নিউজ ডেস্কঃ বায়ান্নের ভাষা শহীদদের প্রতি বিন্রম শ্রদ্ধা জানিয়ে পালিত হচ্ছে অমর একুশে ফেব্রুয়ারি। একুশের প্রথম প্রহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
রাত ১২টা ১টি মিনিটে প্রথমে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ এবং পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এ সময় একুশের কালজয়ী গান ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ বাজানো হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১২টা বাজার ৭ মিনিট আগে শহীদ মিনারে এসে পৌঁছেন। রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ১২টা বাজার কিছুক্ষণ আগে শহীদ মিনারে আসেন।
প্রথমে রাষ্ট্রপতি ও তারপর প্রধানমন্ত্রী পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থেকে ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। এরপর জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। পরে দলীয় নেতা ও মন্ত্রিসভার সদস্যদের নিয়ে বীর শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
এরপর ১৪ দল নেতারা ফুল দিয়ে ভাষা শহীদের শ্রদ্ধা জানান। পরে বিরোধী দলীয় নেতার পক্ষে সংসদে বিরোধী দলীয় উপনেতা জিএম কাদের দলের শীর্ষ নেতা ও এমপিদের নিয়ে শহীদ মিনারে পুষ্পাঘ্য অর্পণ করে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। বিরোধী দলীয় নেতার পর তিন বাহিনীর প্রধানরা পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
পরে পর্যায়ক্রমে কূটনীতিকরা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য, পুলিশের মহাপরির্দশক, র্যাবের ডিজি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এরপরই বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সহযোগী সংগঠন, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ছাত্র, যুব, শ্রমিক, কৃষক সংগঠনের নেতা-কর্মীসহ সবস্তরের মানুষ একে একে শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানান।
গর্ব আর শোকের দিনটি বৃহস্পতিবার বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যদিয়ে পালন করবে জাতি। যার সূচনা শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর মধ্যদিয়ে শুরু করলেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী।
এরআগে রাষ্ট্রপতি শহীদ মিনারে পৌঁছলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আখতারুজ্জামান তাঁকে স্বাগত জানান।
রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে ১৯৫২ সালের এই দিনে বাঙালির রক্তে রঞ্জিত হয়েছিল রাজপথ। রক্তের দামে এসেছিল বাংলার স্বীকৃতি আর তার সিঁড়ি বেয়ে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত হয় স্বাধীনতা।
মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষায় বাঙালির এই আত্মত্যাগের দিনটি এখন আর বাংলাদেশেই সীমাবদ্ধ নয়। ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে সারাবিশ্বে। বাঙালির ভাষার সংগ্রামের একুশ এখন বিশ্বের সব ভাষাভাষীর অধিকার রক্ষার দিন।
রাত ১২টা ১টি মিনিটে প্রথমে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ এবং পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এ সময় একুশের কালজয়ী গান ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ বাজানো হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১২টা বাজার ৭ মিনিট আগে শহীদ মিনারে এসে পৌঁছেন। রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ১২টা বাজার কিছুক্ষণ আগে শহীদ মিনারে আসেন।
প্রথমে রাষ্ট্রপতি ও তারপর প্রধানমন্ত্রী পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থেকে ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। এরপর জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। পরে দলীয় নেতা ও মন্ত্রিসভার সদস্যদের নিয়ে বীর শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
এরপর ১৪ দল নেতারা ফুল দিয়ে ভাষা শহীদের শ্রদ্ধা জানান। পরে বিরোধী দলীয় নেতার পক্ষে সংসদে বিরোধী দলীয় উপনেতা জিএম কাদের দলের শীর্ষ নেতা ও এমপিদের নিয়ে শহীদ মিনারে পুষ্পাঘ্য অর্পণ করে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। বিরোধী দলীয় নেতার পর তিন বাহিনীর প্রধানরা পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
পরে পর্যায়ক্রমে কূটনীতিকরা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য, পুলিশের মহাপরির্দশক, র্যাবের ডিজি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এরপরই বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সহযোগী সংগঠন, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ছাত্র, যুব, শ্রমিক, কৃষক সংগঠনের নেতা-কর্মীসহ সবস্তরের মানুষ একে একে শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানান।
গর্ব আর শোকের দিনটি বৃহস্পতিবার বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যদিয়ে পালন করবে জাতি। যার সূচনা শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর মধ্যদিয়ে শুরু করলেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী।
এরআগে রাষ্ট্রপতি শহীদ মিনারে পৌঁছলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আখতারুজ্জামান তাঁকে স্বাগত জানান।
রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে ১৯৫২ সালের এই দিনে বাঙালির রক্তে রঞ্জিত হয়েছিল রাজপথ। রক্তের দামে এসেছিল বাংলার স্বীকৃতি আর তার সিঁড়ি বেয়ে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত হয় স্বাধীনতা।
মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষায় বাঙালির এই আত্মত্যাগের দিনটি এখন আর বাংলাদেশেই সীমাবদ্ধ নয়। ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে সারাবিশ্বে। বাঙালির ভাষার সংগ্রামের একুশ এখন বিশ্বের সব ভাষাভাষীর অধিকার রক্ষার দিন।