স্পোর্টস ডেস্কঃ জয়ের জন্য ২০৪ রানের লক্ষ্যে খেলতে নামা ওয়েস্ট ইন্ডিজ শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়েছে। শুরুতেই সাকিব আল হাসানের পর জোড়া আঘাত হেনেছেন তাইজুল ইসলামও। যে কারণে মাত্র ১১ রানে চার উইকেট হারিয়েছে দলটি। আউট হয়েছেন টপ অর্ডারের চার ব্যাটসম্যান কাইরন পাওয়েল, শাই হোপ, ক্রেইগ ব্র্যাথওয়েট ও রোস্টন চেজ। চারজনের কেউই দুই অঙ্ক ছূঁতে পারেননি। এই বিপর্যস্ত অবস্থা নিয়েই মধ্যাহ্ন বিরতিতে গিয়েছে দলটি।
এর আগে চট্টগ্রাম টেস্টে জয়ের জন্য ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২০৪ রানের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দেয় বাংলাদেশ। প্রথম ইনিংসে ৭৮ রানের লিড নিয়ে খেলতে নামা বাংলাদেশ দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র ১২৫ রানে অলআউট হয়। তাই সফরকারীদের সামনে জয়ের জন্য এই লক্ষ্য নির্ধারিত হয়।
বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে করে ৩২৪ রান। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট হয় ২৪৬ রানে। তাই প্রথম ইনিংসে ৭৮ রানের লিড পান সাকিব-মাহমুদউল্লাহরা। সেই লিড নিয়ে শুক্রবার দ্বিতীয় দিনেই ফের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নামে বাংলাদেশ। তবে ৫৫ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে বিপর্যস্ত অবস্থায় দিনশেষ করে তারা।
সেখান থেকেই আজ তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করেন দুই অপরাজিত ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহিম ও মেহেদি হাসান মিরাজ। দিনের শুরুতেই দলীয় ৬৯ রানে আউট হয়ে যান মুশফিক (১৯)। এরপর সপ্তম উইকেটে মিরাজের সঙ্গে জুটি বাঁধেন মাহমুদউল্লাহ। এই দুজন ৩৭ রানের জুটি গড়ে কিছুটা আশা জাগান।
তবে দলীয় ১০৬ রানে মিরাজ (১৮) ফিরে গেলে সেই আশা আর দানা বাধতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত ১২৫ রান করে দ্বিতীয় ইনিংস শেষ করে। মাহমুদউল্লাহ ইনিংস সর্বোচ্চ ৩১ রান করেন। ক্যারিবীয় বোলারদের মধ্যে দেবেন্দ্র বিষু চারটি, রোস্টন চেজ তিনটি এবং জমেল ওয়ারিকান দুটি করে উইকেট নেন।
এর আগে চট্টগ্রাম টেস্টে জয়ের জন্য ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২০৪ রানের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দেয় বাংলাদেশ। প্রথম ইনিংসে ৭৮ রানের লিড নিয়ে খেলতে নামা বাংলাদেশ দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র ১২৫ রানে অলআউট হয়। তাই সফরকারীদের সামনে জয়ের জন্য এই লক্ষ্য নির্ধারিত হয়।
বাংলাদেশ প্রথম ইনিংসে করে ৩২৪ রান। জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট হয় ২৪৬ রানে। তাই প্রথম ইনিংসে ৭৮ রানের লিড পান সাকিব-মাহমুদউল্লাহরা। সেই লিড নিয়ে শুক্রবার দ্বিতীয় দিনেই ফের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নামে বাংলাদেশ। তবে ৫৫ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে বিপর্যস্ত অবস্থায় দিনশেষ করে তারা।
সেখান থেকেই আজ তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করেন দুই অপরাজিত ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহিম ও মেহেদি হাসান মিরাজ। দিনের শুরুতেই দলীয় ৬৯ রানে আউট হয়ে যান মুশফিক (১৯)। এরপর সপ্তম উইকেটে মিরাজের সঙ্গে জুটি বাঁধেন মাহমুদউল্লাহ। এই দুজন ৩৭ রানের জুটি গড়ে কিছুটা আশা জাগান।
তবে দলীয় ১০৬ রানে মিরাজ (১৮) ফিরে গেলে সেই আশা আর দানা বাধতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত ১২৫ রান করে দ্বিতীয় ইনিংস শেষ করে। মাহমুদউল্লাহ ইনিংস সর্বোচ্চ ৩১ রান করেন। ক্যারিবীয় বোলারদের মধ্যে দেবেন্দ্র বিষু চারটি, রোস্টন চেজ তিনটি এবং জমেল ওয়ারিকান দুটি করে উইকেট নেন।
