অনলাইন ডেস্কঃ সুনামগঞ্জের দিরাইয়ে শিশু তুহিন হত্যা মামলায় আসামী বাবা ও চাচাকে আবারো রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ। তার পিতা আব্দুল বাসিরকে ৫ দিন ও দুই চাচাকে ৩ দিন করে রিমান্ড দিয়েছে আদালত। সোমবার বিকেলে সুনামগঞ্জ জ্যেষ্ঠ জুডিশিয়াল আদালতের বিচারক শ্যাম কান্ত সিনহা তিন আসামির রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
দিরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কে.এম নজরুল ইসলাম সিলেটসানকে জানান, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশের পক্ষ থেকে নিহত শিশুর পিতা আব্দুল বাসির দুই চাচা আব্দুল মোছাব্বির ও জমশেদ আলীকে আদালতের কাছে সাত দিন করে রিমান্ডের আবেদন করা হয়। আদালত তুহিনের বাবা আব্দুল বাছিরের ৫ দিন ও দুই চাচার ৩ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন। হত্যাকান্ডের বিষয়ে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাদের আবারো রিমান্ডে চাওয়া হয়।
শুক্রবার (১৮ অক্টোবর), পিতা আব্দুল বাসির ও দুই চাচাকে তিন দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে হাজির করে পুলিশ। পরে তাদেরকে আদালতে হাজির করা হলে আদালত তাদের জেল হাজতে প্রেরণের নির্দেশ দেন।
উল্লেখ্য, গত ১৩ অক্টোবর রাতে দিরাই উপজেলার রাজানগর ইউনিয়নের খেজাউড়া গ্রামের পাঁচ বছরেরে শিশু তুহিনকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়.
হত্যাকান্ডের পর দিন শিশু তুহিনের মা মনিরা বেগম অজ্ঞাতনামা কয়েক জনকে আসামি করে দিরাই থানায় মামলা দায়ের করেন। পরে ঐ মামলায় তুহিনের বাবাসহ ৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়।
দিরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কে.এম নজরুল ইসলাম সিলেটসানকে জানান, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশের পক্ষ থেকে নিহত শিশুর পিতা আব্দুল বাসির দুই চাচা আব্দুল মোছাব্বির ও জমশেদ আলীকে আদালতের কাছে সাত দিন করে রিমান্ডের আবেদন করা হয়। আদালত তুহিনের বাবা আব্দুল বাছিরের ৫ দিন ও দুই চাচার ৩ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন। হত্যাকান্ডের বিষয়ে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাদের আবারো রিমান্ডে চাওয়া হয়।
শুক্রবার (১৮ অক্টোবর), পিতা আব্দুল বাসির ও দুই চাচাকে তিন দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে হাজির করে পুলিশ। পরে তাদেরকে আদালতে হাজির করা হলে আদালত তাদের জেল হাজতে প্রেরণের নির্দেশ দেন।
উল্লেখ্য, গত ১৩ অক্টোবর রাতে দিরাই উপজেলার রাজানগর ইউনিয়নের খেজাউড়া গ্রামের পাঁচ বছরেরে শিশু তুহিনকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়.
হত্যাকান্ডের পর দিন শিশু তুহিনের মা মনিরা বেগম অজ্ঞাতনামা কয়েক জনকে আসামি করে দিরাই থানায় মামলা দায়ের করেন। পরে ঐ মামলায় তুহিনের বাবাসহ ৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়।