অনলাইন ডেস্কঃ এক সময় মানুষের মধ্যে চাঁদের আলো নিয়ে ভুল ধারণা প্রচলিত ছিল। মানুষ মনে করত, চাঁদের নিজস্ব আলো রয়েছে। কিন্তু এক সময়ে বিজ্ঞানীরা এই ভুল প্রমাণ প্রমাণ করতে সক্ষম হন। চাঁদ যে আলো দেয় বা পৃথিবী থেকে আমরা চাঁদের যে আলো দেখতে পাই সেটি আসলে সূর্যের আলো। চাঁদের আলোর মতোই চাঁদ সম্পর্কে নিত্যনতুন তথ্য আবিষ্কার করে চলেছেন বিজ্ঞানীরা। এবার একদল গবেষক জানিয়েছেন, চাঁদকে ঘিরে রয়েছে এক ধরনের শক্তিশালী বৈদ্যুতিক আবরণ। আর এই আবরণে জমে থাকা বৈদ্যুতিক আধানের আধিক্যের কারণেই চাঁদের আলো বেশি উজ্জ্বল দেখায়।
উঁচু-নিচু এবং ধূসর পৃষ্ঠের এই চাঁদ সম্পর্কে মানুষের ধারণা ছিল প্রাণহীন এবং অনুর্বর এক জায়গা চাঁদ। যদিও গবেষকরা চাঁদে প্রাণের অস্তিত্ব খুঁজতে নিরন্তর গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। এমনই এক গবেষণায় বিজ্ঞানীরা দেখতে পেয়েছেন আমাদের ধূসর পৃষ্ঠের এই প্রতিবেশী আসলে ততটা নিরস নয়, অনেক বেশি স্বপ্রতিভ। চাঁদের চারপাশ ঘিরে রয়েছে বৈদ্যুতিক আবরণ। এই বৈদ্যুতিক আবরণ সূর্য থেকে আসা শক্তিকে জমা করে রাখে। এই কারণেই পূর্ণ চন্দ্রের সময় চাঁদকে অনেক বেশি উজ্জ্বল দেখায়।
সূর্য থেকে যে পরিমাণ আলো চাঁদের উপর গিয়ে পড়ে তার মাত্র শতকরা ১২ ভাগ আলোই কেবল চাঁদ প্রতিফলিত করতে পারে। কিন্তু চাঁদের চারপাশে বলয় তৈরি করে রাখা আবরণে জমে থাকা শক্তির কারণে সূর্যের আলো কখনো কখনো অনেক বেশি উজ্জ্বলতা ছড়াতে সক্ষম হয়। অন্যভাবে বললে বলা যায়, পৃথিবী থেকে যখন পূর্ণ চন্দ্র দেখা যায়, তখন মূলত চাঁদের চারপাশের আবরণে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে বৈদ্যুতিক আধান জমা হয়ে থাকে।
ভূপৃষ্ঠের ঊর্ধ্বে ৮০ কিলোমিটার থেকে ৬৪০ কিলোমিটার পর্যন্ত উচ্চতায় বিস্তৃত হালকা বায়ুস্তরকে আয়নোস্ফিয়ার বলা হয়। পৃথিবী পৃষ্ঠের এই স্তরে হাইড্রোজেন, হিলিয়াম, ওজোন প্রভৃতি গ্যাস আয়নিত অবস্থায় থাকে। এই স্তরের বায়ু আয়নিত অবস্থায় রয়েছে। এই স্তরে তড়িত্যুক্ত কণা বা আয়নের উপস্থিতির জন্যও এই স্তরকে আয়নোস্ফিয়ার বলা হয়। ভূপৃষ্ঠের বেতার তরঙ্গগুলি এই স্তর ভেদ করে উপরে চলে যেতে পারে না বলেই তা প্রতিফলিত হয়ে পৃথিবীতে ফিরে আসে। কিন্তু চাঁদের অত্যধিক নিচু মাত্রার মধ্যকর্ষণীয় ফিল্ড কাজ করার কারণে এখানকার বায়ুস্তর অনেক পাতলা প্রকৃতির। এই স্তর মূলত হালকা গ্যাসে পূর্ণ থাকে যেখানে তেজস্ক্রিয় এবং অন্যান্য উপাদানগুলো বৈদ্যুতিক শক্তির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। আর চাঁদের চারপাশ ঘিরে থাকা বৈদ্যুতিক আবরণেই জমা হয় সূর্য থেকে আসা শক্তি।-ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক
উঁচু-নিচু এবং ধূসর পৃষ্ঠের এই চাঁদ সম্পর্কে মানুষের ধারণা ছিল প্রাণহীন এবং অনুর্বর এক জায়গা চাঁদ। যদিও গবেষকরা চাঁদে প্রাণের অস্তিত্ব খুঁজতে নিরন্তর গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। এমনই এক গবেষণায় বিজ্ঞানীরা দেখতে পেয়েছেন আমাদের ধূসর পৃষ্ঠের এই প্রতিবেশী আসলে ততটা নিরস নয়, অনেক বেশি স্বপ্রতিভ। চাঁদের চারপাশ ঘিরে রয়েছে বৈদ্যুতিক আবরণ। এই বৈদ্যুতিক আবরণ সূর্য থেকে আসা শক্তিকে জমা করে রাখে। এই কারণেই পূর্ণ চন্দ্রের সময় চাঁদকে অনেক বেশি উজ্জ্বল দেখায়।
সূর্য থেকে যে পরিমাণ আলো চাঁদের উপর গিয়ে পড়ে তার মাত্র শতকরা ১২ ভাগ আলোই কেবল চাঁদ প্রতিফলিত করতে পারে। কিন্তু চাঁদের চারপাশে বলয় তৈরি করে রাখা আবরণে জমে থাকা শক্তির কারণে সূর্যের আলো কখনো কখনো অনেক বেশি উজ্জ্বলতা ছড়াতে সক্ষম হয়। অন্যভাবে বললে বলা যায়, পৃথিবী থেকে যখন পূর্ণ চন্দ্র দেখা যায়, তখন মূলত চাঁদের চারপাশের আবরণে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে বৈদ্যুতিক আধান জমা হয়ে থাকে।
ভূপৃষ্ঠের ঊর্ধ্বে ৮০ কিলোমিটার থেকে ৬৪০ কিলোমিটার পর্যন্ত উচ্চতায় বিস্তৃত হালকা বায়ুস্তরকে আয়নোস্ফিয়ার বলা হয়। পৃথিবী পৃষ্ঠের এই স্তরে হাইড্রোজেন, হিলিয়াম, ওজোন প্রভৃতি গ্যাস আয়নিত অবস্থায় থাকে। এই স্তরের বায়ু আয়নিত অবস্থায় রয়েছে। এই স্তরে তড়িত্যুক্ত কণা বা আয়নের উপস্থিতির জন্যও এই স্তরকে আয়নোস্ফিয়ার বলা হয়। ভূপৃষ্ঠের বেতার তরঙ্গগুলি এই স্তর ভেদ করে উপরে চলে যেতে পারে না বলেই তা প্রতিফলিত হয়ে পৃথিবীতে ফিরে আসে। কিন্তু চাঁদের অত্যধিক নিচু মাত্রার মধ্যকর্ষণীয় ফিল্ড কাজ করার কারণে এখানকার বায়ুস্তর অনেক পাতলা প্রকৃতির। এই স্তর মূলত হালকা গ্যাসে পূর্ণ থাকে যেখানে তেজস্ক্রিয় এবং অন্যান্য উপাদানগুলো বৈদ্যুতিক শক্তির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। আর চাঁদের চারপাশ ঘিরে থাকা বৈদ্যুতিক আবরণেই জমা হয় সূর্য থেকে আসা শক্তি।-ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক