বিশেষ প্রতিনিধিঃ মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের ভিতর চলন্ত ট্রেনের আঘাতে আহত হয়ে একটি মায়া হরিণ মারা যায়। ময়না তদন্ত শেষে বুধবার রাতে মৃত মায়া হরিণটিকে মাটি চাপা দেয়া হয় বলে জানান বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ এর শ্রীমঙ্গল রেঞ্জ কর্মকর্তা মো: মোনায়েম।
২ জানুয়ারী বুধবার সকাল ১১টা দিকে লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের বন বিভাগের অফিসের অদূরে লাউয়াছড়া খাসিয়া পুঞ্জি সংলগ্ন রেলপথের ধারে মাথা মটকানো অবস্থায় মৃত মায়া হরিণটিকে দেখতে পাওয়া যায়।
বন বিভাগ ও লাউয়াছড়া খাসিয়া পুঞ্জি সূত্রে জানা যায়, বুধবার সকাল ১০টার দিকে রেলপথের ধারে মাথা মটকানো অবস্থায় মৃত এই মায়া হরিণটিকে লোকজন দেখে বন বিভাগে খবর দেয়। পরে ঘটনাস্থল থেকে মৃত হরিনটিকে উদ্ধার করে লাউয়াছড়া বনবিট অফিসে নিয়ে আসা হয়।
লাউয়াছড়া খাসিয়া পুঞ্জির সদস্য সাজু মারছিয়াং বলেন, উদ্ধারকৃত মৃত মায়া হরিণটির ঘাড় মটকানো ছিল। তার মুখ দিয়ে রক্ত বের হচ্ছিল। ধারণা করা হচ্ছে তার মাথায় আঘাত জনিত কারণে মৃত্যু হয়েছে।
বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের সহকারী বন সংরক্ষক মো. আনিসুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, একজন ভ্যাটেনারী সার্জন দ্বারা মৃত হরিণের ময়না তদন্ত শেষে রাতে মাটি চাপা দেওয়া হবে। তবে কোন ট্রেনের নিচে চাপা পড়ে এটি মারা গেছে তা তিনি নিশ্চিত করতে পারেন নি। উল্লেখ্য বছর খানেক আগেও ওই স্থানের ১০০ গজের মধ্যে ট্রেনে কাটা পড়ে আরো একটি মায়া হরিণ মারা যায়।
২ জানুয়ারী বুধবার সকাল ১১টা দিকে লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের বন বিভাগের অফিসের অদূরে লাউয়াছড়া খাসিয়া পুঞ্জি সংলগ্ন রেলপথের ধারে মাথা মটকানো অবস্থায় মৃত মায়া হরিণটিকে দেখতে পাওয়া যায়।
বন বিভাগ ও লাউয়াছড়া খাসিয়া পুঞ্জি সূত্রে জানা যায়, বুধবার সকাল ১০টার দিকে রেলপথের ধারে মাথা মটকানো অবস্থায় মৃত এই মায়া হরিণটিকে লোকজন দেখে বন বিভাগে খবর দেয়। পরে ঘটনাস্থল থেকে মৃত হরিনটিকে উদ্ধার করে লাউয়াছড়া বনবিট অফিসে নিয়ে আসা হয়।
লাউয়াছড়া খাসিয়া পুঞ্জির সদস্য সাজু মারছিয়াং বলেন, উদ্ধারকৃত মৃত মায়া হরিণটির ঘাড় মটকানো ছিল। তার মুখ দিয়ে রক্ত বের হচ্ছিল। ধারণা করা হচ্ছে তার মাথায় আঘাত জনিত কারণে মৃত্যু হয়েছে।
বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের সহকারী বন সংরক্ষক মো. আনিসুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, একজন ভ্যাটেনারী সার্জন দ্বারা মৃত হরিণের ময়না তদন্ত শেষে রাতে মাটি চাপা দেওয়া হবে। তবে কোন ট্রেনের নিচে চাপা পড়ে এটি মারা গেছে তা তিনি নিশ্চিত করতে পারেন নি। উল্লেখ্য বছর খানেক আগেও ওই স্থানের ১০০ গজের মধ্যে ট্রেনে কাটা পড়ে আরো একটি মায়া হরিণ মারা যায়।