নিউজ ডেস্ক: সৌদি আরবের আকাশে বৃহস্পতিবার (০১ আগস্ট) সন্ধ্যায় হিজরি জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা গেছে। সে অনুযায়ী, ১০ আগস্ট (শনিবার) পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে। এর পরদিন অর্থাৎ ১১ আগস্ট (রবিবার) সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে উদযাপিত হবে পবিত্র ঈদুল আজহা।
বৃহস্পতিবার সৌদি সুপ্রিম কোর্ট রাজকীয় ফরমান জারি করেছে। মধ্যপ্রাচ্যসহ আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম তাদের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায়।
খবরে বলা হয়েছে, সৌদি আরবের তুমাইর এলাকায় জিলহজ মাসের চাদঁ দেখা গেছে বলে জানিয়েছে দেশটির চাঁদ দেখা কমিটি। তাই শুক্রবার থেকে শুরু হবে জিলহজ মাস। এর ফলে হজের আনুষ্ঠনিকতা শুরু হবে ৮ আগস্ট (বৃহস্পতিবার)। এদিন সন্ধ্যার পরপরই মক্কা থেকে মিনার উদ্দেশে রওনা হবেন হাজিরা।
বৃহস্পতিবার সৌদি সুপ্রিম কোর্ট রাজকীয় ফরমান জারি করেছে। মধ্যপ্রাচ্যসহ আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম তাদের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায়।
খবরে বলা হয়েছে, সৌদি আরবের তুমাইর এলাকায় জিলহজ মাসের চাদঁ দেখা গেছে বলে জানিয়েছে দেশটির চাঁদ দেখা কমিটি। তাই শুক্রবার থেকে শুরু হবে জিলহজ মাস। এর ফলে হজের আনুষ্ঠনিকতা শুরু হবে ৮ আগস্ট (বৃহস্পতিবার)। এদিন সন্ধ্যার পরপরই মক্কা থেকে মিনার উদ্দেশে রওনা হবেন হাজিরা।
৯ আগস্ট (শুক্রবার) সারাদিন মিনায় অবস্থান করে সেদিন রাতে আরাফাতের ময়দানের দিকে যাত্রা করবেন তারা। ১০ আগস্ট (শনিবার) আরাফাতের ময়দানে অবস্থিত মসজিদে নামিরা থেকে হজের খুৎবা দেওয়া হবে।
হজের খুৎবা শেষে জোহর ও আসরের নামাজ পড়বেন হাজিরা। সেদিন সূর্যাস্তের পর আরাফাত থেকে মুজদালিফায় যাবেন। সেখানে গিয়ে তারা মাগরিব ও এশার নামাজ আদায় করবেন। মুজদালিফায় খোলা আকাশের নিচে সারারাত অবস্থানের পর শয়তানের স্তম্ভে পাথর নিক্ষেপের জন্য প্রস্তুতি নেবেন পবিত্র হজব্রত পালনের জন্য সৌদি আরবে যাওয়া মুসল্লিরা।
ওইদিন ফজরের নামাজ শেষে বড় জামারায় (প্রতীকী বড় শয়তান) পাথর নিক্ষেপ করতে মিনায় যাবেন তারা। পাথর নিক্ষেপ শেষে পশু কোরবানি দেবেন তারা।
হজের খুৎবা শেষে জোহর ও আসরের নামাজ পড়বেন হাজিরা। সেদিন সূর্যাস্তের পর আরাফাত থেকে মুজদালিফায় যাবেন। সেখানে গিয়ে তারা মাগরিব ও এশার নামাজ আদায় করবেন। মুজদালিফায় খোলা আকাশের নিচে সারারাত অবস্থানের পর শয়তানের স্তম্ভে পাথর নিক্ষেপের জন্য প্রস্তুতি নেবেন পবিত্র হজব্রত পালনের জন্য সৌদি আরবে যাওয়া মুসল্লিরা।
ওইদিন ফজরের নামাজ শেষে বড় জামারায় (প্রতীকী বড় শয়তান) পাথর নিক্ষেপ করতে মিনায় যাবেন তারা। পাথর নিক্ষেপ শেষে পশু কোরবানি দেবেন তারা।