অনলাইন ডেস্কঃ
চারপাশে উঁচু-নিচু টিলা, চা-বাগানের বুকজুড়ে সবুজের আচ্ছাদন। মধ্যখানে
সবুজ গালিচা নিয়ে দন্ডায়মান সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম। গায়ে
‘আন্তর্জাতিক’ তকমা থাকলেও এখনও পর্যন্ত মাশরাফি-মুশফিকরা প্রতিপক্ষ কোনো
দলের বিপক্ষে ব্যাট-বলের লড়াইয়ে নামেননি এ স্টেডিয়ামে। এ নিয়ে যেন অন্তহীন
অপেক্ষায় সিলেটের ক্রীড়াপ্রেমীরা।
৬১৫ ফুট দৈর্ঘ্য আর ৪৮৫ ফুট প্রস্থের সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে খেলা হয় কদাচিৎ। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তো হয়ই না, এ দল কিংবা বয়সভিত্তিক দলগুলোর ম্যাচও যেন দেশের সবচেয়ে দৃষ্টিনন্দন স্টেডিয়ামে বিরল! ২০১৬ সালের জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের কয়েকটি ম্যাচ হয়েছিল এখানে। এরপর ওই বছরের মাঝামাঝি সময়ে দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের সর্বোচ্চ আসর জাতীয় লিগের কয়েকটি ম্যাচও অনুষ্ঠিত হয় এ স্টেডিয়ামে। এরপর দীর্ঘ বিরতি, ক্রীড়াপ্রেমীদের হাহাকার, অপেক্ষা।
সেই অপেক্ষার অবসান যেন হচ্ছে অবশেষে। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দেখা মিলছে প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটের। আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দল, আয়ারল্যান্ড এ দল, জাতীয় লিগ, বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)-সবমিলিয়ে বেশ কয়েকটি প্রতিদ্বন্দ্বীতামূলক ম্যাচ হচ্ছে দেশের একমাত্র ‘গ্রিন গ্যালারি’র স্টেডিয়ামটিতে।
বর্তমানে সিলেটে অবস্থান করছে আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দল। গত মঙ্গলবার সিলেট আসে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটির যুবা ক্রিকেটাররা। বৃহস্পতিবার থেকে তাঁদের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের লড়াইয়ে নেমেছেন বাংলাদেশের যুবারা। সিরিজের বাকি ম্যাচগুলো হবে ৩০ সেপ্টেম্বর এবং ২, ৪ ও ৬ অক্টোবর। শেষ ম্যাচটি ঢাকায় মিরপুরে হওয়ার কথা ছিল। তবে মিরপুরের আউটফিল্ড নিয়ে আইসিসি প্রশ্ন তোলায় এ ম্যাচটিও হচ্ছে সিলেটে।
আফগানিস্তান সিরিজ শেষ হতে না হতেই আসবে আয়ারল্যান্ড এ দল। ৭ অক্টোবর ঢাকায় পা রাখবে আইরিশরা। সেখান থেকে সিলেটে এসে বাংলাদেশ এ দলের সাথে চারদিনের একটি ম্যাচ খেলবে তাঁরা। ১১ অক্টোবর মাঠে গড়াবে সে ম্যাচ।
নভেম্বরের শুরু থেকেই দেশের ক্রিকেটের সবচেয়ে জমকালো আসর বিপিএল নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়বে সিলেট। উদ্বোধনী ম্যাচসহ চারদিনে আটটি ম্যাচে ব্যাটে-বলের ঝড় দেখবেন সিলেটের দর্শকরা।
বিপিএলের পর দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের সর্বোচ্চ আসর জাতীয় ক্রিকেট লিগের কয়েকটি ম্যাচ হওয়ার কথা সিলেটে। এরপর বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগ, বিসিএলের ম্যাচও দেখা যাবে এখানে।
ম্যাচ না হওয়ার হাহাকার কমছে সিলেটের দর্শকদের। কিন্তু জাতীয় দলের জার্সি গায়ে জড়িয়ে মাশরাফি, সাকিব, মুশফিকরা কবে নামবেন সিলেটের অনিন্দ্য সুন্দর সবুজ গালিচাময় স্টেডিয়ামে?
আশার বাণীই শুনালেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, ‘সিলেটে এখন ঘন ঘন গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ হচ্ছে। বিসিবির নজর দেশের সবচেয়ে সুন্দর এ স্টেডিয়ামের দিকে আছে। আগামীতে জাতীয় দলের ম্যাচও এখানে হবে। সেই সম্ভাবনা প্রবল।’
৬১৫ ফুট দৈর্ঘ্য আর ৪৮৫ ফুট প্রস্থের সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে খেলা হয় কদাচিৎ। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তো হয়ই না, এ দল কিংবা বয়সভিত্তিক দলগুলোর ম্যাচও যেন দেশের সবচেয়ে দৃষ্টিনন্দন স্টেডিয়ামে বিরল! ২০১৬ সালের জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের কয়েকটি ম্যাচ হয়েছিল এখানে। এরপর ওই বছরের মাঝামাঝি সময়ে দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের সর্বোচ্চ আসর জাতীয় লিগের কয়েকটি ম্যাচও অনুষ্ঠিত হয় এ স্টেডিয়ামে। এরপর দীর্ঘ বিরতি, ক্রীড়াপ্রেমীদের হাহাকার, অপেক্ষা।
সেই অপেক্ষার অবসান যেন হচ্ছে অবশেষে। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দেখা মিলছে প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটের। আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দল, আয়ারল্যান্ড এ দল, জাতীয় লিগ, বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)-সবমিলিয়ে বেশ কয়েকটি প্রতিদ্বন্দ্বীতামূলক ম্যাচ হচ্ছে দেশের একমাত্র ‘গ্রিন গ্যালারি’র স্টেডিয়ামটিতে।
বর্তমানে সিলেটে অবস্থান করছে আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দল। গত মঙ্গলবার সিলেট আসে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটির যুবা ক্রিকেটাররা। বৃহস্পতিবার থেকে তাঁদের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের লড়াইয়ে নেমেছেন বাংলাদেশের যুবারা। সিরিজের বাকি ম্যাচগুলো হবে ৩০ সেপ্টেম্বর এবং ২, ৪ ও ৬ অক্টোবর। শেষ ম্যাচটি ঢাকায় মিরপুরে হওয়ার কথা ছিল। তবে মিরপুরের আউটফিল্ড নিয়ে আইসিসি প্রশ্ন তোলায় এ ম্যাচটিও হচ্ছে সিলেটে।
আফগানিস্তান সিরিজ শেষ হতে না হতেই আসবে আয়ারল্যান্ড এ দল। ৭ অক্টোবর ঢাকায় পা রাখবে আইরিশরা। সেখান থেকে সিলেটে এসে বাংলাদেশ এ দলের সাথে চারদিনের একটি ম্যাচ খেলবে তাঁরা। ১১ অক্টোবর মাঠে গড়াবে সে ম্যাচ।
নভেম্বরের শুরু থেকেই দেশের ক্রিকেটের সবচেয়ে জমকালো আসর বিপিএল নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়বে সিলেট। উদ্বোধনী ম্যাচসহ চারদিনে আটটি ম্যাচে ব্যাটে-বলের ঝড় দেখবেন সিলেটের দর্শকরা।
বিপিএলের পর দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের সর্বোচ্চ আসর জাতীয় ক্রিকেট লিগের কয়েকটি ম্যাচ হওয়ার কথা সিলেটে। এরপর বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগ, বিসিএলের ম্যাচও দেখা যাবে এখানে।
ম্যাচ না হওয়ার হাহাকার কমছে সিলেটের দর্শকদের। কিন্তু জাতীয় দলের জার্সি গায়ে জড়িয়ে মাশরাফি, সাকিব, মুশফিকরা কবে নামবেন সিলেটের অনিন্দ্য সুন্দর সবুজ গালিচাময় স্টেডিয়ামে?
আশার বাণীই শুনালেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, ‘সিলেটে এখন ঘন ঘন গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ হচ্ছে। বিসিবির নজর দেশের সবচেয়ে সুন্দর এ স্টেডিয়ামের দিকে আছে। আগামীতে জাতীয় দলের ম্যাচও এখানে হবে। সেই সম্ভাবনা প্রবল।’