স্টাফ রিপোর্টারঃ কুলাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ০২ সেপ্টেম্বর সোমবার ডাঃ ফাহমিদা ফারহানা খান, স্যাকমো দিপংকর দাস ও সিনিয়র স্টাফ নার্স করবী চৌধুরীর বদলী জনিত বিদায় সংবর্ধনা প্রদান করা হয় ।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোহাম্মদ নূরুল হক এর সভাপতিত্বে সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক মোঃ আব্দুল আহাদের উপস্থাপনায় বক্তব্য রাখেন আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ মোঃ জাকির হোসেন, ডাঃ আবু বকর মোঃ নাশের (রাশু), ডেন্টাল সার্জন ডাঃ নাফিস কামাল, প্রেস ক্লাবের সাধারন সম্পাদক খালেদ পারভেজ বকস ।
অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন স্যানেটারী ইন্সেসপেক্টর জসিম উদ্দিন, স্বাস্থ্য পরিদর্শক (ইনচার্জ) মোঃ আব্দুল আউয়াল, নার্স সুপার ভাইজার মনি দেবিকা দেব, সেকমো সফিকুল ইসলাম, এসএসএম সোহেল মিয়া, মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট মোঃ সাইদুর রহমান, অফিস সহকারি বিণয় শীল, হারবাল এ্যাসিসটেন্ট ইকবাল উদ্দিন প্রমুখ।
কুলাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডাঃ ফাহমিদা ফারহানা খান কুলাউড়া থেকে এমডি (অনকোলজী) বিষয়ে উচ্চতর প্রশিক্ষণের জন্য সিরাজগঞ্জ এর খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজে বদলী হয়েছেন। কুলাউড়ায় অবস্থান কালীন সময়ে তিনি অত্যান্ত সুনামের সহিত দায়িত্ব পালন করেন এছাড়াও কুলাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অফিসিয়াল পেইজে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের বিভিন্ন কার্যক্রম ও জনসচেতনতা মূলক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে নিয়মিত লেখালিখি করতেন।
বিদায় মুহূর্তে ডাঃ ফাহমিদা ফারহানা খান বলেন, "আমার প্রথম কর্মস্থল, ব্রাক্ষণবাজার উপ স্বাস্থ্য কেন্দ্র এবং এই কুলাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে আমি মিস করব। আমার নতুন কর্মস্থল সিরাজগঞ্জ এর খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ। উদ্দেশ্য - অনকোলজী বিষয়ে উচ্চতর প্রশিক্ষণ, পড়াশোনা করে দেশের ক্যান্সার আক্রান্ত মানুষের জন্য কিছু করা।
মনের সুপ্ত বাসনা,কোন একদিন এই সিলেটে,প্রিয় জায়গায় ফিরে আসা।
আমি বাংলাদেশ সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞ আমাকে এত বড় সুযোগ দেয়ার জন্য। কৃতজ্ঞ আমার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রতি।
আর আমার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং এখানে কর্মরত মানুষজনের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে গিয়ে আমি শব্দ খুঁজে বেড়াচ্ছি অনেকক্ষণ ধরে। ভয় হয়,এত ভালবাসার অমর্যাদা না করে ফেলি কখনো! আজ বিদায় সংবর্ধনা পেলাম। অনুভূতি ব্যাখ্যা করার ক্ষমতা নাই। ক্ষণে ক্ষণে কান্না পাচ্ছে শুধু। বড়ভাই সুলভ আবাসিক মেডিকেল অফিসার আর সত্যিকারের অভিভাবক সুলভ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা স্যার পেয়েছি এখানে। প্রাপ্তির ঝুলি ভরে নিয়ে যাচ্ছি নতুন গন্তব্যে। সবাই আমার জন্য দুআ করবেন, যেন কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারি।"
জুড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বদলি হয়ে যাওয়া স্যাকমো দিপংকর দাস ও সিনিয়র স্টাফ নার্স করবী চৌধুরী তারা বলেন কুলাউড়ায় হাসপাতালে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করায় নিজেকে ধন্য মনে হচ্ছে। জুড়ি উপজেলায় নতুন কর্মস্থলে কুলাউড়ার অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে মানুষের সেবা দিতে আরো উৎসাহ উদ্দিপনা জাগাবে ।
অনুষ্ঠান শেষে সভাপতি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোহাম্মদ নূরুল হক বিদায়ী অতীথিদের ফুলেল শুভেচ্ছা সহ বই উপহার দেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন নার্স, স্যাকমো, টেকনোলজিষ্ট, অফিস ষ্টাফ সহ অন্যান্য কর্মচারী বৃন্দ।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোহাম্মদ নূরুল হক এর সভাপতিত্বে সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক মোঃ আব্দুল আহাদের উপস্থাপনায় বক্তব্য রাখেন আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ মোঃ জাকির হোসেন, ডাঃ আবু বকর মোঃ নাশের (রাশু), ডেন্টাল সার্জন ডাঃ নাফিস কামাল, প্রেস ক্লাবের সাধারন সম্পাদক খালেদ পারভেজ বকস ।
অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন স্যানেটারী ইন্সেসপেক্টর জসিম উদ্দিন, স্বাস্থ্য পরিদর্শক (ইনচার্জ) মোঃ আব্দুল আউয়াল, নার্স সুপার ভাইজার মনি দেবিকা দেব, সেকমো সফিকুল ইসলাম, এসএসএম সোহেল মিয়া, মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট মোঃ সাইদুর রহমান, অফিস সহকারি বিণয় শীল, হারবাল এ্যাসিসটেন্ট ইকবাল উদ্দিন প্রমুখ।
কুলাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডাঃ ফাহমিদা ফারহানা খান কুলাউড়া থেকে এমডি (অনকোলজী) বিষয়ে উচ্চতর প্রশিক্ষণের জন্য সিরাজগঞ্জ এর খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজে বদলী হয়েছেন। কুলাউড়ায় অবস্থান কালীন সময়ে তিনি অত্যান্ত সুনামের সহিত দায়িত্ব পালন করেন এছাড়াও কুলাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অফিসিয়াল পেইজে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের বিভিন্ন কার্যক্রম ও জনসচেতনতা মূলক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে নিয়মিত লেখালিখি করতেন।
বিদায় মুহূর্তে ডাঃ ফাহমিদা ফারহানা খান বলেন, "আমার প্রথম কর্মস্থল, ব্রাক্ষণবাজার উপ স্বাস্থ্য কেন্দ্র এবং এই কুলাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে আমি মিস করব। আমার নতুন কর্মস্থল সিরাজগঞ্জ এর খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ। উদ্দেশ্য - অনকোলজী বিষয়ে উচ্চতর প্রশিক্ষণ, পড়াশোনা করে দেশের ক্যান্সার আক্রান্ত মানুষের জন্য কিছু করা।
মনের সুপ্ত বাসনা,কোন একদিন এই সিলেটে,প্রিয় জায়গায় ফিরে আসা।
আমি বাংলাদেশ সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞ আমাকে এত বড় সুযোগ দেয়ার জন্য। কৃতজ্ঞ আমার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রতি।
আর আমার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং এখানে কর্মরত মানুষজনের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে গিয়ে আমি শব্দ খুঁজে বেড়াচ্ছি অনেকক্ষণ ধরে। ভয় হয়,এত ভালবাসার অমর্যাদা না করে ফেলি কখনো! আজ বিদায় সংবর্ধনা পেলাম। অনুভূতি ব্যাখ্যা করার ক্ষমতা নাই। ক্ষণে ক্ষণে কান্না পাচ্ছে শুধু। বড়ভাই সুলভ আবাসিক মেডিকেল অফিসার আর সত্যিকারের অভিভাবক সুলভ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা স্যার পেয়েছি এখানে। প্রাপ্তির ঝুলি ভরে নিয়ে যাচ্ছি নতুন গন্তব্যে। সবাই আমার জন্য দুআ করবেন, যেন কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারি।"
জুড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বদলি হয়ে যাওয়া স্যাকমো দিপংকর দাস ও সিনিয়র স্টাফ নার্স করবী চৌধুরী তারা বলেন কুলাউড়ায় হাসপাতালে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করায় নিজেকে ধন্য মনে হচ্ছে। জুড়ি উপজেলায় নতুন কর্মস্থলে কুলাউড়ার অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে মানুষের সেবা দিতে আরো উৎসাহ উদ্দিপনা জাগাবে ।
অনুষ্ঠান শেষে সভাপতি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোহাম্মদ নূরুল হক বিদায়ী অতীথিদের ফুলেল শুভেচ্ছা সহ বই উপহার দেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন নার্স, স্যাকমো, টেকনোলজিষ্ট, অফিস ষ্টাফ সহ অন্যান্য কর্মচারী বৃন্দ।