অনলাইন ডেস্কঃ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের ৪৯ জন এমপির শপথ অনুষ্ঠান ২০ ফেব্রুয়ারি বুধাবার অনুষ্ঠিত হবে। ওইদিন সকাল সাড়ে ১০টায় সংসদের নিচতলায় শপথ কক্ষে এমপি হিসেবে তারা শপথ নেবেন। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী তাদের শপথবাক্য পাঠ করাবেন। সোমবার জাতীয় সংসদের একটি তথ্যটি নিশ্চিত করেছে।
জানা যায়, নারী এমপিদের শপথের জন্য সব প্রস্তুতি শেষ করেছে সংসদ। সদ্য নির্বাচিত এমপিদের কাছে চিঠিও দেয়া হচ্ছে।
এর আগে রোববার নারী সংসদ সদস্যদের নির্বাচিত ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইসির যুগ্মসচিব ও রিটার্নিং কর্মকর্তা আবুল কাসেম বলেন, ৪৯টি নারী আসনের কোনটিতে একাধিক প্রার্থী না থাকায় কমিশন সবাইকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করেছে।
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিতদের মধ্যে আওয়ামী লীগের ৪৩ জন, জাতীয় পার্টির চারজন, ওয়ার্কার্স পার্টির একজন এবং আরেকজন স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছেন। বিএনপি এমপিরা এখনও শপথ না নেয়ায় তাদের নির্ধারিত ১ আসন এখনও শূন্য।
শপথ নেবেন যারা
আওয়ামী লীগের ৪৩ জন
ঢাকার শিরীন আহমেদ, জিন্নাতুল বাকিয়া, শবনম জাহান শিলা, সুবর্ণা মোস্তফা ও নাহিদ ইজহার খান, চট্টগ্রামের খাদিজাতুল আনোয়ার ও ওয়াশিকা আয়েশা খানম, কক্সবাজারের কানিজ ফাতেমা আহমেদ, খাগড়াছড়ির বাসন্তি চাকমা, কুমিল্লার আঞ্জুম সুলতানা ও এ্যারোমা দত্ত, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম, গাজীপুরের শামসুন্নাহার ভূঁইয়া ও রুমানা আলী, বরগুনার সুলতানা নাদিরা, জামালপুরের মিসেস হোসনে আরা, নেত্রকোনার হাবিবা রহমান খান ও জাকিয়া পারভীন খানম, পিরোজপুরের শেখ এ্যানী রহমান, টাঙ্গাইলের অপরাজিতা হক ও খন্দকার মমতা হেনা লাভলী, সুনামগঞ্জের শামীমা আক্তার খানম, মুন্সিগঞ্জের ফজিলাতুন্নেছা, নীলফামারীর রাবেয়া আলী, নরসিংদীর তামান্না নুসরাত বুবলী, গোপালগঞ্জের নার্গিস রহমান, ময়মনসিংহের মনিরা সুলতানা, ঝিনাইদহের খালেদা খানম, বরিশালের সৈয়দা রুবিনা মিরা, পটুয়াখালীর কানিজ সুলতানা, খুলনার অ্যাডভোকেট গ্লোরিয়া ঝর্ণা সরকার, দিনাজপুরের জাকিয়া তাবাসসুম, নোয়াখালীর ফরিদা খানম সাকী, ফরিদপুরের রুশেমা বেগম, কুষ্টিয়ার সৈয়দা রাশেদা বেগম, মৌলভীবাজারের সৈয়দা জোহরা আলাউদ্দিন, রাজশাহীর আদিবা আনজুম মিতা, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ফেরদৌসী ইসলাম জেসী, শরীয়তপুরের পারভীন হক শিকদার, রাজবাড়ীর খোদেজা নাসরীন আক্তার হোসেন, মাদারীপুরের তাহমীনা বেগম, পাবনার নাদিয়া ইয়াসমিন জলি ও নাটোরের রত্না আহমেদ।
জাতীয় পার্টির চারজন
জাতীয় পার্টির নির্বাচিত চারজন হলেন, অধ্যাপিকা মাসুদা এম রশিদ চৌধুরী, অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম, অধ্যক্ষ রওশন আরা মান্নান ও নাজমা আকতার।
অন্যদিকে ওয়ার্কার্স পাটির মনোনীত প্রার্থী লুৎফুন নেসা খান ও স্বতন্ত্র সেলিনা ইসলাম।
উল্লেখ্য, গত ৩ ফেব্রুয়ারি ঘোষিত তফসিল অনুযাযী ১১ ফেব্রুয়ারি ছিল মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন। এদিন ৪৯টি সংরক্ষিত নারী আসেনের বিপরীতে ৪৯ জন প্রার্থী মনোননয়নপত্র দাখিল করেন।
পরে ১২ ফেব্রুয়ারি সংরক্ষিত নারী আসনের সব প্রার্থীর মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধ ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা আবুল কাসেম। শনিবার প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন হলেও এদিন কোন প্রার্থী তার প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করায় সবাই বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
জানা যায়, নারী এমপিদের শপথের জন্য সব প্রস্তুতি শেষ করেছে সংসদ। সদ্য নির্বাচিত এমপিদের কাছে চিঠিও দেয়া হচ্ছে।
এর আগে রোববার নারী সংসদ সদস্যদের নির্বাচিত ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইসির যুগ্মসচিব ও রিটার্নিং কর্মকর্তা আবুল কাসেম বলেন, ৪৯টি নারী আসনের কোনটিতে একাধিক প্রার্থী না থাকায় কমিশন সবাইকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করেছে।
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিতদের মধ্যে আওয়ামী লীগের ৪৩ জন, জাতীয় পার্টির চারজন, ওয়ার্কার্স পার্টির একজন এবং আরেকজন স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছেন। বিএনপি এমপিরা এখনও শপথ না নেয়ায় তাদের নির্ধারিত ১ আসন এখনও শূন্য।
শপথ নেবেন যারা
আওয়ামী লীগের ৪৩ জন
ঢাকার শিরীন আহমেদ, জিন্নাতুল বাকিয়া, শবনম জাহান শিলা, সুবর্ণা মোস্তফা ও নাহিদ ইজহার খান, চট্টগ্রামের খাদিজাতুল আনোয়ার ও ওয়াশিকা আয়েশা খানম, কক্সবাজারের কানিজ ফাতেমা আহমেদ, খাগড়াছড়ির বাসন্তি চাকমা, কুমিল্লার আঞ্জুম সুলতানা ও এ্যারোমা দত্ত, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম, গাজীপুরের শামসুন্নাহার ভূঁইয়া ও রুমানা আলী, বরগুনার সুলতানা নাদিরা, জামালপুরের মিসেস হোসনে আরা, নেত্রকোনার হাবিবা রহমান খান ও জাকিয়া পারভীন খানম, পিরোজপুরের শেখ এ্যানী রহমান, টাঙ্গাইলের অপরাজিতা হক ও খন্দকার মমতা হেনা লাভলী, সুনামগঞ্জের শামীমা আক্তার খানম, মুন্সিগঞ্জের ফজিলাতুন্নেছা, নীলফামারীর রাবেয়া আলী, নরসিংদীর তামান্না নুসরাত বুবলী, গোপালগঞ্জের নার্গিস রহমান, ময়মনসিংহের মনিরা সুলতানা, ঝিনাইদহের খালেদা খানম, বরিশালের সৈয়দা রুবিনা মিরা, পটুয়াখালীর কানিজ সুলতানা, খুলনার অ্যাডভোকেট গ্লোরিয়া ঝর্ণা সরকার, দিনাজপুরের জাকিয়া তাবাসসুম, নোয়াখালীর ফরিদা খানম সাকী, ফরিদপুরের রুশেমা বেগম, কুষ্টিয়ার সৈয়দা রাশেদা বেগম, মৌলভীবাজারের সৈয়দা জোহরা আলাউদ্দিন, রাজশাহীর আদিবা আনজুম মিতা, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ফেরদৌসী ইসলাম জেসী, শরীয়তপুরের পারভীন হক শিকদার, রাজবাড়ীর খোদেজা নাসরীন আক্তার হোসেন, মাদারীপুরের তাহমীনা বেগম, পাবনার নাদিয়া ইয়াসমিন জলি ও নাটোরের রত্না আহমেদ।
জাতীয় পার্টির চারজন
জাতীয় পার্টির নির্বাচিত চারজন হলেন, অধ্যাপিকা মাসুদা এম রশিদ চৌধুরী, অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম, অধ্যক্ষ রওশন আরা মান্নান ও নাজমা আকতার।
অন্যদিকে ওয়ার্কার্স পাটির মনোনীত প্রার্থী লুৎফুন নেসা খান ও স্বতন্ত্র সেলিনা ইসলাম।
উল্লেখ্য, গত ৩ ফেব্রুয়ারি ঘোষিত তফসিল অনুযাযী ১১ ফেব্রুয়ারি ছিল মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন। এদিন ৪৯টি সংরক্ষিত নারী আসেনের বিপরীতে ৪৯ জন প্রার্থী মনোননয়নপত্র দাখিল করেন।
পরে ১২ ফেব্রুয়ারি সংরক্ষিত নারী আসনের সব প্রার্থীর মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধ ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা আবুল কাসেম। শনিবার প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন হলেও এদিন কোন প্রার্থী তার প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করায় সবাই বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।