নিউজ ডেস্কঃ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সব সম্পত্তির মালিক এখন ‘ট্রাস্ট’।
রোববার (৭ এপ্রিল) ট্রাস্ট গঠন করে তার সব স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি ট্রাস্টের নামে দান করেছেন।
জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য এসএম ফয়সল চিশতি ট্রাস্ট গঠনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। পাঁচ জনকে সদস্য করে এ ট্রাস্ট গঠন করা হয়েছে। তবে এর নাম কি দেওয়া হয়েছে তা নিশ্চিত করে বলতে পারেনি তিনি।
ফয়সল চিশতি বলেন, এরশাদ নিজেও ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য হিসেবে রয়েছেন। বোর্ডের অন্য সদস্যরা হলেন- এরশাদের ছেলে এরিক এরশাদ, একান্ত সচিব মেজর (অব.) খালেদ আক্তার, চাচাতো ভাই মুকুল ও তার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর।
ট্রাস্টের সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে- এরশাদের বারিধারার প্রেসিডেন্ট পার্কের বাসা, গুলশানের দুটি ফ্ল্যাট, বাংলামোটরের দোকান, রংপুরের কোল্ড স্টরেজ, পল্লী নিবাস, রংপুরে জাতীয় পার্টির কার্যালয়, ১০ কোটি টাকার ব্যাংক ফিক্সড ডিপোজিট।
তবে ৯০ বছর বয়সী সাবেক এ সামরিক শাসক তার ট্রাস্টি বোর্ডে রাখেননি স্ত্রী রওশন এরশাদ ও ভাই জিএম কাদেরকে বলেও জানান তিনি।
শারীরিক অসুস্থতার কারণে গত ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এক দিনের জন্যও দলীয় প্রচারণায় অংশ নেননি এরশাদ। নতুন পার্লামেন্টের প্রথম অধিবেশনের ২৬ দিনের মধ্যে মাত্র একদিন সংসদে উপস্থিত ছিলেন তিনি।
রোববার (৭ এপ্রিল) ট্রাস্ট গঠন করে তার সব স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি ট্রাস্টের নামে দান করেছেন।
জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য এসএম ফয়সল চিশতি ট্রাস্ট গঠনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। পাঁচ জনকে সদস্য করে এ ট্রাস্ট গঠন করা হয়েছে। তবে এর নাম কি দেওয়া হয়েছে তা নিশ্চিত করে বলতে পারেনি তিনি।
ফয়সল চিশতি বলেন, এরশাদ নিজেও ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য হিসেবে রয়েছেন। বোর্ডের অন্য সদস্যরা হলেন- এরশাদের ছেলে এরিক এরশাদ, একান্ত সচিব মেজর (অব.) খালেদ আক্তার, চাচাতো ভাই মুকুল ও তার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর।
ট্রাস্টের সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে- এরশাদের বারিধারার প্রেসিডেন্ট পার্কের বাসা, গুলশানের দুটি ফ্ল্যাট, বাংলামোটরের দোকান, রংপুরের কোল্ড স্টরেজ, পল্লী নিবাস, রংপুরে জাতীয় পার্টির কার্যালয়, ১০ কোটি টাকার ব্যাংক ফিক্সড ডিপোজিট।
তবে ৯০ বছর বয়সী সাবেক এ সামরিক শাসক তার ট্রাস্টি বোর্ডে রাখেননি স্ত্রী রওশন এরশাদ ও ভাই জিএম কাদেরকে বলেও জানান তিনি।
শারীরিক অসুস্থতার কারণে গত ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এক দিনের জন্যও দলীয় প্রচারণায় অংশ নেননি এরশাদ। নতুন পার্লামেন্টের প্রথম অধিবেশনের ২৬ দিনের মধ্যে মাত্র একদিন সংসদে উপস্থিত ছিলেন তিনি।