স্টাফ রিপোর্টার:
কুলাউড়া শহরের দক্ষিণ বাজারের ব্যবসায়ী ও রানা ডেকোরেটার্সের মালিক মুরাদ
আহমদকে বিভিন্ন দফতরে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে হয়রানির অভিযোগ পাওয়া গেছে।
মিথ্যা অভিযোগের প্রেক্ষিতে র্যাব ব্যবসায়ীকে আটকের ৬ ঘন্টা পর ছেড়ে দেয়।
বুধবার (৪ এপ্রিল) সংবাদ সম্মেলনে এমন অভিযোগ করেন ব্যবসায়ী মুরাদ আহমদ।
মুরাদ আহমদ অভিযোগ করে বলেন, কুলাউড়া শহরের দক্ষিণবাজারে পুর্বমনসুর মৌজার ১৭৭৩ নং দাগে পৈত্রিক সম্পত্তিতে বসবাস করে আসছেন। পৈত্রিক বিষয় নিয়ে ভাইদের মধ্যেও বিরোধ রয়েছে। তাছাড়া পাশর্^বর্তী ১৭৭৪ দাগে আব্দুস শুকুর নামক জনৈক ব্যক্তি বাসা নির্মাণ কাজ শুরু করেন। আব্দুস শুকুর পৌরসভার বিল্ডিং কোড অমান্য করে ভবন নির্মাণ কাজ শুরু করেন।
এতে ব্যবসায়ী মুরাদ আহমদের বাসার ড্রেনেজ ব্যবস্থা বিনষ্ট হয় ও এবং বাসার ৭টি জানালা বন্ধ হয়ে যায়।
বিষয়টি তিনি পুলিশ সুপার মৌলভীবাজার, কুলাউড়ার ইউএনও, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (কুলাউড়া সার্কেল), কুরাউড়া অফিসার ইনচার্জ, সহকারি কমিশনার (ভূমি) এবং পৌরসভার মেয়রের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন।
প্রতিপক্ষ আব্দুস শুকুরের কেয়ারটেকার সমছু ও ভাতিজা মাজু মিলে ব্যবসায়ী মুরাদের স্ত্রীকে শারীরিক নির্যাতন করে বলেও তিনি অভিযোগ করেন। সাথে তাদের বাসার নির্মাণ কাজের সাপ্লাইর পাইপ ভাঙচুর ও বিভিন্ন মালামাল লুট করে প্রায় ৭ লাখ টাকার ক্ষতি সাধন করে।
এব্যাপারে থানায় লিখিত অভিযোগ দেয়া হয়েছে।
মুরাদ আহমদ অভিযোগ করেন, নির্যাতনের শিকার হওয়ার পরও প্রতিপক্ষ প্রশাসনের বিভিন্ন দফতরে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে হয়রানি করছে। মঙ্গলবার (৩ এপ্রিল) সন্ধ্যায় র্যাব শ্রীমঙ্গল অফিসের লোকজন এসে মোরাদকে আটক করে নিয়ে যায়। পরে রাত ১টায় তাকে আবার ফেরৎ দিয়ে যায়।
প্রশাসনের বিরুদ্ধে ব্যবসায়ী মুরাদ আহমদের কোন অভিযোগ নেই। তবে এভাবে প্রশাসনকে ব্যবহার করে আরও হয়রানির আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি। প্রতিপক্ষ তাকে প্রতিনিয়ত হুমকি থামকি দিচ্ছে বলে জানান। তিনি প্রশাসনকে সুষ্ঠু তদন্তক্রমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান।
ব্যবসায়ী মুরাদের আনিত অভিযোগের সাথে ভিন্নমত পোষণ করে অভিযুক্ত মাজু বলেন, ব্যবসায়ী মুরাদ পৌরসভার নিয়ম ভঙ্গ করে বিল্ডিং তৈরি করছেন, এমনকি তাদের মালিকানাধীন ড্রেন ব্যবহার করছেন। গাড়ি পার্কিং এর জন্য ১৭ ফুট জায়গা রেখে তাদের বিল্ডিং তৈরি করছেন বলেও মাজু জানান। অন্য এক প্রশ্নের উত্তরে মাজু আরও বলেন, আমাদের নিরাপত্তার জন্য থানায় জিডি করেছি। এটা হয়রানি নয়।
মুরাদ আহমদ অভিযোগ করে বলেন, কুলাউড়া শহরের দক্ষিণবাজারে পুর্বমনসুর মৌজার ১৭৭৩ নং দাগে পৈত্রিক সম্পত্তিতে বসবাস করে আসছেন। পৈত্রিক বিষয় নিয়ে ভাইদের মধ্যেও বিরোধ রয়েছে। তাছাড়া পাশর্^বর্তী ১৭৭৪ দাগে আব্দুস শুকুর নামক জনৈক ব্যক্তি বাসা নির্মাণ কাজ শুরু করেন। আব্দুস শুকুর পৌরসভার বিল্ডিং কোড অমান্য করে ভবন নির্মাণ কাজ শুরু করেন।
এতে ব্যবসায়ী মুরাদ আহমদের বাসার ড্রেনেজ ব্যবস্থা বিনষ্ট হয় ও এবং বাসার ৭টি জানালা বন্ধ হয়ে যায়।
বিষয়টি তিনি পুলিশ সুপার মৌলভীবাজার, কুলাউড়ার ইউএনও, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (কুলাউড়া সার্কেল), কুরাউড়া অফিসার ইনচার্জ, সহকারি কমিশনার (ভূমি) এবং পৌরসভার মেয়রের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন।
প্রতিপক্ষ আব্দুস শুকুরের কেয়ারটেকার সমছু ও ভাতিজা মাজু মিলে ব্যবসায়ী মুরাদের স্ত্রীকে শারীরিক নির্যাতন করে বলেও তিনি অভিযোগ করেন। সাথে তাদের বাসার নির্মাণ কাজের সাপ্লাইর পাইপ ভাঙচুর ও বিভিন্ন মালামাল লুট করে প্রায় ৭ লাখ টাকার ক্ষতি সাধন করে।
এব্যাপারে থানায় লিখিত অভিযোগ দেয়া হয়েছে।
মুরাদ আহমদ অভিযোগ করেন, নির্যাতনের শিকার হওয়ার পরও প্রতিপক্ষ প্রশাসনের বিভিন্ন দফতরে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে হয়রানি করছে। মঙ্গলবার (৩ এপ্রিল) সন্ধ্যায় র্যাব শ্রীমঙ্গল অফিসের লোকজন এসে মোরাদকে আটক করে নিয়ে যায়। পরে রাত ১টায় তাকে আবার ফেরৎ দিয়ে যায়।
প্রশাসনের বিরুদ্ধে ব্যবসায়ী মুরাদ আহমদের কোন অভিযোগ নেই। তবে এভাবে প্রশাসনকে ব্যবহার করে আরও হয়রানির আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি। প্রতিপক্ষ তাকে প্রতিনিয়ত হুমকি থামকি দিচ্ছে বলে জানান। তিনি প্রশাসনকে সুষ্ঠু তদন্তক্রমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান।
ব্যবসায়ী মুরাদের আনিত অভিযোগের সাথে ভিন্নমত পোষণ করে অভিযুক্ত মাজু বলেন, ব্যবসায়ী মুরাদ পৌরসভার নিয়ম ভঙ্গ করে বিল্ডিং তৈরি করছেন, এমনকি তাদের মালিকানাধীন ড্রেন ব্যবহার করছেন। গাড়ি পার্কিং এর জন্য ১৭ ফুট জায়গা রেখে তাদের বিল্ডিং তৈরি করছেন বলেও মাজু জানান। অন্য এক প্রশ্নের উত্তরে মাজু আরও বলেন, আমাদের নিরাপত্তার জন্য থানায় জিডি করেছি। এটা হয়রানি নয়।