অনলাইন ডেস্কঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব উত্থাপন করবেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী আজ বৃহস্পতিবার তার মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তার আগেকার ৫-দফা প্রস্তাবের ধারাবাহিকতায় কিছু সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব পেশ করবেন।
জাতিসংঘের পূর্ববর্তী ৭২তম অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করতে ৫টি সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব উত্থাপন করেছিলেন এবং যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রশংসা অর্জন করেছে। সাধারণ পরিষদের আসন্ন এই অধিবেশন ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে ১ অক্টোবর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। প্রধানমন্ত্রী এই অধিবেশনে যোগ দিতে শুক্রবার নিউইয়র্কের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করবেন।
মাহমুদ আলী বলেন, প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘে ২৭ সেপ্টেম্বর তাঁর এই প্রস্তাব উত্থাপন করবেন। বরাবরের মতো এবারের অধিবেশনেও বাংলায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী।
এ বছর সাধারণ অধিবেশনের প্রতিপাদ্য হচ্ছে- ‘মেকিং দ্য ইউনাইটেড নেসন্স রিলেভেন্ট টু অল পিপ্ল : গ্লোবাল লিডারশিপ অ্যান্ড শেয়ারড রেসপনসিবিলিটিস ফর পিসফুল, ইকুইটএ্যাবল এ্যান্ড সাসটেইনঅ্যাবল সোসাইটিজ।’ রোহিঙ্গা ইস্যু ছাড়াও প্রধানমন্ত্রী বিশ্ব শান্তি, নিরাপত্তা অভিবাসন, ফিলিস্তিনের জনগণের অধিকার, নারীর ক্ষমতায়ন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে আলোচনা করবেন বলে জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী বিশ্ব নেতৃবৃন্দের সামনে ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা ও দেশের চলমান গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন তুলে ধরবেন। বাসস
জাতিসংঘের পূর্ববর্তী ৭২তম অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করতে ৫টি সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব উত্থাপন করেছিলেন এবং যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রশংসা অর্জন করেছে। সাধারণ পরিষদের আসন্ন এই অধিবেশন ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে ১ অক্টোবর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। প্রধানমন্ত্রী এই অধিবেশনে যোগ দিতে শুক্রবার নিউইয়র্কের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করবেন।
মাহমুদ আলী বলেন, প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘে ২৭ সেপ্টেম্বর তাঁর এই প্রস্তাব উত্থাপন করবেন। বরাবরের মতো এবারের অধিবেশনেও বাংলায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী।
এ বছর সাধারণ অধিবেশনের প্রতিপাদ্য হচ্ছে- ‘মেকিং দ্য ইউনাইটেড নেসন্স রিলেভেন্ট টু অল পিপ্ল : গ্লোবাল লিডারশিপ অ্যান্ড শেয়ারড রেসপনসিবিলিটিস ফর পিসফুল, ইকুইটএ্যাবল এ্যান্ড সাসটেইনঅ্যাবল সোসাইটিজ।’ রোহিঙ্গা ইস্যু ছাড়াও প্রধানমন্ত্রী বিশ্ব শান্তি, নিরাপত্তা অভিবাসন, ফিলিস্তিনের জনগণের অধিকার, নারীর ক্ষমতায়ন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে আলোচনা করবেন বলে জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী বিশ্ব নেতৃবৃন্দের সামনে ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা ও দেশের চলমান গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন তুলে ধরবেন। বাসস