স্পোর্টস ডেস্কঃ অনূর্ধ্ব-১৫ জাতীয় ফুটবল দলের ক্যাম্পে যোগ দেয়ার কথা ছিল একদিন বাদেই। তার আগে মৃত্যুর কাছে হেরে গেলেন কলসিন্দুরের মেয়ে সাবিনা ইয়াসমিন। তার সতীর্থ মাহমুদা জানিয়েছেন, তিন দিন ধরে জ্বরে আক্রান্ত ছিলেন তিনি।
এএফসি অনূর্ধ্ব-১৬ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের দলে সাবিনা ছিলেন না। প্রস্তুতি ক্যাম্পে অংশ নিলেও শেষ মুহূর্তে মূল দল থেকে বাদ পড়েন। বুধবার আবার তার দলের সঙ্গে যোগ দেয়ার কথা ছিল।
‘ওর তিনদিন ধরে জ্বর। ওর মা বাজার থেকে ওষুধ এনে খাওয়ালেও কমছিল না। পরে মঙ্গলবার হাসপাতালে নেয়ার পথে রাস্তায়ই মারা যায়,’ কাঁদতে কাঁদতে সতীর্থ, বান্ধবীর কথা বলছিলেন মাহমুদা।
বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব গোল্ডকাপ ফুটবল দিয়ে জাতীয় পর্যায়ে উঠে আসে কলসিন্দুরের বেশ কয়েকজন মেয়ে। ২০১৫ এএফসি অনূর্ধ্ব-১৪ গার্লস রিজিওনাল চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবলে জয়ী বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড় ছিলেন সাবিনা। গত ১৮ সেপ্টেম্বর অনূর্ধ্ব ১৫ ক্যাম্প থেকে ছুটিতে গ্রামের বাড়ি দক্ষিণ রানীপুরে যান তিনি।
২০১১ ও ২০১২ সালে জেলা পর্যায়ে বিজয়ী হলেও জাতীয় পর্যায়ে হেরে যাওয়া কলসিন্দুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরবর্তী সময়ে অদম্য হয়ে ওঠে। ২০১৩ সাল থেকে টানা তিনবার বঙ্গমাতা গোল্ডকাপে বিজয়ী হওয়ার গৌরব অর্জন করে দলটি। স্কুলটির হয়ে ২০১১ থেকে ২০১৪ সালের বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ খেলা ১৮ জন মেয়ে ময়মনসিংহ জেলা নারী ফুটবল দলের সদস্য।
এএফসি অনূর্ধ্ব-১৬ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের দলে সাবিনা ছিলেন না। প্রস্তুতি ক্যাম্পে অংশ নিলেও শেষ মুহূর্তে মূল দল থেকে বাদ পড়েন। বুধবার আবার তার দলের সঙ্গে যোগ দেয়ার কথা ছিল।
‘ওর তিনদিন ধরে জ্বর। ওর মা বাজার থেকে ওষুধ এনে খাওয়ালেও কমছিল না। পরে মঙ্গলবার হাসপাতালে নেয়ার পথে রাস্তায়ই মারা যায়,’ কাঁদতে কাঁদতে সতীর্থ, বান্ধবীর কথা বলছিলেন মাহমুদা।
বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব গোল্ডকাপ ফুটবল দিয়ে জাতীয় পর্যায়ে উঠে আসে কলসিন্দুরের বেশ কয়েকজন মেয়ে। ২০১৫ এএফসি অনূর্ধ্ব-১৪ গার্লস রিজিওনাল চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবলে জয়ী বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড় ছিলেন সাবিনা। গত ১৮ সেপ্টেম্বর অনূর্ধ্ব ১৫ ক্যাম্প থেকে ছুটিতে গ্রামের বাড়ি দক্ষিণ রানীপুরে যান তিনি।
২০১১ ও ২০১২ সালে জেলা পর্যায়ে বিজয়ী হলেও জাতীয় পর্যায়ে হেরে যাওয়া কলসিন্দুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরবর্তী সময়ে অদম্য হয়ে ওঠে। ২০১৩ সাল থেকে টানা তিনবার বঙ্গমাতা গোল্ডকাপে বিজয়ী হওয়ার গৌরব অর্জন করে দলটি। স্কুলটির হয়ে ২০১১ থেকে ২০১৪ সালের বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ খেলা ১৮ জন মেয়ে ময়মনসিংহ জেলা নারী ফুটবল দলের সদস্য।