এনামুল আলমঃ জুড়ী উপজেলা বাছিরপুর গ্রামের হাসমত আলী ছেলে জুড়ী আফিজিয়া জামিয়া মাদ্রাসার হিব্জ শাখার ছাত্র আব্দুল্লাহ নামের (১১) উদ্ধার হয় কুলাউড়ায়।
২০ মার্চ সকাল ৯টার দিকে মাদ্রাসায় হুজুরে কাছে ছুটি নিয়ে নাস্তা করার জন্য বের হলে সে মলমপাটির কবলে পড়ে কুলাউড়া আসে, তার জ্ঞান ফিরলে সন্ধ্যা প্রায় ৭ টায় দিকে সে দেখতে পায় রেল লাইনের পাশ্বে পড়ে আছে। তখন সে নিজ থেকে পায়ে হেটে চলে আসে কুলাউড়ায় পৌর সভার সম্মুখে। এসে একজন ব্যবসায়ীকে আব্দুল্লাহ বলে আমার মায়ের কাছে একটা ফোন দেন; আমাকে কয়েক জনলোক সকালে জোর করে একটি গাড়ীতে তুলে নিয়ে কুলাউড়া আসে এবং সে সময় আব্দুল্লাহ আরো জানায়, সে মাদ্রাসা থেকে সকালে নাস্তা করতে বের হলে মধ্যবয়সী একজন লোক তাকে পেছন থেকে ডেকে বলে “তোমার দাদা (মশফিকুর রহমান) একটা নতুন গাড়ী কিনেছে; তোমার দাদা গাড়ীতে বসে রয়েছে বললে আব্দুল্লাহ ঐ লোকের সঙ্গে কিছু দূর একটি সাদা কাইরোকার রাখা ছিল সে সেখানে চলে যায়, গিয়ে দেখতে পায় ঐ গাড়ীতে একজন লোক বসে রয়েছে, কিন্তু আব্দুল্লাহ তার দাদাকে না দেখে দৌড়ে পালাতে গেলে, তাকে জাপ্টে ধরে গাড়ী তুলে, বা হাটুতে আগাত করে ও তাকে মুখে কিছু একটা ক্সপে করে, পরে সে আর কিছু বলতে পারেনা বলে জানায়।
কুলাউড়ার ঐ ব্যবসায়ী পাশ্বে ব্যবসায়ী ইসলামকে জানালে, তার পরিচিত যুব নেতা রফিকুল ইসলাম মামুনকে বিষয়টি জানান ও স্থানীয় সাংবাদিক ও ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির কার্যনিবাহী সদস্য এইচ ডি রুবেল, সাংবাদিক সুমন আহমদ ও এস আর অনি চৌধুরীসহ বেশ কয়েজন মিলে আব্দুল্লাহর মা/বাবার ও মাদ্রাসায় সুপারের সাথে যোগাযোগ করলে তাঁরা উভয় রাত আনুমানিক আটদিকে কুলাউড়া শহরের আসলে বিষয়টি কুলাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ ইয়ারদুস হাসান অবগত করে তার পরিবারের কাছে স্থানান্তর করা হয়।
২০ মার্চ সকাল ৯টার দিকে মাদ্রাসায় হুজুরে কাছে ছুটি নিয়ে নাস্তা করার জন্য বের হলে সে মলমপাটির কবলে পড়ে কুলাউড়া আসে, তার জ্ঞান ফিরলে সন্ধ্যা প্রায় ৭ টায় দিকে সে দেখতে পায় রেল লাইনের পাশ্বে পড়ে আছে। তখন সে নিজ থেকে পায়ে হেটে চলে আসে কুলাউড়ায় পৌর সভার সম্মুখে। এসে একজন ব্যবসায়ীকে আব্দুল্লাহ বলে আমার মায়ের কাছে একটা ফোন দেন; আমাকে কয়েক জনলোক সকালে জোর করে একটি গাড়ীতে তুলে নিয়ে কুলাউড়া আসে এবং সে সময় আব্দুল্লাহ আরো জানায়, সে মাদ্রাসা থেকে সকালে নাস্তা করতে বের হলে মধ্যবয়সী একজন লোক তাকে পেছন থেকে ডেকে বলে “তোমার দাদা (মশফিকুর রহমান) একটা নতুন গাড়ী কিনেছে; তোমার দাদা গাড়ীতে বসে রয়েছে বললে আব্দুল্লাহ ঐ লোকের সঙ্গে কিছু দূর একটি সাদা কাইরোকার রাখা ছিল সে সেখানে চলে যায়, গিয়ে দেখতে পায় ঐ গাড়ীতে একজন লোক বসে রয়েছে, কিন্তু আব্দুল্লাহ তার দাদাকে না দেখে দৌড়ে পালাতে গেলে, তাকে জাপ্টে ধরে গাড়ী তুলে, বা হাটুতে আগাত করে ও তাকে মুখে কিছু একটা ক্সপে করে, পরে সে আর কিছু বলতে পারেনা বলে জানায়।
কুলাউড়ার ঐ ব্যবসায়ী পাশ্বে ব্যবসায়ী ইসলামকে জানালে, তার পরিচিত যুব নেতা রফিকুল ইসলাম মামুনকে বিষয়টি জানান ও স্থানীয় সাংবাদিক ও ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির কার্যনিবাহী সদস্য এইচ ডি রুবেল, সাংবাদিক সুমন আহমদ ও এস আর অনি চৌধুরীসহ বেশ কয়েজন মিলে আব্দুল্লাহর মা/বাবার ও মাদ্রাসায় সুপারের সাথে যোগাযোগ করলে তাঁরা উভয় রাত আনুমানিক আটদিকে কুলাউড়া শহরের আসলে বিষয়টি কুলাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ ইয়ারদুস হাসান অবগত করে তার পরিবারের কাছে স্থানান্তর করা হয়।