেন মেধাবী এই শিক্ষক।
ছাত্রজীবনেও বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে ইউনিয়ন, উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ হন। ছাত্রজীবনে তিনি ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী।
তিনি পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত কাদিপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, এসএসসি মহতোছিন আলী উচ্চ বিদ্যালয়, এইচএসসি রাজনগর ডিগ্রী কলেজ, অনার্স/মাস্টার্স এমসি কলেজ, সিলেট থেকে সাফল্যের সাথে উত্তীর্ণ হন।
তাহমিনা আক্তার একই উপজেলার কাদিপুর ইউনিয়নে জন্মগ্রহণ করেন।
তাঁর পিতা মরহুম আবু বক্কর সিদ্দিক বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের উপ সহকারী পরিচালক হিসেবে কর্মরত ছিলেন, মাতা রাহেলা সিদ্দিক গৃহিণী।
ব্যক্তিগত জীবনে তিনি বিবাহিত ১ পুত্র সন্তান,১ কন্যা সন্তানের জনক স্বামী ব্যবসায়ী সৈয়দ জামাল হোসেন,শ্বশুর সিঙ্গাপুর প্রবাসী মরহুম সৈয়দ ফকরুল ইসলাম কাদিপুর ইউনিয়নের স্থানীয় বাসিন্দা।
তাঁর এই সাফল্যের ধারা অব্যাহত রাখতে ও কৃতিত্বের সাথে নিজ পেশাগত দ্বায়িত্ব পালনে অতীতের মত সকলের সহযোগিতা ও দোয়া চান।