অনলাইন ডেস্কঃ ভারতের সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর সোমবার ফের খুলতে যাচ্ছে শবরীমালার আয়াপ্পাস্বামী মন্দির। তার আগেই গণমাধ্যমকে সাবধান করে দিল দেশটির হিন্দু সংগঠনগুলোর যৌথ মঞ্চ।
সংবাদমাধ্যমগুলোকে চিঠি পাঠিয়ে জানিয়ে দেয়া হয়েছে, শবরীমালায় যেন কোনো নারী সাংবাদিক পাঠানো না হয়।
প্রথম ধাপে শবরীমালা মন্দিরের দরজা খুলেছিল ১৭ অক্টোবর থেকে ২২ অক্টোবর পর্যন্ত। যদিও ১০ থেকে ৫০ বছর বয়সী কোনো নারী এখন পর্যন্ত আয়াপ্পাস্বামীর বিগ্রহ দর্শন করতে পারেননি।-খবর আনন্দবাজারপত্রিকা অনলাইনের।
দ্বিতীয় দফায় মন্দিরের দরজা খুলছে সোমবার। যদিও তা মাত্র একদিনের জন্য। সোমবার সন্ধ্যা থেকে মঙ্গলবার রাত ১০টা পযন্তু খোলা থাকবে মন্দির।
তার ঠিক আগেই কড়া অবস্থান নিয়ে নিজেদের উপস্থিতি জানান দিল হিন্দু সংগঠনগুলির যৌথ মঞ্চ শবরীমালা কর্ম সমিতি, যাদের সঙ্গে আছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের মতো সংগঠনও।
হিন্দু মঞ্চের দাবি, ১০ থেকে ৫০ বছর বয়সী নারী সাংবাদিকের উপস্থিতিতেও ঘটনাস্থলে উত্তেজনা তৈরি হতে পারে। চিঠিতে তারা জানিয়েছে, ১০ থেকে ৫০ বছর বয়সী নারী ভক্তদের প্রবেশ নিয়ে আপনাদের পক্ষে বা বিরুদ্ধে মত থাকতেই পারে। কিন্তু এমন কিছু সিদ্ধান্ত আপনারা নিশ্চয়ই নেবেন না, যাতে পরিস্থিতি খারাপ হয়।
তাদের দাবি, দেশ বিদেশ থেকে শবরীমালা মন্দিরের ভক্তরা এসে পৌঁছেছেন মন্দির চত্বরে। যে কোনও মূল্যে তারা মন্দিরে ১০ থেকে ৫০ বছর বয়সী মহিলাদের প্রবেশ আটকাতে বদ্ধপরিকর।
এক দিনের বিগ্রহ দর্শন ঘিরে মন্দিরের যাওয়ার পাঁচ কিলোমিটার পথ এখন রীতিমতো যুদ্ধক্ষেত্রের চেহারা নিয়েছে। ব্যারিকেড বানিয়ে তৈরি ভক্তরা।
পাশাপাশি কড়া পুলিশি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে প্রশাসন। কদিন আগেই বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ হিন্দু মোর্চার পাশে থাকার বার্তা দিয়েছেন। তার পর থেকেই নয়া বলে বলীয়ান হয়ে উঠেছে হিন্দু সংগঠনগুলো।
নারী সাংবাদিকদের ঢুকতে না দেয়ার হুশিয়ারিতে সেই শক্তিই সামনে এল বলে মনে করছেন অনেকে।
সংবাদমাধ্যমগুলোকে চিঠি পাঠিয়ে জানিয়ে দেয়া হয়েছে, শবরীমালায় যেন কোনো নারী সাংবাদিক পাঠানো না হয়।
প্রথম ধাপে শবরীমালা মন্দিরের দরজা খুলেছিল ১৭ অক্টোবর থেকে ২২ অক্টোবর পর্যন্ত। যদিও ১০ থেকে ৫০ বছর বয়সী কোনো নারী এখন পর্যন্ত আয়াপ্পাস্বামীর বিগ্রহ দর্শন করতে পারেননি।-খবর আনন্দবাজারপত্রিকা অনলাইনের।
দ্বিতীয় দফায় মন্দিরের দরজা খুলছে সোমবার। যদিও তা মাত্র একদিনের জন্য। সোমবার সন্ধ্যা থেকে মঙ্গলবার রাত ১০টা পযন্তু খোলা থাকবে মন্দির।
তার ঠিক আগেই কড়া অবস্থান নিয়ে নিজেদের উপস্থিতি জানান দিল হিন্দু সংগঠনগুলির যৌথ মঞ্চ শবরীমালা কর্ম সমিতি, যাদের সঙ্গে আছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের মতো সংগঠনও।
হিন্দু মঞ্চের দাবি, ১০ থেকে ৫০ বছর বয়সী নারী সাংবাদিকের উপস্থিতিতেও ঘটনাস্থলে উত্তেজনা তৈরি হতে পারে। চিঠিতে তারা জানিয়েছে, ১০ থেকে ৫০ বছর বয়সী নারী ভক্তদের প্রবেশ নিয়ে আপনাদের পক্ষে বা বিরুদ্ধে মত থাকতেই পারে। কিন্তু এমন কিছু সিদ্ধান্ত আপনারা নিশ্চয়ই নেবেন না, যাতে পরিস্থিতি খারাপ হয়।
তাদের দাবি, দেশ বিদেশ থেকে শবরীমালা মন্দিরের ভক্তরা এসে পৌঁছেছেন মন্দির চত্বরে। যে কোনও মূল্যে তারা মন্দিরে ১০ থেকে ৫০ বছর বয়সী মহিলাদের প্রবেশ আটকাতে বদ্ধপরিকর।
এক দিনের বিগ্রহ দর্শন ঘিরে মন্দিরের যাওয়ার পাঁচ কিলোমিটার পথ এখন রীতিমতো যুদ্ধক্ষেত্রের চেহারা নিয়েছে। ব্যারিকেড বানিয়ে তৈরি ভক্তরা।
পাশাপাশি কড়া পুলিশি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে প্রশাসন। কদিন আগেই বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ হিন্দু মোর্চার পাশে থাকার বার্তা দিয়েছেন। তার পর থেকেই নয়া বলে বলীয়ান হয়ে উঠেছে হিন্দু সংগঠনগুলো।
নারী সাংবাদিকদের ঢুকতে না দেয়ার হুশিয়ারিতে সেই শক্তিই সামনে এল বলে মনে করছেন অনেকে।