অনলাইন ডেস্কঃ রাজধানীর বনানীর আগুনের পর ফায়ার সার্ভিসের ছেঁড়া পাইপ চেপে ধরে পানি আটকিয়ে রাখার দৃশ্য এখন সবার মোবাইলে। কড়াইল বস্তির সেই শিশু নাঈমের মানবিক কাজে খুশি হয়ে তার পাশে দাঁড়িয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী সিলেটের ওমর ফারুক সামি ।
জানা যায়, শিশু নাঈম ইসলাম কড়াইল বস্তি এলাকার বৌ-বাজারের রুহুল আমীনের ছেলে। বৌ-বাজারের আনন্দ স্কুলে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র সে।
বৃহস্পতিবার যখন বনানীর কামাল আতাতুর্ক এভিনিউতে আকাশচুম্বী ফারুক রূপায়ণ (এফ আর) টাওয়ার আগুনে জ্বলছিল তখন অধিকাংশ মানুষ ছবি তুলতে ব্যস্ত। অন্যদিকে সেখানে ব্যতিক্রমী শিশু নাঈম ইসলাম। নাঈম আগুনের ঘটনায় পাইপের লিকেজে পলিথিন পেঁচিয়ে ধরে বসে ছিল। অনেকে ফেসবুকে শিশুটির ছবি শেয়ার দিয়ে তার কাজের প্রশংসা করেছেন। শিশু নাঈমের এই মানবিক কাজে খুশি হয়ে তাকে উপহারস্বরূপ পাঁচ হাজার ডলার বা ৪ লাখ টাকা প্রদানের ঘোষণা দিলেন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী ওমর ফারুক সামি। পাশাপাশি তার যাবতীয় পড়ালেখার দায়িত্ব গ্রহণেরও কথা জানিয়েছেন তিনি।
সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার ওমর ফারুক সামি গণমাধ্যমকে জানান, আমি নাঈমের কাজে খুশি হয়েছি। নাঈম কষ্ট করে লেখাপড়া করছে, সে পুলিশ অফিসার হতে চায়। তার ইচ্ছেপূরণ করতে আজ থেকে তার পড়ালেখার দায়িত্ব নিচ্ছি। পর্যায়ক্রমে তার উপহারের পাঁচ হাজার ডলারও প্রদান করব।’ এই বিষয়ে নাঈমের পরিবারের সঙ্গে এরই মধ্যে আলাপ হয়েছে বলেও জানান এই প্রবাসী।
গতকাল বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) ২৩ তলাবিশিষ্ট এফ আর টাওয়ারের ওই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ২৫ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে ২৪ জনকে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আহত হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজসহ রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে অন্তত ৫৯ জন।
জানা যায়, শিশু নাঈম ইসলাম কড়াইল বস্তি এলাকার বৌ-বাজারের রুহুল আমীনের ছেলে। বৌ-বাজারের আনন্দ স্কুলে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র সে।
বৃহস্পতিবার যখন বনানীর কামাল আতাতুর্ক এভিনিউতে আকাশচুম্বী ফারুক রূপায়ণ (এফ আর) টাওয়ার আগুনে জ্বলছিল তখন অধিকাংশ মানুষ ছবি তুলতে ব্যস্ত। অন্যদিকে সেখানে ব্যতিক্রমী শিশু নাঈম ইসলাম। নাঈম আগুনের ঘটনায় পাইপের লিকেজে পলিথিন পেঁচিয়ে ধরে বসে ছিল। অনেকে ফেসবুকে শিশুটির ছবি শেয়ার দিয়ে তার কাজের প্রশংসা করেছেন। শিশু নাঈমের এই মানবিক কাজে খুশি হয়ে তাকে উপহারস্বরূপ পাঁচ হাজার ডলার বা ৪ লাখ টাকা প্রদানের ঘোষণা দিলেন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী ওমর ফারুক সামি। পাশাপাশি তার যাবতীয় পড়ালেখার দায়িত্ব গ্রহণেরও কথা জানিয়েছেন তিনি।
সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার ওমর ফারুক সামি গণমাধ্যমকে জানান, আমি নাঈমের কাজে খুশি হয়েছি। নাঈম কষ্ট করে লেখাপড়া করছে, সে পুলিশ অফিসার হতে চায়। তার ইচ্ছেপূরণ করতে আজ থেকে তার পড়ালেখার দায়িত্ব নিচ্ছি। পর্যায়ক্রমে তার উপহারের পাঁচ হাজার ডলারও প্রদান করব।’ এই বিষয়ে নাঈমের পরিবারের সঙ্গে এরই মধ্যে আলাপ হয়েছে বলেও জানান এই প্রবাসী।
গতকাল বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) ২৩ তলাবিশিষ্ট এফ আর টাওয়ারের ওই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ২৫ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে ২৪ জনকে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আহত হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজসহ রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে অন্তত ৫৯ জন।